ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সন্ত্রাসী হামলায় বিশ্বব্যাপী নিহতের সংখ্যা বেড়েছে ‘নজিরবিহীনভাবে’

প্রকাশিত: ০৫:৩২, ১৮ নভেম্বর ২০১৫

সন্ত্রাসী হামলায় বিশ্বব্যাপী নিহতের সংখ্যা বেড়েছে ‘নজিরবিহীনভাবে’

বিশ্বব্যাপী ২০১৪ সালে সন্ত্রাসী হামলায় নিহতের সংখ্যা এক লাফে ৮০ শতাংশ বেড়েছে। এ যাবতকালের মধ্যে এ সংখ্যা সর্বোচ্চ। ২০১৩ সালে বিশ্বব্যাপী এ হার ছিল ৬১ শতাংশ। ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিক এ্যান্ড পিস মঙ্গলবার প্রকাশিত এক সমীক্ষায় এ তথ্য তুলে ধরেছে। খবর এএফপির। গ্লোবাল টেরোরিজম সূচকে দেখা গেছে, ২০১৪ সালে বিশ্বে বিভিন্ন সন্ত্রাসী হামলায় ৩২ হাজার ৬৫৮ জন নিহত হয়েছে। যা এর আগে বছরের তুলনায় ১৮ হাজার ১১১ জন বেশি। আর নিহতের সংখ্যা বাড়ার এ হার সর্বোচ্চ। জরিপে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, ধর্মীয় কিংবা সামাজিক লক্ষ্য অর্জনের জন্যে হুমকি বা অবৈধ শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে সহিংসতা ও জুলুমকে সন্ত্রাসবাদমূলক কর্মকা- হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। জরিপে বলা হয়, বিশ্বে সন্ত্রাসী হামলায় মোট নিহতের অর্ধেকের বেশির জন্য দায়ী নাইজিরিয়া ভিত্তিক বোকো হারাম এবং ইরাক ও সিরিয়া ভিত্তিক জঙ্গী সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস)। জরিপে বিশ্বের ১৬২টি দেশে চালানো সন্ত্রাসী হামলার ক্ষয়ক্ষতির হিসাব দেয়া হয়। প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী সভাপতি স্টিভ কিলালিয়া বলেন, সারাবিশ্বে সন্ত্রাসী কর্মকা- নজিরবিহীনভাবে ক্রমেই বেড়ে যাচ্ছে। জরিপে দেখা যায়, এসব সন্ত্রাসী কর্মকা- বিশ্বের পাঁচটি দেশ আফগানিস্তান, ইরাক, নাইজিরিয়া, পাকিস্তান ও সিরিয়ায় সবচেয়ে বেশি ঘটে। গত বছর সন্ত্রাসী হামলায় নিহতের প্রায় ৭৮ শতাংশ এ পাঁচটি দেশেই ঘটেছে। ইরাক সন্ত্রাসী হামলায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশ। দেশটিতে গত বছর নয় হাজার ৯২৯ জন নিহত হয়েছে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ নেতা অশোক সিঙ্ঘল পরলোকে চলে গেলেন ভারতের বিশ্ব হিন্দু পরিষদের প্রবীণ নেতা অশোক সিঙ্ঘল। মঙ্গলবার বেলা আড়াইটার দিকে গুড়গাঁওয়ের বেসরকারী হাসপাতালে মৃত্যু হয় এই নেতার। তার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। তাঁর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। টুইটে মোদি বলেন, দেশের মানুষের সেবাতেই অশোক সিঙ্ঘলজি নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন। তিনি নিজেই একটি প্রতিষ্ঠান। তাঁর মৃত্যু এক অপূরণীয় ক্ষতি।’ -আনন্দবাজার পত্রিকা ছোটদের স্মার্টফোন এবার শুধুমাত্র ছোটদের কথা মাথায় রেখেই স্মার্টফোন নিয়ে এল ভারতীয় কোম্পানি সুইপ টেলিকম। ৫ থেকে ১৫ বছরের ছেলেমেয়েদের কথা ভেবে এই ফোনটি আনা হচ্ছে। এতে থাকা জিও-ট্র্যাকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে শিশুর চলাফেরা সম্পর্কে জানা যাবে। এমনকী ছোটদের জন্য ‘সেফ’ ও ‘ডেঞ্জার জোন’ নির্ধারণ করে দিতে পারে মা-বাবারা। -ওয়েবসাইট এক ফোঁটা রক্তেই ক্যান্সার শনাক্ত এক ফোঁটা রক্তই এবার শরীরে ক্যান্সারের উপস্থিতির জানান দেবে। সাধারণত বায়োপ্সি করতে গেলে শরীরে সম্ভাব্য ক্যান্সার আক্রান্ত কোষগুলো নিয়ে পরীক্ষা করতে হয়। ক্যান্সার সেল নামের জার্নালে প্রকাশিত সুইডেনের উয়েমা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের করা একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, রক্তের অণুচক্রিকার আরএনএ বিশ্লেষণ করে দেখা হবে ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছে কিনা। তাদের দাবি, এ ক্ষেত্রে সাফল্যের হার ৯৬%। প্রায় সব ধরনের ক্যান্সার শনাক্তকরণে এই পরীক্ষা অত্যন্ত কার্যকরী।- আনন্দবাজার পত্রিকা
×