ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

বগুড়ার পল্লীতে স্বাস্থ্য পরিদর্শক খুন

প্রকাশিত: ০৪:১৫, ২৪ জানুয়ারি ২০১৬

বগুড়ার পল্লীতে স্বাস্থ্য পরিদর্শক খুন

স্টাফ রিপোর্টার, বগুড়া অফিস ॥ শেরপুর উপজেলায় শুক্রবার রাতে সাইদুল ইসলাম (৩৫) নামে এক ব্যক্তি নৃশংসভাবে খুন হয়েছে। শনিবার সকালে একটি শিমক্ষেত থেকে তার জবাই করা লাশ উদ্ধার করা হয়। সে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত ছিল। পুলিশ জানায়, শেরপুর উপজেলা সদরের উলিপুর অফিসারপাড়া এলাকার আনোয়ারুল ইসলামের ছেলে সাইদুল শুক্রবার রাত ৮টার দিকে বাড়ি থেকে বের হন। অজ্ঞাত পরিচয়ের এক ব্যক্তির মোটরসাইকেলে তিনি বাড়ির সামনে থেকে যান। এরপর তিনি আর বাড়ি ফিরেননি। পরিবারের লোকজন রাতে তার মোবাইলে ফোন করলেও সেটি বন্ধ ছিল বলে পুলিশ জানায়। তাড়াশে এসএসসি পরীক্ষার্থীর লাশ স্টাফ রিপোর্টার, সিরাজগঞ্জ থেকে জানান, শনিবার সকালে তাড়াশ থানার কালুপাড়া গ্রাম থেকে পুলিশ এক এসএসসি পরীক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করেছে। শনিবার সকালে তাড়াশ থানা পুলিশ নওগাঁ ইউনিয়নের কালুপাড়া গ্রামের শ্রী জ্ঞ্যানেদ্রনাথ রোহীদের মেয়ে সীমা রোহীদ (১৭)’র গলায় ওড়না পেঁচানো লাশ নিজ বাড়ি থেকে উদ্ধার করে। সে অনুখাঁ পাগলাপীর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এ বছর এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। ১৫ দিনেও সন্ধান মেলেনি শেরপুরের মনছরের নিজস্ব সংবাদদাতা, শেরপুর, ২৩ জানুয়ারি ॥ টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমায় গিয়ে নিখোঁজের দীর্ঘ ১৫ দিন পরও সন্ধান মেলেনি শেরপুরের মোঃ আবুল মনছরের (৬০)। সে জেলার শ্রীবরদী উপজেলার চিথলিয়া এলাকার নিরীহ কৃষক। সন্ধান না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়েছে তার পরিবারের লোকজন। জানা যায়, ৫ জানুয়ারি ১৫-১৬ জনের একটি মুসল্লি দলের সঙ্গে প্রথম দফার এজতেমায় পৌঁছে আবুল মনছর। কিন্তু প্রথম দফার এজতেমা শেষ না হতেই অবস্থানস্থল থেকে ৮ জানুয়ারি সকালে হঠাৎ করেই নিখোঁজ হন মনছর। সাথীরা বহু খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান পাননি। ওই অবস্থায় এজতেমাস্থলে কয়েকজনের মৃত্যু ঘটলে সেখানেও তার অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি উচ্চতা, শ্যামলা বর্ণের মনছরের মাথার চুল অনেকটা কালো হলেও মুখের চাপদাড়ি একেবারেই পাকা। নিখোঁজের সময় তার গায়ে ছিল হাল্কা খয়েরী রঙের পাঞ্জাবি। এইচএসসি পাস মনছরের কিছুটা মানসিক সমস্যা রয়েছে। ওই ঘটনায় টঙ্গী মডেল থানায় একটি জিডি করা হয়েছে। এদিকে নিঃসন্তান মনছরের ঘরে রয়েছে স্ত্রী রশিদা বেগম ও স্কুলপড়ুয়া একমাত্র পালক সন্তান সাদিয়া আক্তার। যে কোন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি তার সন্ধান পেলে পরিবারের পক্ষে যোগাযোগের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। যোগাযোগ- টঙ্গী মডেল থানা অথবা বড়ভাই আব্দুল মালেক ০১৭১৬-৪৮৮১০৮।
×