স্টাফ রিপোর্টার ॥ বাংলাদেশ পর্যটন শিল্পের বিশাল সম্ভাবনা আছে। আদিবাসী-বাঙালী সকলে মিলে বাংলাদেশের পর্যটনকে বিকাশ করতে হবে। ইকো ট্যুরিজম, কমিউনিটি বেসড ট্যুরিজম গড়ে তুলতে হবে। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে উঠবে এবং কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রও সৃষ্টি করা যাবে। “আদিবাসী অধ্যুষিত অঞ্চলে পর্যটন ও উন্নয়ন : আদিবাসীদের অংশীদারিত্ব ও সরকারের ভূমিকা” শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন এমপি এ কথা বলেন। বৃহস্পতিবার কাপেং ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম ও এ্যাকশন এইড-এর যৌথ উদ্যোগে সকাল ১০টায় সিরডাপ মিলনায়তনে এই গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। রাশেদ খান মেনন এমপি আরও বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্যতম মৌলিক সমস্যা হচ্ছে ভূমি সমস্যা। সেই ভূমি সমস্যা এখনও সমাধান হয়নি। পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইনের বিরোধাত্মক ধারার সংশোধনীর জন্য অনেক প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক যে, সেই আইন সংশোধিত হয়নি। পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির আরেকটি অন্যতম বিষয় ছিল সকল অস্থায়ী ক্যাম্প প্রত্যাহার করা। সেই কাজটাও তেমন অগ্রগতি সাধিত হয়নি। এ সব কারণে আদিবাসীদের মধ্যে এ ধরনের অনাস্থা ও অবিশ্বাস তৈরি হয়েছে।
‘নিউক্লিয়ার এনার্জি ইন বাংলাদেশ এ্যান্ড সেফ্টি ইস্যুজ‘ শীর্ষক সেমিনার
ঢাকার মিরপুর সেনানিবাসের মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়ে›স এ্যান্ড টেকনোলজিতে বৃস্পতিবার নিউক্লিয়ার সায়ে›স এ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তত্ত্বাবধানে ‘‘নিউক্লিয়ার এনার্জি ইন বাংলাদেশ এ্যান্ড সেফ্টি ইস্যুজ’’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান। সেমিনারে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুত কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক ড. মোহাম্মদ শৌকত আকবর এবং আরিভা জিএমবিএইচ’র ডোমেইন অব সেফ্টি এনালাইসিস বিশেষজ্ঞ ড. ইঞ্জিনিয়ার মোঃ কামাল হোসেন পৃথক বিষয়ের ওপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। -আইএসপিআর