ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

অস্ত্রবিরতি পর্যবেক্ষণ

কলম্বিয়ায় মিশন স্থাপন করবে জাতিসংঘ

প্রকাশিত: ০৪:০৬, ২৪ জানুয়ারি ২০১৬

কলম্বিয়ায় মিশন স্থাপন করবে জাতিসংঘ

কলম্বিয়া সরকার ও বামপন্থী বিদ্রোহীদের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতের অবসান পরবর্তী পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে সেখানে একটি মিশন স্থাপনের লক্ষ্যে আগামী সপ্তাহে একটি প্রস্তাব গ্রহণ করবে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ। ব্রিটেন এ বিষয়ক একটি খসড়া প্রস্তাব দাখিল করেছে এবং শুক্রবার ১৫ সদস্য দেশের কাছে এটি পাঠানো হয়েছে। খবর এএফপির। খসড়া প্রস্তাবে বলা হয়েছে, কলম্বিয়ার নিরাপত্তাবাহিনী ও রেভুলিউশনারি আর্মড ফোর্সেস অব কলম্বিয়া (ফার্ক) বিদ্রোহীদের মধ্যে ১২ মাসের অস্ত্রবিরতি ও বৈরিতা প্রশমনের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও যাচাই করতে একটি রাজনৈতিক মিশন স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিচ্ছে নিরাপত্তা পরিষদ। জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি-মুনের একজন বিশেষ প্রতিনিধির নেতৃত্বে এ মিশন প্রতিষ্ঠা করা হবে। খসড়া প্রস্তাবে অস্ত্রবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরের ৩০ দিনের মধ্যে মিশনের অনুশাসন, আকার ও এর কার্যক্রমের আঙ্গিক সম্পর্কে বিস্তারিত সুপারিশ তুলে ধরতে জাতিসংঘ প্রধানের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। খসড়া প্রস্তাবে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, এটি হবে নিরস্ত্র আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের একটি রাজনৈতিক মিশন এবং এটি প্রধানত লাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবীয় দেশগুলোর পর্যবেক্ষকদের সমন্বয়ে গঠন করা হবে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, জাতিসংঘের রাজনীতিবিষয়ক উর্ধতন কর্মকর্তা জেফফ্রে ফেল্টম্যান জাতিসংঘের এ মিশনে আঞ্চলিক দেশগুলোর ভূমিকা নিয়ে আলোচনার জন্য সোমবার কুইটো যাবেন। কিউবায় শান্তি আলোচনার সময় কলম্বিয়া সরকার ও ফার্ক বিদ্রোহীরা তাদের পাঁচ দশক ধরে চলা সংঘাত অবসানের পরবর্তী পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে জাতিসংঘকে আহ্বান জানানোর বিষয়ে একমত হয়। বিশ্বযুদ্ধে হারানো প্রেম দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইংল্যান্ডের নরউড থমাস ও জয়েস মরিস প্রেমে পড়েছিলেন। কিন্তু যুদ্ধ তাদের দূরে সরিয়ে দেয়। তারপর আর তাদের কোন যোগাযোগ ছিল না। প্রেম পরিণতি না পেলেও হারিয়ে যাওয়া প্রেমিকা জয়েসকে (৮৮) ৭০ বছর পর থমাস (৯৩) খুঁজে, পেয়েছেন অনলাইনে। ছেলেদের সহায়তায় স্কাইপে কথাও বলেন তারা। -এই সময় সেরা দেশ জার্মানি বিশ্বের সেরা দেশের তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে জার্মানি। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম সম্প্রতি বিশ্বের সেরা দেশগুলোর একটা তালিকা প্রকাশ করেছে। আর তাতে প্রথমবারেই সেই তালিকায় এক নম্বরে এসে চমকে দিল জার্মানি। মূলত সাংস্কৃতিক, বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক প্রভাবকে অগ্রাধিকার দিয়ে এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে। পাশাপাশি নাগরিক স্বাচ্ছন্দ্যের বিষয়টিকেও গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। তালিকায় অন্য দেশগুলো হচ্ছে কানাডা, ব্রিটেন, যুক্তরাষ্ট্র, সুইডেন, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, ফ্রান্স, হল্যান্ড ও ডেনমার্ক। -আনন্দবাজার পত্রিকা
×