ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

পরিবেশ রক্ষায়

প্রকাশিত: ০৫:৩৪, ২৫ জানুয়ারি ২০১৬

পরিবেশ রক্ষায়

পরিবেশ রক্ষায় আইন করে পলিব্যাগ তৈরি, বিক্রি ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, দীর্ঘ দিন সেই আইন পালনও করা হয়েছিল। বর্তমানে সেই আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পলিথিনের উৎপাদন, বিক্রি ও ব্যবহার জমজমাটভাবে চলছে। প্রশ্ন উঠেছে, সারা দেশে পলিথিন ব্যাগ কেন ব্যবহার হচ্ছে? অথচ আইনটিকে হিমাগারে বন্দী করে রাখা হয়েছে। যা দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গলজনক নয়। রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের যত্রতত্র ময়লা আবর্জনা দেখা যায়। রিক্সায় কিংবা গাড়িতে চলাচলের সময় দুর্গন্ধ সবারই নাকে লাগে। বাধ্য হয়ে মানুষ নাক চেপে ধরে সাময়িক স্বস্তি পায়। যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলা বা জমিয়ে রাখা মোটেও ঠিক নয়। সিটি কর্পোরেশনের দেয়া ডাস্টবিনে ফেলা উচিত। শহর-বন্দর- গ্রাম শপিংমল, বাড়ি, গাড়ি, রেল, লঞ্চ, রাস্তাঘাট পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা সকলেরই কর্তব্য এবং এর জন্যে সরকারের যথাযথ সংস্থার প্রচার প্রচারণা চালানো একান্ত প্রয়োজন। কমলা, আম, কলা, তরমুজ লিচুসহ যে কোন ফল খেয়ে রাস্তায় ছুড়ে ফেলা ঠিক নয়। সিগারেট, চিপস আইসক্রিম, সাবানের খালি প্যাকেট রাস্তায় ছুড়ে ফেলাও ঠিক নয়। সবাইকে মনে রাখতে হবে এদেশ আমাদের, সুতরাং এদেশকে সুন্দর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার দায়িত্বও সবার। সরকারের কাজ হলো প্রচার প্রচারণার মাধ্যমে জনগণকে সজাগ করা, উৎসাহিত করা অথবা আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা। কাজী নূরুল আমিন শ্রীনগর, মুন্সীগঞ্জ বিএনপির সন্দেহ বিএনপিকে ধরেছে সন্দেহ রোগে। আওয়ামী লীগ যাই-ই করতে যাক তাদের সন্দেহ আর কাটে না। আওয়ামী লীগ রাস্তা বানাবে সন্দেহ, সেতু বানাবে সন্দেহ, বিদ্যুত উৎপাদন করবে সন্দেহ, বিনামূল্যে বই বিতরণ করবে সন্দেহ। এমন কি নিজস্ব অর্থায়নে যে পদ্মা সেতু বানানোর উদ্যোগ নিয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার যা অন্তর্জাতিক বিশ্বেও বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে বসিয়েছে, সেখানেও সন্দেহ! সন্দেহটা কী? আওয়ামী লীগ এসব প্রকল্প করার নামে নিজেরাই সব লুটে পুটে খাবে, দুর্নীতির নহর বইয়ে দেবে, বিদেশে টাকা পাচার করবে, সুইস ব্যাংককে গচ্ছিত রাখবে ইত্যাদি ইত্যাদি। বিএনপির এমন কথা শুনতে শুনতে মনে হয় এদেরও কি সেই দশা হয়েছে, আওয়ামী লীগও কি আমাদেরই মতো! ... পাঠক বুঝে নিন। নার্গিস নূরুল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয় আবাসিক এলাকা রাজশাহী তিতাস কমিউটার ট্রেন বাংলাদেশ রেলওয়ের (পূর্ব) তিতাস কমিউটার ট্রেনটি সম্প্রতি বেসরকারী বাণিজ্যিক কার্যক্রমের অধীনে চলাচল করছে। টেন্ডার প্রক্রিয়াটি অস্বচ্ছ ও নিয়মবহির্ভূতভাবে প্রদান করা হয়েছে বলে গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। বহুল প্রচারিত দৈনিক পত্রিকায় কোন বিজ্ঞাপন দেয়া হয়নি। কিছু অসাধু বা দুর্নীতির মাধ্যমে কতিপয় কর্মকর্তার হীন স্বার্থে বাংলাদেশ বাংলাদেশ রেলওয়ে রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। হারাচ্ছে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে অনুধাবন করে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা হোক এবং জাতীয় স্বার্থে পুনরায় ই-টেন্ডারের মাধ্যমে বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনার ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানাই। এমদাদুল হক মাদ্রাসা রোড, বি. বাড়িয়া অন্ধকারে ধাবিত হচ্ছি আমরা বাংলাদেশে মাদকের ভয়াবহতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। গোল্ডেন ক্রিসেন্ট ও গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেলের মাঝামাঝি অবস্থান হওয়ায় বাংলাদেশ মাদকদ্রব্য চোরাচালানের ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। বাংলাদেশে মাদকদ্রব্য খুবই সহজলভ্য। গ্রামাঞ্চল, মফস্বল শহর কিংবা বড় সিটি কর্পোরেশনÑ সব জায়গাতেই বাড়ছে মাদকের চাহিদা ও মাদকাশক্তির সংখ্যা। মাদক সেবন বর্তমানে অনেকাংশে ফ্যাশন বা স্মার্টনেসের মতো হয়ে দাঁড়িয়েছে। টাকার লোভে রাতারাতি বড় হওয়ার স্বপ্নে বিভোর কিছু ক্ষমতাধর মানুষ দেশের যুব সমাজকে ক্রমাগত বিপদের দিকে ধাবিত করছে। আর তাতে আমরা হারাচ্ছি অনেক মেধাবী তরুণকে। ধীরে ধীরে দেশ ও জাতি গভীর অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছে। তাই আজকে সমাজ সচেতন দেশপ্রেমিক মানুষ তথা বিবেকবান মানুষের সহযোগিতার বড় বেশি প্রয়োজন এই সামজ ও জাতিকে রক্ষা করার জন্য। রণজিত মজুমদার সোনাগাজী, ফেনী
×