ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

যাঁরা মেয়র হলেন

প্রকাশিত: ০৫:৩৯, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫

যাঁরা মেয়র হলেন

স্টাফ রিপোর্টার ॥ প্রাপ্ত সর্বশেষ ফল অনুযায়ী নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা: পটুয়াখালীর কলাপাড়া পৌরসভায় মেয়র পদে আওয়ামী লীগের বিপুল চন্দ্র সাহা ৭১০৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হাজী হুমায়ন সিকদার ভোট পেয়েছেন ১৪৭৩। টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে আওয়ামী লীগের সাহাদৎ হোসেন সুমন ৯৫৯৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপি প্রার্থী হযরত আলী পেয়েছেন ৪ হাজার ৫০৫ ভোট। কালিহাতিতে বিএনপির আলী আকবর জব্বার নয় হাজার ৪১৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের আনসার আলী সাত হাজার ৪৪৭ ভোট পেয়েছেন। গোপালপুরে আওয়ামী লীগের রকিবুল হক সানা ২১ হাজার ৫২৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম বিএনপির জাহাঙ্গীর আলম রুবেল চার হাজার ৫২৮ ভোট পেয়েছেন। ধনবাড়িতে আওয়ামী লীগের মনজুরুল ইসলাম তপন ১১ হাজার ৩৯৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির এসএমএ সোবহান সাত হাজার ৬৪ ভোট পেয়েছেন। সখিপুরে আওয়ামী লীগের আবু হানিফ আজাদ নয় হাজার ৬৮২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির বিদ্রোহী সানোয়ার হোসেন সজিব চার হাজার ৮৯৯ ভোট পেয়েছেন। মধুপুরে আওয়ামী লীগের মাসুদ পারভেজ ২২ হাজার ২৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির শহিদুল ইসলাম চার হাজার ৬৫৩ ভোট পেয়েছেন। ভূঞাপুরে আওয়ামী লীগের মাসুদুল হক মাসুদ ৫ হাজার ৪৭১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির আবদুল খালেক ম-ল পেয়েছেন পাঁচ হাজার ২৯৫ ভোট। সদরে আওয়ামী লীগের জামিলুর রহমান মিরন ৪৯ হাজার ৫৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির মাহামুদুল হক সানু পেয়েছেন ২৪ হাজার ৬৪২ ভোট। ঝালকাঠির নলছিটি পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী তছলিম উদ্দিন চৌধুরী ১৩ হাজার ৪০২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপি প্রার্থী মজিবুর রহমা পেয়েছেন ৬৩৫ ভোট। ফরিদরপুরের বোয়ালমারী পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মোজাফ্ফর হোসেন ৭ হাজার ৫৭৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপি প্রার্থী আব্দুস শুকুর শেখ পেয়েছেন ৫ হাজার ৭৭৪ ভোট। নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী রায়হান উদ্দিন মিয়া বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম অবস্থানে রয়েছেন বিএনপির সাইফুল ইসলাম মুকুল। বগুড়ার ধুনট পৌরসভায় মেয়র পদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান মেয়র এজিএম হারুণ ৪ হাজার ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আলিমুদ্দিন হারুন ম-ল পেয়েছেন ২ হাজার ৪৬৪ ভোট। শিবগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের তৌহিদুর রহমান মানিক সাত হাজার ২৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির মতিয়ার রহমান মানিক পেয়েছেন ছয় হাজার ৫৪ ভোট। কাহালুতে আওয়ামী লীগের হেলালউদ্দিন কবিরাজ চার হাজার ৭৬৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আব্দুল মান্নান ভোট পেয়েছেন তিন হাজার ৪৬৭। শেরপুরে আওয়ামী লীগের আবদুস সাত্তার আট হাজার ৯১১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির স্বাধীন কুন্ডু পেয়েছেন চয় হাজার ২৬৫ ভোট। নন্দিগ্রামে বিএনপির বিদ্রোহী কামরুল হাসান সিদ্দিক জুয়েল চার হাজার ৪৪৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির সুশান্ত সরকার পেয়েছেন চার হাজার ৩৪৬ ভোট। গাবতলীতে বিএনপির সাইফুল ইসলাম সাত হাজার ১৭১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির বিদ্রোহী জালাল পাইকার পেয়েছেন দুই হাজার ২৩৬ ভোট। সান্তাহারে বিএনপির তোফাজ্জল হোসেন ভুট্টু আট হাজার ৮৬৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের রাশিদুল ইসলাম রাজা পেয়েছেন আট হাজার ১৭৯ ভোট। সারিয়াকান্দিতে আওয়ামী লীগের আলমগীর শাহী সুমন পাঁচ হাজার ৭৭৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির টিপু সুলতান পেয়েছেন দুই হাজার ৪৪৭ ভোট। সদরে বিএনপি প্রার্থী এ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান এক লাখ ছয় হাজার ৩৮৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের রেজাউল করিম মন্টু পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৭০২ ভোট। মেহেরপুরের গাংনীতে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আশরাফুল ইসলাম ৭ হাজার ৩৮০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী আহমেদ আলী নৌকা প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৫ হাজার ৪১৬। জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা মার্কার খন্দকার হালিমুল আলম জন ৬ হাজার ৭শ’ ৫৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিটকতম প্রার্থী বিএনপির সাজ্জাদুল ইসলাম সোহেল তালুকদার। ধানের শীষ নিয়ে তার ভোট ২ হাজার ৩শ’ ৬৪। সদরে আওয়ামী লীগের মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক ২১ হাজার ৬৬৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির শামসুল হক পেয়েছে ১০হাজার ৫৪৮ ভোট। আক্কেলপুরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাহফুজ চৌধুরী ৬ হাজার ৬শ’ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির রেজাউল করিম সরদার পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৫৫ ভোট। নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবদুল কাদের মির্জা নৌকা প্রতীক নিয়ে ৯ হাজার ৪২১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। হাতিয়ায় আওয়ামী লীগের একেএম ইউসুফ আলী ৯ হাজার ৩৩৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী এ্যাড. সাইফুদ্দিন সাত হাজার ২৭৯ ভোট পেয়েছেন। বেগমগঞ্জে আওয়ামী লীগের আখতার হোসেন ফয়সল এগিয়ে আছেন। খুলনার পাইকগাছায় আওয়ামী লীগের সেলিম জাহাঙ্গীর ৬ হাজার ৩৩৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপির জিএম আব্দুস সাত্তার পেয়েছেন ২ হাজার ৬৩৩ ভোট। চালানা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের সনৎ কুমার ৪ হাজার ৯৩৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. অচিন্ত কুমার ম-ল পেয়েছেন ২ হাজার ১১৯ ভোট। ভোলার দৌলতখান পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী জাকির হোসেন তালুকদার ৬ হাজার ৯৭৪ ভোট নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপির আনোয়ার হোসেন কাকন পেয়েছেন ৬৭৯ ভোট। ভোলা সদরে আওয়ামী লীগের মোহ. মনিরুজ্জামান ২১ হাজার ১৩২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। বোরহানউদ্দিনে আওয়ামী লীগের রফিকুল ইসলাম ৬ হাজার ৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির মনিরুজ্জামান কবির পেয়েছেন ৬৪৩ ভোট। মৌলভীবাজার সদরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী ফজলুর রহমান ১০ হাজার ৮৫০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির ওলিউর রহমান পেয়েছেন ৫ হাজার ৬২৫ ভোট। দিনাজপুরের হাকিমপুরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এসএম জামিল হোসেন ৮ হাজার ৯৯৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির সাখাওয়াত হোসেন পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৫২ ভোট। বীরগঞ্জে জামায়াত সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বর্তমান মেয়র মাওলানা মোঃ হানিফ ৪ হাজার ৫শ’ পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের মোশারফ হোসেন বাবুল পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৪৮ ভোট। ফুলবাড়িতে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোরতুজা সরকার ৬ হাজার ৪০৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের শাজাহান সরকার আলী পুতু পেয়েছেন ৪ হাজার ৭৯১ ভোট। বিরামপুরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী লিয়াকত আলী সরকার টুটুল ৯ হাজার ৬২০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের অধ্যাপক আক্কাস আলী পেয়েছেন ৮ হাজার ৯২৮ ভোট। সদরে বিএনপির সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম ৩৯ হাজার ৫৮৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দী আওয়ামী লীগের আনোয়ারুল ইসলাম পেয়েছেন ২৪ হাজার ৫৩৪ ভোট। খাগড়াছড়ি পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী রফিকুল আলম ৯ হাজার ৫৪২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের সানে আলম পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৯৭ ভোট। মাটিরাঙ্গায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী সামসুল হক ৭ হাজার ৩৩৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির বাদশা মিয়া পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৮৬ ভোট। পাবনার সুজানগরে আওয়ামী লীগের আব্দুল ওয়াহাব ৬ হাজার ৭৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী তোফাজ্জেল তোফা পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৬ ভোট। ভাঙ্গুরায় আওয়ামী লীগের গোলাম হাসনায়েন রাসেল ৪ হাজার ৮৫৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ৩ হাজার ৫৮১। ফরিদপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের কামরুজ্জামান মাজেদ ৩ হাজার ৯৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির এনামুল হক পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৫৪ ভোট। ঈশ্বরদী পৌরসভায় আওয়মী লীগ প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ ২৬ হাজার ৯১৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির মকলেছুর রহমান পেয়েছেন ৯ হাজার ৩১৩ ভোট। চাটমোহরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মির্জা রেজাউল করিম দুলাল ৩ হাজার ৫৩৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির বিদ্রোহী অধ্যাপক আব্দুল মান্নান পেয়েছে ২ হাজার ৯০৩ ভোট। সাঁথিয়ায় আওয়ামী লীগের মিরাজুল ইসলাম মিরাজ ১২ হাজার ৫০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির সিরাজুল ইসলাম পেয়েছেন ৭ হাজার ৮৪৬ ভোট। সদরে স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল হাসান মিন্টু ৩০ হাজার ৫৪৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের রকিব হাসান টিপু পেয়েছেন ২৪ হাজার ৫৪ ভোট। চুয়াডাঙ্গার দর্শনা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী মতিয়ার রহমান ১১ হাজার ৮৭৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম জামায়াতের স্বতন্ত্র প্রার্থী আশকার আলী পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৯৫ ভোট। খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোঃ শামসুল হক নির্বাচিত হয়েছে। সদরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ওবায়দুর রহমান চৌধুরী জিপু ২৪ হাজার ৯৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দার ১০ হাজার ৫৬ ভোট পেয়েছেন। আলমডাঙ্গায় আওয়ামী লীগের হাসান কাদীর গনু সাত হাজার ২০০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির মীর মহিউদ্দিন ভোট পেয়েছেন ৫ হাজার ১৯০। জীবননগরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী জাহাঙ্গীর আলম ৬ হাজার ৪০৪ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির নওয়াব আলী পেয়েছেন তিন হাজার ২৪ ভোট। ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের এসএম ইকবাল হোসেন সুমন ১২ হাজার ৭১৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছন। নিকটতম বিএনপির আবুল্লাহ আল মামুন পেয়েছেন ৫৮৯ ভোট। গৌরীপুরে আওয়ামী লীগের সৈয়দ রফিকুল ইসলাম ৭ হাজার ১১৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী শফিকুল ইসলাম হবি পেয়েছে ৪ হাজার ১৪৮ ভোট। ফুলপুর পৌরসভায় বিএনপির আমিনুল হক ৪ হাজার ৮৩৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের শশধর সেন পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৯২ ভোট। ঈশ্বরগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী আব্দুস সাত্তার কমান্ডার ৭ হাজার ২১১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান ৬ হাজার ৬৩৬ ভোট পেয়েছেন। নান্দাইলে আওয়ামী লীগের রফিক উদ্দিন ভুইয়া ৯ হাজার ২৯৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির এএফএম আজিজুল ইসলাম পিকুল পেয়েছেন ৬ হাজার ২৩৪ ভোট। ত্রিশালে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী এবিএম আনিসুজ্জামান ৭ হাজার ২৪৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির আমিনুল ইসলাম সরকার পেয়েছেন ৫ হাজার ৭৫৯ ভোট। ফুলবাড়িয়ায় আওয়ামী লীগের গোলাম কিবরিয়া ৭ হাজার ৭৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির বিদ্রোহী চান মাহমুদ পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৯ ভোট। মুক্তাগাছায় বিএনপির শহীদুল ইসলাম ৯ হাজার ২৪৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম জাতীয় পার্টির আতাউর রহমান লেলিন পেয়েছেন ৫ হাজার ৪১৫ ভোট। ভালুকায় আওয়ামী লীগের ডাক্তার একেএম মেজবাহ উদ্দিন ৯ হাজার ৯১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। বিএনপির হাতেম খান পেয়েছেন ৪ হাজার ৩২১ ভোট। নেত্রকোনার দুর্গাপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী মৌলভী মোঃ আব্দুস সামাদ ৭ হাজার ৮৩৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির হাজী মোঃ জামাল উদ্দিন পেয়েছেন ৪ হাজার ৩২১ ভোট। মোহনগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী এ্যাডভোকেট লতিফুর রহমান রতন ৮ হাজার ৮১৬ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বিএনপি মাহাবুবুন নবী শেখ ভোট পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৬৪। কেন্দুয়ায় আওয়ামী লীগের আসাদুল হক ভুইয়া ৭ হাজার ৭১২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির শফিকুল ইসলাম শফিক পেয়েছেন ২ হাজার ৭৩৫ ভোট। মদনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী আব্দুল হান্নান তালুকদার শামীম ৩ হাজার ৭৯১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির মাসরিফুর রহমান বাচ্চু পেয়েছেন ১ হাজার ৭৪৮ ভোট। সদরে আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম খান ২৫ হাজার ৬৬৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির এসএম মনিরুজ্জামান দুদু পেয়েছেন ১১ হাজার ৮৪৪ ভোট। কুড়িগ্রামের সদরে আওয়ামী লীগের আব্দুল জলিল ১৮ হাজার ৬৭৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির নুর ইসলাম নুরু পেয়েছেন ১৬ হাজার ২২৫ ভোট। নাগেশ্বরীতে জাতীয় পার্টির আবদুর রহমান ১০ হাজার ৪৪৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ হোসেন ফাকু পেয়েছেন ৮ হাজার ৯০৫ ভোট। ঠাকুরগাঁওয়ের রানী শংকৈলে আওয়ামী লীগের আলমগীর সরকার ৪ হাজার ৮৮১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। পীরগঞ্জে আওয়ামী লীগের কসিরুল আলম ৫ হাজার ৭০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির রাজিউর রহমান রাজু পেয়েছেন ৫ হাজার ১৩৬ ভোট। ঠাকুরগাঁও সদরে বিএনপির মির্জা ফয়সাল আমিন ১৫ হাজার ৭৫৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম রয়েছে আওয়ামী লীগের তাহমিনা আকতার মোল্লা ১০ হাজার ৭০১ ভোট পেয়েছেন। লক্ষীপুরের রামগতিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ৯ হাজার ৮৬৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম রয়েছে জাতীয় পার্টির আজাদ উদ্দিন চৌধুরী পেয়েছে ১ হাজার ৬১১ ভোট। রামগঞ্জে আওয়ামী লীগের আবুল খায়ের ১৯ হাজার ৬৫৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির রোমান হোসেন পাটওয়ারী পেয়েছে ২ হাজার ২৩৯ ভোট। রায়পুরে আওয়ামী লীগের ইসমাইল খোকন ১৩ হাজার ৮৪৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির এবিএম জিলানী পেয়েছেন ৬৯০ ভোট। লালমনিরহাট সদরে আওয়ামী লীগের রিয়াজুল ইসলাম রিন্টু ১৪ হাজার ৪৩২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির আব্দুল হালিম পেয়েছেন ১০ হাজার ৩৪ ভোট। পাটগ্রামে আওয়ামী লীগের শমসের আলী ৭ হজার ১৫২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির মোঃ একেএম মোস্তফা সালা উদ জামান পেয়েছেন ৪ হাজার ১২৪ ভোট। কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে আওয়ামী লীগের মোঃ মিজানুর রহমান, লাকসামে আওয়ামী লীগের অধ্যাপক আবুল খায়ের, দাউদকন্দিতে আওয়ামী লীগের নাঈম ইউসুফ, চান্দিনায় আওয়ামী লীগের মফিজুল ইসলাম, হোমনায় আওয়ামী এ্যাড. নজরুল ইসলাম, বরুড়ায় বিএনপির মোঃ জসিম উদ্দিন নির্বাচিত হয়েছেন। সিলেটের জকিগঞ্জে আওয়ামী লীগের খলিলুর রহমান, গোলাপগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী সিরাজুল জব্বার চৌধুরী, কানাইঘাটে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী নিজামউদ্দিন আল মিজান নির্বাচিত হয়েছেন। রংপুরের বদরগঞ্জে আওয়ামী লীগের বর্তমান মেয়র পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন। বরগুনার পাথরঘাটায় আওয়ামী লীগের আনোয়ার হোসেন আকন ৬ হাজার ৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির মল্লিক মোঃ আয়ুব পেয়েছেন ২ হাজর ৫৬৯ ভোট। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় আওয়ামী লীগের তাকজিল খলিফা কাজল ১৪ হাজার ৬৯৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির হাজী মোঃ মোনতাজ মিয়া পেয়েছেন ৩ হাজার ২৩ ভোট। জামালপুর সদরে আওয়ামী লীগের মির্জা সাখাওয়াতুল আলম মনি ৫৩ হাজার ৯১১ পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির এ্যাড. শাহ মোহাম্মদ ওয়ারেছ আলী মামুন পেয়েছে ১২ হাজার ৬৬০ ভোট। মেলান্দহে আওয়ামী লীগের শফিক জাহেদী রবিন ৯ হাজার ১৪৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির হাজী দিদার বাসার পেয়েছেন ৭ হাজার ৯৬০ ভোট। ইসলামপুরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত আব্দুল কাদের শেখ ৯ হাজার ৯২১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির রেজউল করিম ঢালী পেয়েছেন ৭ হাজার ৫৪ ভোট। সরিষাবাড়িতে আওয়ামী লীগের রোকনুজ্জামান রোকন ১৮ হাজর ২৪৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির এম ফায়জুল কবির তালুকদার শাহীন পেয়েছেন ৭ হাজার ৬২২ ভোট। দেওয়ানগঞ্জে আওয়ামী লীগের শাহনেওয়াজ শাহানশাহ ১৬ হাজার ৪২১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী নুরুন্নবী অপু পেয়েছেন ২ হাজার ১৪৯ ভোট। মাদারীপুর সদরে আওয়ামী লীগের ইয়াদ হোসেন ২০ হাজার ৭২৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির মিজানুর রহমান মুরাদ পেয়েছেন পাঁচ হাজার ১৭৭ ভোট। কালকিনি পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এনায়েত হোসেন হাওলাদারকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মশিউর রহমান সবুজ। তিনি পেয়েছেন ৫ হাজার ৪৫৯ ভোট। আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ পেয়েছেন ৪৬২৪ ভোট। সরকার সমর্থিত প্রার্থী নৌকা প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৪ হাজার ৪৭২। শিবচরে আওয়ামী লীগের আওলাদ হোসেব ১০ হাজার ১৩৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী তোফাজ্জল হোসেন তোতা পেয়েছেন ৪৯১ ভোট। নারায়ণগঞ্জের তারাবোতে আওয়ামী লীগের হাসিনা গাজী ৩৯ হাজার ৮২১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির নাসির উদ্দিন ভূইয়া ৫ হাজার ৯৪৪ ভোট পেয়েছেন। সোনারগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী সাদেকুর রহমান নির্বাচিত হয়েছেন। যশোরের বাঘারপাড়ায় আওয়ামী লীগের কামরুজ্জামান বাচ্চু ২ হাজার ৫৪৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির বিদ্রোহী আবু তাহের সিদ্দিকী ১ হাজার ৫৯৬ ভোট পেয়েছেন। চৌগাছায় আওয়ামী লীগের নুরুদ্দিন আল মামুন হিমেল ৪ হাজার ২৩৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। নিকটতম আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী সাইফুর রহমান বাবুল পেয়েছে ৩ হাজার ৬২৭ ভোট। মনিরামপুরে আওয়ামী লীগের মাহমুদুল হাসান ৮ হাজার ১১৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির শহীদ ইকবাল হোসেন পেয়েছেন ৭ হাজার ২৭৩ ভোট। কেসবপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের রফিকুল ইসলাম মোড়ল ৯ হাজার ২৪৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির আব্দুস সমাদ বিশ্বাস পেয়েছেন ৫ হাজার ৬০২ ভোট। নওয়াপাড়া ও সদরে আওয়ামী লীগের সুশান্ত দাশ শান্ত ও জহিরুল ইসলাম বিজয়ী হয়েছেন। সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের জহিরুল ইসলাম রেন্টু ৬৩ হাজার ৬৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম বিএনপির মারুফুল ইসলাম ২১ হাজার ৪৩৮ ভোট পেয়েছেন। বরিশালের মেহেদীগঞ্জে আওয়ামী লীগের কামাল উদ্দিন খান ১২ হাজার ৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জাহাঙ্গীর হোসেন পেয়েছেন ১ হাজার ৫৬৭ ভোট। গৌরনদীতে আওয়ামী লীগর হারিছুর রহমান ১৮ হাজার ৯৪৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির শফিকুর রহমান শরিফ স্বপন পেয়েছেন ৭৭৬ ভোট। মুলাদীতে আওয়ামী লীগের শফিকুজ্জামান রুবেল ৯ হাজার ৩৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির আসাদ মাহমুদ পেয়েছেন ৫৯৬ ভোট। বানারীপাড়ায় আওয়ামী লীগের সুভাষ চন্দ্র শীল ৫ হাজার ৩৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির মাহবুবুর রহমান পেয়েছেন ৪৪৩ ভোট। বাকেরগঞ্জে আওয়ামী লীগের লোকমান হোসেন ডাকুয়া সাত হাজার ২৬০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির মতিউর রহমান মোল্লা এক হাজার ১৯৭ ভোট পেয়েছেন। উজিরপুরে আওয়ামী লীগের গিয়াসউদ্দিন ছয় হাজার ৩০১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির শহিদুল ইসলাম খান দুই হাজার ৩৩৯ ভোট পেয়েছেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরে জামায়াতের স্বতন্ত্র প্রার্থী নজরুল ইসলাম ৩১ হাজার ৫০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের সামিউল হক লিটন পেয়েছেন ৩০হাজার ৫০৪ভোট পেয়েছেন। শিবগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী কাদিরুল হক রাজিম ১০ হাজার ৩১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম জামায়াতের জাফর আলী ৬ হাজার ১২৭ ভোট পেয়েছেন। রহনপুরে বিএনপির তারিক আহমেদ ৯ হাজার ৬০৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের গোলাম রাব্বানী সাত হাজার ৬৩২ ভোট পেয়েছেন। নাচোলে আওয়ামী লীগের আব্দুর রশীদ খান ঝাল্লু তিন হাজার ২১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী আহমাদুল্লাহ আল মাসুদ দুই হাজার ৭২০ ভোট পেয়েছেন। নরসিংদী সদরে আওয়ামী লীগের কামরুজ্জামান কামরুল ৩৯,১০৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী এসএম কাইয়ূম ১২,৪৩৪ ভোট পেয়েছেন। মনোহরদীতে আওয়ামী লীগের আমিনুর রশীদ সুজন ৭৫২৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির মাহমুদুল হক ১২৩৬ ভোট পেয়েছেন। রাঙামাটি সদরে আওয়ামী লীগের আকবর হোসেন ১৮০৭৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র ড. গঙ্গা মানিক চাকমা পেয়েছেন ১০১৪৭ ভোট। নড়াইলে আওয়ামী লীগের জাহাঙ্গীর হোসেন বিশ্বাস ১১২৩৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম বিএনপির জুলফিকার আলী ৬১৬৩ ভোট পেয়েছেন। কালিয়ায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ফকির মুশফিকুর রহমান ৩৮১২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম আওয়ামী লীগের ওয়াহিদুজ্জামান হীরা ১৭৫৪ ভোট পেয়েছেন। রাজশাহীর পুঠিয়ায় বিএনপির আশাদুল হক ৪৪০২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের রবিউল ইসলাম ৪২৩০ ভোট পেয়েছেন। তানোরে বিএনপির মিজানুর রহমান ৮৫৯৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের ইমরুল হক ৮৫৮৪ ভোট পেয়েছেন। গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে আওয়ামী লীগের আতাউর রহমান সরকার ১৫৫১০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির ফারুক আহমেদ ৫৭৯৩ ভোট পেয়েছেন। সদরে আওয়ামী লীগের শাহ মাসুদ জাহাঙ্গীর কবীর মিলন ১০৬৪৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ারউল সারোয়ার ৭২৭২ ভোট পেয়েছেন। মুন্সিগঞ্জ সদরে আওয়ামী লীগের ফয়সল বিপ্লব ২৭৩১৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির একেএম ইরাদত মানু ৫৫৩১ ভোট পেয়েছেন। মীর কাদিমে আওয়ামী লীগের শহিদুল ইসলাম শাহীন ১৩৪৬৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মনসুর আহমেদ কালাম পেয়েছেন ৪০৫৯ ভোট। চাঁদপুর কচুয়ায় আওয়ামী লীগের নাজমুল আলম স্বপন ১০৭৩৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম বিএনপির হুমায়ূন কবির প্রধান ১৪৭৫ ভোট পেয়েছেন। হাজীগঞ্জে আওয়ামী লীগের মাহবুবুল আলম লিপন ১২৯৯৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির আব্দুল খান বাচ্চু ১২১৫২ ভোট পেয়েছেন। মতলবে আওয়ামী লীগের আওলাদ হোসেন ২৩৯৬৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির এনামুল হক বাদল পেয়েছেন ৭৬৮৫ ভোট। ফরিদগঞ্জে আওয়ামী লীগের মাহফুজুল হক ৬৯২০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির হারুন-অর-রশীদ পেয়েছেন ৬৪২২ ভোট। মৌলভীবাজার সদরে আওয়ামী লীগের ফজলুর রহমান ১৩৬৩৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির অলিউর রহমান ৭৫৫০ ভোট পেয়েছেন। কুলাউড়ায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী শফি আলম ইউনূৃস ৪২২৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কামাল আহমেদ জুনেদ ৪১১৬ ভোট পেয়েছেন। বড়লেখায় আওয়ামী লীগের আবুল ইমাম মোহাম্মদ কামরান চৌধুরী ৪০৪৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের খিজির আহমেদ ২৫৭৭ ভোট পেয়েছেন। কমলগঞ্জে আওয়ামী লীগের জুয়েল আহমেদ ৩৯৯০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম স্বতন্ত্র জাকারিয়া পেয়েছেন ২৮০৪ ভোট পেয়েছেন। সাভারে আওয়ামী লীগের হাজী আব্দুল গনি ৩৫৬২৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির বদিউজ্জান পেয়েছেন ২৯১১৫ ভোট। ধামরাইয়ে আওয়ামী লীগের গোলাম কবীর মোল্লা ১২৫১৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত। নিকটতম বিএনপির দেওয়ান নাজিমউদ্দিন ১২৩৪৭ ভোট পেয়েছেন। সাতক্ষীরা সদরে বিএনপির তাসকিন আহমেদ চিশতী ১৬৩৪১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম জাতীয় পার্টির শেখ আজহার হোসেন ১২৫০০ ভোট। কলারোয়ায় বিএনপির গাজী আকতারুল ইসলাম ৫৪৫১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী আমিনুল ইসলাম লাল্টু পেয়েছেন ৩৬৫৪ ভোট। কিশোরগঞ্জ সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ পারভেজ ২৩১০০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির মাজাহারুল ইসলাম পেয়েছেন ১৭০২৩ ভোট। হোসেনপুরে আওয়ামী লীগের আবদুল কাইয়ূম খোকন ৪৮৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ হোসেন হাসু পেয়েছেন ৪৭২৯ ভোট। করিমগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল কাইয়ূম ১০১৮৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের কামরুল ইসলাম চৌধুরী ৪৮৩৯ ভোট পেয়েছেন। কটিয়াদিতে আওয়ামী লীগের শওকত ওসমান শক্কু ১২৯২০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির তোফাজ্জল হোসেন খান দিলীপ পেয়েছেন ৭৩৫৫ ভোট। বাজিতপুরে আওয়ামী লীগের আনোয়ার হোসেন আশরাফ পেয়েছেন ১০৪৩০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির এহসান কুফিয়া পেয়েছেন ৪১৬২ ভোট। কুলিয়ারচরে আওয়ামী লীগের আবুল হাসান কাজল ৯৩৫৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির হাজী সাফিউদ্দীন পেয়েছেন ৭৫৮৫ ভোট পেয়েছেন। ভৈরবে আওয়ামী লীগের ফকরুল আলম আক্কাস ৩০৯৯৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির হাজী মোহাম্মদ শাহীন পেয়েছেন ১৯৯৫৩ ভোট। ঝিনাইদহের শৈলকুপায় আওয়ামী লীগের কাজী আশরাফুল আজম ১৪৯৯৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির খলিলুর রহমান ৪৯২২ ভোট পেয়েছেন। কোটচাঁদপুরে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহিদুল ইসলাম ৬৬৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির একেএম সালাউদ্দিন বুলবুল সিডল পেয়েছে ৫৬০৯ ভোট। মহেশপুরে আওয়ামী লীগের আবদুর রশীদ খান ৯৮৭১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী শহিদুল ইসলাম পেয়েছেন ২৯৮৮ ভোট। হরিণাকু-ে আওয়ামী লীগের শহীনুর রহমান রিন্টু ৮১৭৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির জিন্নাতুল হক পেয়েছেন ৩৮৩১ ভোট। শরিয়তপুর সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের রফিকুল ইসলাম কতোয়াল ১৫৯৯১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির একেএম নাসিরউদ্দিন ৩৬৮১ ভোট পেয়েছেন। নড়িয়ায় আওয়ামী লীগের হায়দার আলী ৬১৩৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী শহিদুল ইসলাম বাবু রাঢ়ী ৪৭২৭ ভোট পেয়েছেন। জাজিরায় আওয়ামী লীগের মোঃ ইউনুস ব্যাপারী ৩৮০৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী আনিসুর রহমান ২৯৮৬ ভোট পেয়েছেন। ডামুড্যায় আওয়ামী লীগের হুমায়ূন কবীর বাচ্চু ছইয়াল ৪৯৬৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হযেছেন। নিকটতম বিএনপির প্রার্থী ৩০২৬ ভোট পেয়েছেন। ভেদরগঞ্জে আওয়ামী লীগের আব্দুল মান্নান হাওলাদার ৩৩৫৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির বিএম মুস্তাফিজ পেয়েছেন ১২৭১ ভোট। কুষ্টিয়া সদরে আওয়ামী লীগের হাজী আনোয়ার আলী ৬৭০২২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির কুতুবউদ্দিন আহমেদ ৩৫১২৮ ভোট পেয়েছেন। কুমারখালীতে আওয়ামী লীগের শামসুজ্জামান অরুণ ৮৪৩৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির তরিকুল ইসলাম তারিক ২৭১১ ভোট পেয়েছেন। খোকসায় আওয়ামী লীগের তারিকুল ইসলাম তারিক ৫৭১৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র আলী আল মাসুম মোর্শেদ শান্ত পেয়েছেন ৩২৭৫ ভোট। ভেড়ামারায় আওয়ামী লীগের শামীমুল ইসলাম সানা ৭৪৫১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম জাসদের আবদুল আলীম স্বপন ৩৭৮৪ ভোট পেয়েছেন। মিরপুরে আওয়ামী লীগের হাজী এনামুল হক ৮৯৭১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম জামায়াতের আবুল হাসেম পেয়েছেন ১৮৮৪ ভোট। বাগেরহাট সদরে আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান ৯৯৭১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মিনা হাসিবুল হাসান শিপন ৯৮৫৭ ভোট পেয়েছেন। মোরেলগঞ্জে ্আওয়ামী লীগের মনিরুল হক তালুকদার ৭৮১৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির আবদুল মহিদ জব্বার পেয়েছেন ১৩৯৩ ভোট। সিরাজগঞ্জ সদরে আওয়ামী লীগের সৈয়দ আবদুর রউফ মুক্তা ৩৮৫৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির এ্যাডভোকেট মোকাদ্দেস আলী পেয়েছেন ২৪৭০৫ ভোট। উল্লাপাড়ায় আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম ১৬৮৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির প্রার্থী পেয়েছেন ৮২৬০ ভোট। বেলকুচিতে আওয়ামী লীগের আসানুল বিশ্বাস ২৫৬২১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির আলামিন ভূঁইয়া পেয়েছেন ৮৪৬৮ ভোট। রায়গঞ্জে আওয়ামী লীগের আবদুল্লাহ পাঠান ৩৭২৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির নূর সাঈদ সরকার পেয়েছেন ৩০২১ ভোট। কাজীপুরে আওয়ামী লীগের হাজী নিজামউদ্দিন ৭৮২৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র আবদুস সালাম পেয়েছেন ১৭৩ ভোট। শাহজাদপুরে আওয়ামী লীগের হালিমুল হক মিরু ২১২৩০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ৭৭৪৩ ভোট। শেরপুর সদরে আওয়ামী লীগের গোলাম কিবরিয়া লিটন ২৩৪০৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির আব্দুর রাজ্জাক আশীষ পেয়েছেন ২৩১৪০ ভোট। নালিতাবাড়িতে আওয়ামী লীগের আবুবকর সিদ্দিক ৪৪২১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির আনোয়ার হোসেন পেয়েছেন ৩৮৭১ ভোট। নকলায় আওয়ামী লীগের হাফিজুর রহমান লিটন ৭৪০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী নূরে আলম সিদ্দিকী উৎপল ৫১২৩ ভোট। শ্রীবরদীতে আওয়ামী লীগের আবু সাইদ ৭৪২৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির আব্দুল হাকিম পেয়েছেন ৬৭৭৫ ভোট। সুনামগঞ্জ সদরে আওয়ামী লীগের আয়ুব বখত জগলুল ১৪৫৩৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম স্বতন্ত্রপ্রার্থী দেওয়ান গনিউল সালাদিন পেয়েছেন ১০৪৩৪ ভোট। ছাতকে আওয়ামী লীগের আবুল কালাম চৌধুরী ১০৮২৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী আব্দুল ওয়াহিদ মজনু পেয়েছেন ৪৬৫১ ভোট। দিরাইয়ে আওয়ামী লীগের মশররফ মিয়া ৭৪৪২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির মঈনুদ্দীন চৌধুরী মাসুক পেয়েছেন ৬৫২৫ ভোট। জগন্নাথপুরে আওয়ামী লীগের হাজী আব্দুল মনাফ ৯৩২৪ ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির রাজু আহমেদ পেয়েছেন ৫১৮৫ ভোট। রাজশাহীর কেশরহাটে আওয়ামী লীগের শহীদুজ্জামান শহীদ ৭৩৪৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী হাফিজুর রহমান আকন্দ পেয়েছেন ৪৯৯৬ ভোট। কাকনহাটে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্দুল মজিদ মাস্টার ৫৮০৭ ভোট বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির হাফিজুর রহমান পেয়েছেন ৪৪২৮ ভোট। ভবানীগঞ্জে ৬০০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের আব্দুল মালেক। নিকটতম বিএনপির আব্দুর রাজ্জাক প্রামাণিক পেয়েছেন ৫০৮৬ ভোট। দুর্গাপুরে আওয়ামী লীগের তোফাজ্জল হোসেন ৭০৯০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী হাসানুজ্জামান সান্টু পেয়েছেন ৪৭২৯ ভোট। আড়ানীতে আওয়ামী লীগের মোক্তার হোসেন ৫১৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির তোজাম্মেল হোসেন পেয়েছেন ২৭৫০ ভোট। তাহেরপুর আওয়ামী লীগের আবুল কালাম আজাদ ৭৯২০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির আ ন ম সামশুর রহমান মিন্টু পেয়েছেন ৩২০৩ ভোট। মু-ুুমালায় আওয়ামী লীগের গোলাম রাব্বানী ৬৪৫৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম বিএনপির ফিরোজ কবীর পেয়েছেন ৪০৪৬ ভোট। গোদাগাড়ীতে ১০৩৮৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনিরুল ইসলাম বাবু। নিকটতম বিএনপির আনোয়ারুল
×