ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

আরও কমল ব্যাংকঋণরে সুদ

প্রকাশিত: ০৩:৫২, ৩ জানুয়ারি ২০১৬

আরও কমল ব্যাংকঋণরে সুদ

রহমি শখে ॥ বনিয়িোগ বৃদ্ধরি ক্ষত্রেে প্রধান প্রতবিন্ধকতা ব্যাংক ঋণরে উচ্চ সুদহার। সইে বাধা ক্রমইে শথিলি হচ্ছ।ে র্সবশষে নবম্বের মাসে ঋণরে ক্ষত্রেে সুদহার কমে দাঁড়য়িছেে ১১ দশমকি ৩৭ শতাংশ। আগরে মাসওে যা ছলি ১১ দশমকি ৩৫ শতাংশ। র্দীঘদনি ধরে ঋণরে সুদহার ‘সঙ্গিলে ডজিটি’ে নাময়িে আনার দাবি জানয়িে আসছনে ব্যবসায়ীরা। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো আমানতরে বপিরীতে সুদহার কমানোর পর এবার ঋণে সুদহার কমানোর উদ্যোগ নয়িছে।ে সম্প্রতি ব্যাংকগুলোর এমডরিা বঠৈক করে সব ধরনরে ঋণে ১ থকেে ২ শতাংশ সুদ কমানোর সদ্ধিান্ত নয়িছেনে। এদকিে ব্যাংকগুলোর ঋণ-আমানতরে সুদহার নবম্বের মাসে দাঁড়য়িছেে ৪ দশমকি ৮১ শতাংশ। বাংলাদশে ব্যাংকরে নর্দিশেনা থাকলওে বসেরকারী ও বদিশেী ১৯ ব্যাংকরে স্প্রডে এখনও ৫ শতাংশরে ওপরে রয়ছে।ে এর মধ্যে সবচয়েে বশেি স্প্রডে রয়ছেে বদিশেী খাতরে স্ট্যার্ন্ডাড র্চার্টাড ব্যাংকরে। এর পরে রয়ছেে বসেরকারী খাতরে ব্র্যাক ব্যাংকরে। সূত্র জানায়, ব্যবসায়ী ও শল্পিপতদিরে র্দীঘদনিরে দাবি ব্যাংক ঋণরে সুদহার ১০ শতাংশরে নচিে নাময়িে আনা। সুদহাররে বষিয়ে বাংলাদশে ব্যাংক সরাসরি নয়িন্ত্রণ না থাকলওে ব্যাংকগুলোকে সুদহার কময়িে আনার নর্দিশেনা দয়িে আসছ।ে গত কয়কে মাস ধরে আমানত ও ঋণ উভয় ক্ষত্রেে সুদ হার কমছ।ে ফলে গত র্মাচে আমানত ও ঋণরে সুদ হাররে ব্যবধান (স্প্রডে) রর্কেড পরমিাণ কমে ৫ শতাংশীয় পয়ন্টেরে নচিে নমেে এসে দাঁড়ায় ৪ দশমকি ৮৭ পয়ন্টে। এপ্রলিে স্প্রডে আরও কমে ৪ দশমকি ৮৮ শতাংশীয় পয়ন্টেে নমেে এসছে।ে মে মাসে স্প্রডে আরও কমে ৪ দশমকি ৮৩ শতাংশীয় পয়ন্টেে নমেে আস।ে তবে জুন মাস শষেে স্প্রডে একটু বড়েে দাঁড়ায় ৪ দশমকি ৮৭ শতাংশ। জুলাই মাস শষেে স্প্রডে কমে আসে ৪ দশমকি ৭৯ শতাংশ।ে আগস্ট মাসে স্প্রডে কমে আসে ৪ দশমকি ৭৭ শতাংশ। সপ্টেম্বেরে একটু বাড়লওে অক্টোবরে এসে স্প্রডে নমেে আসে ৪ দশমকি ৭৭ শতাংশ।ে র্সবশষে নবম্বেরে স্প্রডে সামান্য বড়েছে।ে বাংলাদশে ব্যাংকরে র্কমর্কতারা বলছনে, দশেে বনিয়িোগবান্ধব পরবিশে সৃষ্টরি লক্ষ্যে ঋণরে সুদহার যৌক্তকি র্পযায়ে নর্ধিারণ এবং স্প্রডে ৪ শতাংশরে কাছাকাছি নাময়িে আনতে বাংলাদশে ব্যাংক নজরদারি অব্যাহত রখেছে।ে র্বতমানে বচিার ববিচেনার্পূবক প্রকৃত ঋণগ্রহীতা নর্বিাচন করে ঋণ সম্প্রসারণরে মতো র্পযাপ্ত তারল্যও ব্যাংকগুলোর হাতে রয়ছে।ে এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ীদরে র্শীষ সংগঠন এফবসিসিআিই’র সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ বলনে, ব্যাংক ঋণরে উচ্চ সুদহাররে কারণে অনকে ব্যবসায়ী দউেলয়িা হয়ে গছেনে। র্দীঘদনি ধরে ঋণরে সুদহার ‘সঙ্গিলে ডজিটি’ে নাময়িে আনার দাবি জানয়িে আসছনে ব্যবসায়ী সমাজ। এই সুদহার ৯ শতাংশরে নচিে নমেে আসছে ব্যবসায়ীরা বাঁচবনে। তনিি বলনে, র্বতমানে দশেে রাজনতৈকি স্থতিশিীলতা ফরিে আসায় ব্যাংক ঋণরে সুদহারও কছিুটা কমে এসছে।ে তবে সটো কাক্সক্ষিত মাত্রায় নয় বলে তনিি জানান। বাংলাদশে ব্যাংকরে পরসিংখ্যানে দখো যায়, নবম্বের মাসে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো ঋণরে ক্ষত্রেে ১০ দশমকি ২৩ শতাংশ হারে সুদ আদায় করছে।ে আমানতরে বপিরীতে দয়িছেে ৬ দশমকি ৪৯ শতাংশ সুদ। স্প্রডে দাঁড়য়িছেে ৩ দশমকি ৭৪ শতাংশীয় পয়ন্টে। বশিষোয়তি ব্যাংকরে স্প্রডে সবচয়েে কম মাত্র ২ দশমকি ০৯ শতাংশীয় পয়ন্টে। আমানতরে বপিরীতে দয়িছেে ৭ দশমকি ৮১ শতাংশ সুদ। এই খাতরে ব্যাংকগুলোর ঋণরে ক্ষত্রেে ভারতি গড় সুদহার ০৯ দশমকি ০৯ শতাংশ দাঁড়য়িছে।ে নবম্বের মাসে বসেরকারী ব্যাংকগুলো ঋণরে ক্ষত্রেে ১১ দশমকি ৬৯ শতাংশ হারে সুদ আদায় করছে।ে আমানতরে বপিরীতে দয়িছেে ৬ দশমকি ৬৭ শতাংশ সুদ। স্প্রডে দাঁড়য়িছেে ৫ দশমকি ০২ শতাংশীয় পয়ন্টে। বদিশেী ব্যাংকগুলো আমানতরে বপিরীতে ২ দশমকি ৬১ শতাংশ সুদ দয়িে ঋণরে বপিরীত আদায় করছে ১০ দশমকি ০৬ শতাংশ সুদ। এ খাতরে ব্যাংকগুলোর স্প্রডে সবচয়েে বশেি ৭ দশমকি ৪৫ শতাংশীয় পয়ন্টে। বাংলাদশে ব্যাংকরে এক প্রতবিদেনে বলা হয়ছে,ে ঋণরে সুদরে হার কমানোর বষিয়ে বাংলাদশে ব্যাংকরে নর্দিশেনা মানছে না ১৯টি বাণজ্যিকি ব্যাংক। এর মধ্যে ১৪টইি বসেরকারী ও ৫টি বদিশেী ব্যাংক। কন্দ্রেীয় ব্যাংক থকেে ঋণরে সুদরে হার কমাতে ঋণ ও আমানতরে সুদরে হাররে ব্যবধান (স্প্রডে) ৫ শতাংশরে মধ্যে রাখার নর্দিশে রয়ছে।ে যসেব ব্যাংকে বশেি ব্যবধান রয়ছেে তাদরেকে নাময়িে আনার জন্য একাধকিবার নর্দিশে দয়ো হয়ছে।ে কন্দ্রেীয় ব্যাংকরে এক প্রতবিদেনে দখো গছে,ে সবচয়েে বশেি স্প্রডে রয়ছেে বদিশেী খাতরে স্ট্যার্ন্ডাড র্চার্টাড ব্যাংকরে। ব্যাংকটরি স্প্রডে ৯ দশমকি ৭৮ শতাংশ। এরপরে রয়ছেে বসেরকারী খাতরে ব্র্যাক ব্যাংকরে। ব্যাংকটরি স্প্রডে ৯ দশমকি ০২ শতাংশ। প্রতষ্ঠিানটরি ঋণরে একটি বড় অংশই হচ্ছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা (এসএমই) খাতরে। এই খাতরে ঋণরে সুদরে হার বশে।ি এছাড়া তাদরে ভোক্তা ঋণরে সুদরে হারও বশে।ি যে কারণে তাদরে ঋণরে গড় সুদরে হার বশে।ি এদকিে তারা আমানতরে বপিরীতে খুব কম সুদ দয়ে। যে কারণে তাদরে স্প্রডে বশে।ি ঋণ ও আমানতরে সুদরে হাররে ব্যবধানরে মধ্যে দ্বতিীয় র্সবােচ্চ অবস্থানে রয়ছেে বসেরকারী খাতরে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক। তাদরে এই ব্যবধান ৭ দশমকি ৩১ শতাংশ। এই ব্যাংকটওি খুব কম সুদে আমানত সংগ্রহ কর।ে আবার ঋণরে সুদরে হার বশে।ি যে কারণে তাদরে স্প্রডেও বশে।ি তৃতীয় অবস্থানে থাকা ওয়ান ব্যাংকরে স্প্রডে ৬ দশমকি ২৮ শতাংশ। চর্তুথ অবস্থানে থাকা উত্তরা ব্যাংকরে স্প্রডে ৫ দশমকি ৯৮ শতাংশ। পঞ্চম অবস্থানে থাকা আইএফআইসি ব্যাংকরে স্প্রডে ৫ দশমকি ৬৬ শতাংশ। অন্য ব্যাংকগুলোর মধ্যে এবি ব্যাংকরে ৫ দশমকি ৫২ শতাংশ, প্রাইম ব্যাংকে স্প্রডে ৫ দশমকি ৩২ শতাংশ, ব্যাংক এশয়িার ৫ দশমকি ২১ শতাংশ, এক্সমি ব্যাংকরে ৫ দশমকি ১৬ শতাংশ, পূবালী ব্যাংকরে ৫ দশমকি ০৮ শতাংশ, ঢাকা ব্যাংকরে ৫ দশমকি ০৬ শতাংশ। নতুন ব্যাংকগুলোর মধ্যে মধুমতি ব্যাংকরে স্প্রডে ৫ দশমকি ৮১ শতাংশ, ইউনয়িন ব্যাংকরে স্প্রডে ৫ দশমকি ৬৯ শতাংশ, মঘেনা ব্যাংকরে ৫ দশমকি ১৩ শতাংশ, এনআরবি ব্যাংকরে ৫ শতাংশ। এদকিে নর্দিষ্টি পরমিাণ জমার অজুহাত দখেয়িে বদিশেী ব্যাংকগুলো সঞ্চয়ী হসিাবে সুদ দয়ে না। এছাড়া নর্ধিারতি ছকরে বাইরে টাকা তোলার কারণওে সুদ দয়ে না। এসব কারণে বদিশেী ব্যাংক থকেে গ্রাহকরা সঞ্চয়ী হসিাবরে বপিরীতে কোন সুদ পায় না। বদিশেী ব্যাংকগুলোর মধ্যে র্বতমানে স্ট্যার্ন্ডাড র্চার্টাড ব্যাংকরে স্প্রডে ৯ দশমকি ৭৮ শতাংশ, সটিি ব্যাংক এন, এ’র ৭ দশমকি ৭৮ শতাংশ, এইচএসবসিি ব্যাংকরে ৬ দশমকি ৪২ শতাংশ, স্টটে ব্যাংক ইন্ডয়িার ৫ দশমকি ৪৫ শতাংশ ও কর্মাশয়িাল ব্যাংক অব সলিনরে ৫ দশমকি ৬৭ শতাংশ। উল্লখ্যে, শতাংশ থকেে শতাংশরে মধ্যে কমবশেরি তুলনা করতে শতাংশীয় পয়ন্টে ব্যবহার করা হয়। যমেন ৫ শতাংশ থকেে কমে ৩ শতাংশ হলে এটি ২ শতাংশীয় পয়ন্টে কমল বলে ববিচেতি হব।ে
×