ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

বাণিজ্যমেলায় সুপারমমের বিশেষ উদ্যোগ

প্রকাশিত: ০৩:৫২, ২১ জানুয়ারি ২০১৬

বাণিজ্যমেলায় সুপারমমের বিশেষ উদ্যোগ

স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের ডায়াপার ব্র্যান্ড ‘সুপারমম’-এর সৌজন্যে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলায় মা ও শিশুদের জন্য রাখা হয়েছে বিশেষ সেবার ব্যবস্থা। শিশুদের বুকের দুধ খাওয়ানো, ডায়াপার পরিবর্তন ও ফ্রি ডাক্তারি পরামর্শের সুবিধা দিতে বাণিজ্যমেলার একটি বিশেষ স্টলের ব্যবস্থা করা হয়েছে এবারের মেলায়। স্টলটি ‘সুপারমম বেবি এ্যান্ড মাদার কেয়ার জোন’ নামে পরিচিত। স্টলটির অবস্থান মা ও শিশু কেন্দ্র ১-এ (৫০ নং স্টলের পাশে)। অতীতে মেলায় নবজাতক ও শিশুদের বুকের দুধ খাওয়ানো বা ডায়াপার বদলানোর জন্য বিশেষ কোন সুবিধা না থাকায় অভিভাবকদের বিষয়টি নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হতো। যে কারণে তারা মেলায় নিশ্চিন্তে ঘোরাঘুরি করতে পারতেন না। সেসব বিড়ম্বনা থেকে তাদের মুক্তি দিতেই স্কয়ার টয়লেট্রিজ ও সুপারমম বিনা মূল্যে এ ধরনের সেবার ব্যবস্থা করেছে। স্কয়ার দ্বিতীয়বারের মতো এ উদ্যোগটি নিয়েছে। -বিজ্ঞপ্তি অর্থ পাচার রোধে নজরদারি বৃদ্ধি করেছে এনবিআর ॥ নজিবুর রহমান অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ দেশের বাইরে অর্থ পাচার ও বিদেশ থেকে অবৈধ উপায়ে অর্থ দেশে প্রবেশ রোধে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) নজরদারি বৃদ্ধি করেছে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান। বুধবার সকালে রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ভবনে (আইডিইবি) বাণিজ্যভিত্তিক অর্থ পাচার প্রতিরোধমূলক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। কর্মশালায় শুল্ক ও গোয়েন্দার ৫০ কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করছেন। এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা দেশের বাইরে অর্থ পাচারের বিষয়ে নজরদারির পাশাপাশি বিদেশ থেকে অবৈধ উপায়ে অর্থ যেন দেশে প্রবেশ করতে না পারে সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখছি। কারণ অপরাধীচক্র ওই অর্থ দিয়ে দেশে নানা অপরাধমূলক কর্মকা- পরিচালনা করে থাকে।’ তিনি বলেন, ‘উন্নত ও বড় দেশগুলোতে অর্থ পাচারের বিরুদ্ধে আমাদের তৎপরতা আরও বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। কারণ অনেক দেশেই ওই অর্থ বিনিয়োগে কোন বাধা দেয় না।’ বিদেশে অর্থ পাচার প্রসঙ্গে নজিবুর রহমান আরও বলেন, ‘অপরাধীরা নতুন নতুন কৌশলে অপরাধী কর্মকা- করে থাকে। তাই আমাদের কর্মকর্তাদের জন্য এ ধরনের কর্মশালাসহ বিভিন্ন ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা উচিত। এর পাশাপাশি অন্য সংস্থাগুলোর সহযোগিতা প্রয়োজন।’ এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, অর্থ পাচারের বিষয়টি এনবিআর অধিক গুরুত্ব দিয়ে দেখছে, আলাদা সেল গঠন করা হয়েছে। এর পাশাপাশি গবেষণাগার করা হয়েছে। এর আগে শুধু আয়কর শাখা অর্থ পাচারের বিষয়টি দেখত। এখন এনবিআরের সকল শাখা এ বিষয়ে সক্রিয় আছে। তিনি বলেন, এক সময় যে সকল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান কর ফাঁকি দিত তাদের স্মার্টনেস বেশি ছিল। এনবিআরের তৎপরতার কারণে এখন তারা অনেকেই আতঙ্কে আছেন। তবে খারাপ ব্যবসায়ীর চেয়ে ভাল ব্যবসায়ীর সংখ্যা অনেক বেশি। এর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
×