ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

পাইকারি বাজারে চালের দাম বৃদ্ধি

প্রকাশিত: ০৫:৫৩, ১২ অক্টোবর ২০১৫

পাইকারি বাজারে চালের দাম বৃদ্ধি

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলেও রাজধানীর পাইকারি বাজারে আবারও বেড়েছে সব ধরনের চালের দাম। বাজারে অধিকাংশ চাল বিক্রি হচ্ছে কেজিতে ৩ থেকে ৪ টাকা বাড়তি দরে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ধানের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণেই কমছে না চালের দাম। এদিকে আমদানি করা পেঁয়াজের দাম কিছুটা কমলেও পরিবর্তন আসেনি দেশি পেঁয়াজের বাজারদরে। তবে, চিনির দাম সামান্য ওঠানামা করলেও স্থিতিশীল রয়েছে আটা, ময়দা, ভোজ্যতেল আর মসলাসহ নিত্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য পণ্যের বাজার। পাইকারদের আনাগোনা কিংবা বেচাকেনার ব্যস্ততা, কোনটিরই কমতি নেই মোহাম্মদপুর সরকারী কৃষিপণ্যের পাইকারি পেঁয়াজ, রসুন আর আদা, আলুর বাজারে। তবে মাসখানেক আগেই বেড়ে যাওয়া পেঁয়াজের বাজার শান্ত হয়নি এখনও। বাজারে আমদানি করা পেঁয়াজ প্রকারভেদে ৩৫ থেকে ৫৫ টাকার মধ্যে থাকলেও দেশী পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকা দরে। বাজারে আলু ২১ থেকে ২৩, প্রকারভেদে আদা ৬৫ থেকে ৮০ আর রসুন ৯৮ থেকে ১শ’ টাকা দরে। এদিকে এক সপ্তাহের ব্যবধানে আবারও বেড়েছে মিনিকেট, নাজিরশাইল, আটাশসহ সব ধরনের চালের দাম। বস্তাপ্রতি ২ থেকে আড়াই শ’ টাকা বাড়তি দামে বিক্রি হওয়া এসব চালের দাম শীঘ্রই কমছে না বলেও জানিয়েছেন আড়তদাররা। তবে কিছুটা স্বস্তি রয়েছে মসুর, খেসারি, মুগডালসহ চিনি, আর ভোজ্যতেলের পাশাপাশি সব ধরনের মসলার বাজারে। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া অধিকাংশ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার এখন অনেকটাই স্থিতিশীল রয়েছে, এমনকি বেশ কিছু পণ্যের দাম কমেছে বলেও দাবি ব্যবসায়ীদের। টাটা স্টিলের বিক্রি ১০ শতাংশ বাড়ল সেপ্টেম্বরে শেষ হওয়া দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে ১০ শতাংশ বিক্রি বাড়ল টাটা স্টিলের। ফলে টাটার উৎপাদিত স্টিলের বিক্রির পরিমাণ দাঁড়াল ২৩.৩০ লাখ টনে। আর চলতি ২০১৫-১৬ আর্থিক বছরের প্রথম ছ’মাসে টাটা গোষ্ঠীভুক্ত মুম্বাইয়ের এই ইস্পাত সংস্থাটির বিক্রি বেড়েছে ৬ শতাংশ। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার ব্রাজিলে রিজার্ভ বৃদ্ধির উদ্যোগ ব্রাজিলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়াতে কাজ করছে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পাশাপাশি মুদ্রা রিয়েলের মূল্য সংকোচন নিয়ন্ত্রণ এবং মুদ্রা বাজার অস্থিরতা দূর করতেও সচেষ্ট লাতিন আমেরিকার বৃহত্তম অর্থনীতির এ দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সম্প্রতি এক বক্তব্যে এমনটাই জানিয়েছেন ব্রাজিলের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান আলেক্সান্দ্রে টম্বিনি। এ সময় তিনি আরও বলেন, মূল্য সংকোচন এড়াতে যে কোন ধরনের চ্যালেঞ্জিং মুদ্রানীতি গ্রহণে প্রস্তুত তারা। কয়েকটি প্রতিবন্ধকতা ছাড়া দেশের আর্থিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে বলেই মনে করেন তিনি। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার
×