ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

রাজশাহীতে ওষুধ ব্যবসায়ীদের ধর্মঘট পালন

প্রকাশিত: ০৫:৩০, ৫ জানুয়ারি ২০১৬

রাজশাহীতে ওষুধ ব্যবসায়ীদের ধর্মঘট পালন

স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী ॥ দোকান কর্মচারীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে রাজশাহীতে আধাঘণ্টার জন্য সব ওষুধের দোকান বন্ধ রেখে প্রতিবাদ জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। সোমবার দুপুর একটা থেকে দেড়টা পর্যন্ত নগরীর পাঁচ শতাধিক ওষুধের দোকান বন্ধ রেখে এ কর্মসূচী পালন করে বাংলাদেশ কেমিস্টস এ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতি রাজশাহী জেলা শাখা। বাংলাদেশ কেমিস্টস এ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতি রাজশাহী জেলা শাখার সভাপতি জিয়াউল হক বুলু জানান, রবিবার রাত ১১টার দিকে নগরীর সাহেববাজার বড় মসজিদ সংলগ্ন জামান ফার্মেসিতে কয়েকজন যুবক ঘুমের ট্যাবলেট কিনতে যায়। এ সময় দোকানের কর্মচারীরা চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া ওষুধ দিতে অস্বীকৃতি জানালে ওই যুবকরা তার ওপর হামলা করে। এরপর ওই যুবকরা পাশের সানমুন মেডিক্যালে গিয়ে একই ট্যাবলেট চাইলে সেখানেও ওষুধ দিতে অস্বীকৃতি জানানো হয়। ওই দোকানেও যুবকরা হামলা চালায়। টেকনাফ স্থলবন্দরে ৯ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় টেকনাফ স্থলবন্দরে ডিসেম্বর মাসে ৯ কোটি ৩৯ লাখ টাকার রাজস্ব আদায় করা হয়েছে। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে পায় ৫ কোটি টাকারও বেশি। স্থলবন্দর শুল্ক কর্মকর্তা নু-চ-প্র“ জানান, ২০১৫-’১৬ অর্থবছরের ডিসেম্বর মাসে ২৩৮টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে ৯ কোটি ৩৯ লাখ ৩০ হাজার ৪৫০ টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) টেকনাফ স্থলবন্দরের মাসিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধালণ করেছিল ৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা, যা মাসিক লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪ কোটি ৯২ লাখ ৩০ হাজার ৪শ’ ৫০ টাকার বেশি। অপরদিকে ৬৩টি বিল অব এক্সপোর্টের মাধ্যমে ২ কোটি ৬৯ লাখ ৯৭ হাজার ৭শ’ ৮০ টাকার পণ্য মিয়ানমারে রফতানি করা হয়েছে। -নিজস্ব সংবাদদাতা, টেকনাফ এক বছরে রিজার্ভ বেড়েছে ২৩ শতাংশ ২০১৫ সাল শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৪৮ কোটি ৪৪ লাখ মার্কিন ডলার। ২০১৪ সাল শেষে যার পরিমাণ ছিল ২ হাজার ২৩০ কোটি ৯৮ লাখ মার্কিন ডলার। এ হিসেবে গত এক বছরে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়েছে ২৩ শতাংশ। ২০১৫ অর্থবছরের প্রথম ৫ মাসে রফতানি হয়েছে ১২.৮৮ বিলিয়ন ডলার; যা গত বছর থেকে ৬.৭ শতাংশ বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, রফতানি ও রেমিটেন্সের কারণে এ রিজার্ভ বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া আমদানি বাড়ার ধীরগতি ও বিশজুড়ে পণ্যদ্রব্যের দাম কমার কারণেও রিজার্ভ বেড়েছে। কর্মকর্তারা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের দূরদর্শীতার কারণেই এ পরিমাণ রিজার্ভ সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়েছে। এখন যে পরিমাণ রিজার্ভ রয়েছে তা দিয়ে বাংলাদেশের দুর্দিনে প্রায় ৭ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার
×