১। দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়
২। ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে
৩। হৃদরোগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে
৪। মুখ গহ্বরের স্বাস্থ্য সংরক্ষণ করে
৫। লিভারকে রক্ষা করে
৬। ত্বককে মসৃণ করে
৭। পরিপাকতন্ত্রের ক্রিয়া শক্তি বাড়ায়
৮। স্ট্রোক প্রতিরোধ করে
৯। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে
১০। বার্ধক্যের আগমনকে শ্লথ করে
পায়ের নখের ছত্রাকের চিকিৎসা
আপেলসিডার ভিনেগার : আপেলসিডার ভিনেগার মৃদু অম্ল এবং এ জন্য পায়ের ছত্রাক রোধে তা সাহায্য করে। সে ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাককে মেরে ফেলে।
পদ্ধতি : সমপরিমাণ আপেল সিডার ভিনেগার ও পানি নিন। তরলে পায়ের নখ ভিজিয়ে রাখুন ৩০ মিনিট। ৩০ মিনিট পরে নখ মুছে ফেলুন। প্রতিদিন করুন কয়েক সপ্তাহ ধরে। খুব তাড়াতাড়ি আপনি উপকার পাবেন।
পোকা কামড়ানোর দ্রুত সমাধান
পোকা, ছারপোকা, মশা, কামড়ালে, ফুলে উঠলে কিংবা লাল হয়ে গেলে, বাসার সাদা টুথপেস্ট লেই করে লাগিয়ে দিন, দ্রুত আরাম পাওয়া যাবে।
আঙ্গুরের কতগুণ
০ আপনার ওজন হ্রাস কে গতিময় করে
০ ভাল কোলস্টেরল বৃদ্ধি করে
০ আলঝিমারস রোধ করে
০ এ্যান্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর
০ মাংসপেশিকে মেরামত করে
০ হার্ট এ্যাটাক রোধ করে
০ ব্লাড প্রেসার কমিয়ে দেয়
০ বয়সকে বাড়তে দেয় না
০ ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
০ ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে
০ প্রদাহ কমিয়ে দেয়
০ ত্বকের জন্যে ভাল
নবজাতকের স্বাস্থ্য পরিচর্যা
১। নবজাতকের জন্মের পর বার বার বুকের দুধ টানান। যত স্তন চুষবে তত দুধ নামবে, প্রথম ৩ দিন কষ কষ দুধ শাল দুধ, অল্পতে যথেষ্ট। ২। সে দিনে ১৮ ঘণ্টা পর্যন্ত ঘুমাতে পারে, দুশ্চিন্তার কারণ নেই।
৩। ৩ দিনের দিকে হলুদ হয়ে যেতে পারে, ৮০% বাচ্চারই এমনটি হয়। বেশি হলে জন্ডিজের পরীক্ষা করতে হবে কিন্তু রোদে দেয়া যাবে না, রোদে ক্ষতিকারক আলট্রাভায়োলেট-রে, রেড রে থাকে যা কিনা আপনার বাচ্চাকে ক্ষতি করতে পারে। করতে পারে হিট স্ট্রোক।
৪। নাভি শুকনো ও পরিষ্কার রাখুন। কোন কিছু লাগানো যাবে না। নাভি শুকাতে ২/৩ সপ্তাহ সময় লাগে।
৫। বাচ্চার গায়ে কাপড় চোপড়ে কোন ডেটল ও স্যাভলন দিবেন না, ত্বকে র্যাশ বের হতে পারে। লাল লাল র্যাশÑ এমনি বের হয়। এমনিতেই সেরে যায়, কোন চিকিৎসা লাগে না।
৬। বাইরের দুধ ধরাবেন না, যা কিনা আপনার বাচ্চাকে সমূহ ক্ষতি করতে পারে।
৭। নবজাতকের জন্য ২৫/২৬ ডিগ্রী সেন্ট্রিগ্রেড ঘরের তাপমাত্রা শ্রেয়।
৮। কম মানুষ আপনার বাচ্চাকে ধরবে। ধরার আগে হাত ধুয়ে নিন সাবান দিয়ে। আঁতুরঘর মানতে হবে প্রথম ৪০ দিন।
৯। চোখ ও নাকের সংযোগ স্থলের কোণে ১০ বার করে দৈনিক ম্যাসেজ করুন। তাহলে বাচ্চার চোখ দিয়ে পানি পড়া দূর হবে।
১০। সাধারণত দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে আমরা গোসল দিতে বলি।
Ñডা. এটিএম রফিক উজ্জ্বল, শিশু বিভাগ, হলিফ্যামিলি হাসপাতাল
শীর্ষ সংবাদ: