ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

উত্তরবঙ্গে ব্যস্ত লেপ-তোষক কারিগর

প্রকাশিত: ০৪:০৭, ৪ নভেম্বর ২০১৫

উত্তরবঙ্গে ব্যস্ত লেপ-তোষক কারিগর

স্টাফ রিপোর্টার, নীলফামারী ॥ দিনের বেলা চড়া রোদ থাকলেও রিতিমত বইছে হেমন্ত হাওয়া। রাতে মালুম হচ্ছে শীতের পরশে শরীরে শিরশিরে ভাব। বাধ্য হয়ে গায়ে চাদর চাপাতে হচ্ছে। আবহাওয়ার মতিগতি বলছে, শারদোৎসব শেষ হতেই হেমন্ত হাজির হয়েছে। মজার বিষয় কিছু কিছু স্থানে ভোর রাতে টিপটিপ করে বৃষ্টি ঝড়েছে। শীতের আগমনী বার্তায় লেপ তৈরির কারিগড়রা লেপ তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। শনিবার এমন চিত্রই ফুটে উঠেছে হিমালয় পর্বত সংলগ্ন উত্তরের নীলফামারীসহ তার পার্শ্ববর্তী এলাকাসমূহে। নীলফামারীর তিস্তা বিধৌত ডিমলা উপজেলায় অবস্থিত আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ জাকির হোসেন শনিবার জানান, এখানে দিন দিন তাপমাত্রা কমে আসছে। শনিবার সর্বনি¤œ তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ২ ডিগ্রী সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ রয়েছে ২৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস। অপর দিকে এ জেলার সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিস সূত্রমতে এদিন সর্বনি¤œ তাপমাত্রা ছিল ২১ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস আর সর্বোচ্চ ছিল ৩০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। তবে সন্ধ্যার পর এই তাপমাত্রা অনেকাংশে কমে আসে। বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায় লেপ-তোষক তৈরির কারিগরেরা (ধুনক) ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন পুরোদমেই। ধুনক ইয়াছিন জানান, প্রতিদিনই প্রায় ১০-২০টি করে লেপ তৈরির অর্ডার পাচ্ছে। এ ছাড়া তৈরি করা প্রতিটি লেপ এক হাজার থেকে দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত পাঁচ কেজি তুলা দিয়ে বানিয়ে বিক্রি করছে। অপর কারিগর মন্টু মিয়া জানান, এবার তুলার দাম একটু বেশি হবার কারণে বড় লেপের দাম গত বছরের চেয়ে ১৫০ টাকা হতে ২০০ টাকা বেশি লাগছে। আবার সিঙ্গেল লেপ এ বেড়েছে ১০০ টাকা মতো। পাশাপাশি কারিগরদের মজুরি ও এবার একটু বেশি বেড়েছে। সৈয়দপুরে বিমান ওঠানামায় বিঘœ স্টাফ রিপোর্টার, নীলফামারী ॥ সিভিল এ্যাভিয়েশনের একটি পিকআপ সৈয়দপুর বিমানবন্দরের রানওয়েতে নিয়মিত চেকিং-এর সময় বিকল হয়ে পড়াকে কেন্দ্র করে দুই ঘণ্টা বিমান ওঠা-নামা বন্ধ থাকে। ওই কারণে মঙ্গলবার সকাল ১১টা ১৫ মিনিটের নির্ধারিত সময়ের ইএসবাংলার একটি ফাইট সৈয়দপুর বিমান বন্দরে অবতরণে ব্যর্থ হয়ে পুনরায় ঢাকা ফিরে যায়। যশোর হাউজিং এস্টেটের প্লট বরাদ্দের লটারি স্টাফ রিপোর্টার, যশোর অফিস ॥ হাউজিং এস্টেটের প্লট বরাদ্দের লটারি সোমবার সকালে জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ ঢাকার কার্যালয়ে সম্পন্ন হয়েছে। আনন্দঘন পরিবেশে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান খন্দকার আক্তারুজ্জামান। খুলনা ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী এবং প্লট বরাদ্দকরণ কমিটির সদস্য সচিব মঈনুল হক মোতাইদসহ গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা লটারি পরিচালনা করেন। বিপুলসংখ্যক আবেদনকারী, সাংবাদিক ও গণ্যমান্য ব্যক্তির উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হয় লটারি। সূত্র জানায়, মোট ৪৩টি প্লটের মধ্যে ৩৫টির লটারি অনুষ্ঠিত হয়। বাকি ৮টি প্লট সংরক্ষিত হিসেবে পরবর্তীতে মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী স্থানীয় সংসদ সদস্যের মাধ্যমে বিতরণ করা হবে। একশ’ ৯৭ জনের মধ্যে শতাধিক আবেদনকারী লটারি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
×