ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

শার্লি হেবদোর প্রচ্ছদে ফের ব্যঙ্গচিত্র

প্রকাশিত: ০৬:০৮, ৮ জানুয়ারি ২০১৬

শার্লি হেবদোর প্রচ্ছদে ফের ব্যঙ্গচিত্র

২০১৫ সালের ৭ জানুয়ারির হামলার কথা এখনও ভোলেনি ফ্রান্স। প্যারিসে সাপ্তাহিক ব্যঙ্গ পত্রিকা ‘শার্লি হোবদো’র অফিসে জঙ্গী হানায় মারা গিয়েছিলেন ১২ জন। বর্ষপূর্তির ঠিক একদিন আগে, চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি প্রকাশ হয়েছে তাদের সাম্প্রতিকতম সংখ্যা। প্রচ্ছদ থেকে স্পষ্ট, বিতর্কিত ব্যঙ্গচিত্র ছাপার রাস্তা থেকে সরেনি ‘শার্লি’। প্রচ্ছদে কালাশনিকভ পিঠে ভয়ার্ত এক দাড়িওলা ব্যক্তি। তার হাতে-পায়ে রক্তের দাগ। পাশে লেখা ‘লাসাস্যাঁ কুর তুজুর’। অর্থাৎ ঘাতকরা সব সময়ই পালিয়ে বেড়ায়। হামলায় নিহত হয় শার্লি হেবদোর প্রধান শার্বনেয়ার। তার দায়িত্বে এখন ব্যঙ্গ চিত্রশিল্পী রিজ। গুলিতে আহত হয়েছিলেন তিনিও। থাকছে অভিনেত্রী ইসাবেল আদজানি, জুলিয়েত বিনোশ, লেখক তসলিমা নাসরিনের লেখাও। বিজ্ঞান কংগ্রেস সার্কাসে পরিণত হয়েছে ভারতীয় বিজ্ঞানীদের প্রশ্ন নরেন্দ্র মোদির সরকারের অধীনে ভারতে সাম্প্রতিক ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা বাড়তে থাকায় হতাশ বিজ্ঞানীদের অনেকেই এবার দেশটির বিজ্ঞান কংগ্রেসের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী ভেঙ্কটরমন রামকৃষ্ণন বলেছেন, “বিজ্ঞান কংগ্রেস সার্কাসে পরিণত হয়েছে। আমি সেখানে গিয়েছিলাম এবং সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আর কখনও ওমুখো হবো না।” ২০০৯ সালে রসায়নে নোবেলজয়ী ভারতীয় বংশোদ্ভূত এই ‘স্ট্রাকচারাল বায়োলজিস্ট’ যুক্তরাজ্যের রয়্যাল সোসাইটির প্রেসিডেন্ট। টাইমস অব ইন্ডিয়াকে এক সাক্ষাতকারে তিনি বলেন, “কেন আমি (বিজ্ঞান কংগ্রেসে গিয়ে) সময় নষ্ট করব, যেখানে বিজ্ঞান নিয়ে খুব কমই আলোচনা করা হয়? কাল্পনিক আবর্জনার পেছনে নষ্ট করার মতো সময় আমার নেই।” রবিবার থেকে মহীশুর বিশ্ববিদ্যালয়ে এবারের ভারতীয় বিজ্ঞান কংগ্রেস শুরু হয়। ১০৩তম এই কংগ্রেস শেষ হওয়ার কথা রয়েছে বৃহস্পতিবার। বিজ্ঞানীদের কারও কারও অভিযোগ, বিজ্ঞানের দিকে মনোযোগ না দিয়ে বিজেপি প্রশাসনের অধীনে এই সম্মেলনে রাজনৈতিক রং দেয়া হচ্ছে। ‘বৈদিক ঋষিরাই উড়োজাহাজ আবিষ্কার করেছেন’- এমন দাবি করে গত বছর রীতিমতো বিজ্ঞানীদের পিলে চমকে দেন সম্মেলনের এক বক্তা। হায়দ্রাবাদের বিএম বিরলা সায়েন্স সেন্টারের পরিচালক বি জি সিদ্ধার্থ বিজ্ঞান কংগ্রেসকে তুলনা করেছেন ‘কুম্ভমেলার’ সঙ্গে।
×