কাওরাইদ-গয়েশপুর রেলব্রিজ, ফরচুঙ্গি-শিলা রেলব্রিজ, নিগুয়ারী সাইদুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয় সেনাবাহিনীর ক্যাম্প, সুতার চাপর বাজার, প্রসাদপুর, গ-গ্রাম, ভারইল, রসুলপুর, বারইগাঁও, ইমামবাড়ী এলাকাসহ ১০টি বধ্যভূমি রয়েছে। এসব বধ্যভূমি রক্ষণাবেক্ষণ দূরের কথা, আজও সেগুলো চিহ্নিত করা হয়নি। এসব বধ্যভূমিতে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন পাকবাহিনী মুক্তিকামী বাঙালীদের হত্যা করেছে। কিন্তু স্বাধীনতার দীর্ঘ সময় পরেও বধ্যভূমিগুলো চিহ্নিত ও রক্ষণাবেক্ষণ না করায় মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি হারিয়ে যেতে বসেছে। গফরগাঁও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার সেলিম আহম্মেদ বলেন, আগামী প্রজন্ম যাতে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানতে পাওে, সেজন্য দ্রুত অরক্ষিত বধ্যভূমি চিহ্নিত করা প্রয়োজন।
Ñশেখ আবদুল আওয়াল
গফরগাঁও থেকে
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: