ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

চালক সঙ্কটে পাকশী রেলওয়ে

প্রকাশিত: ০৬:৫৯, ৬ আগস্ট ২০১৫

চালক সঙ্কটে পাকশী রেলওয়ে

রেলওয়ে পাকশী বিভাগে চালক (এলএম) ও সহকারী চালক (এএলএম) সঙ্কটের কারণে ট্রেন চলাচল ও রাজস্ব আয় মারাত্মকভাবে বাধার সৃষ্টি হচ্ছে। দীর্ঘদিন থেকে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়ে আসছে। পাকশী বিভাগে ৫০৮ জন এলএমের মধ্যে ৩৩৪ জন কর্মরত ও ১৭৪ জন শূন্য হয়ে পড়েছে। পাকশী বিভাগীয় মেকানিক্যাল প্রকৌশলী এবিএম কামরুজ্জামান জানান, এক সময় পাকশী অফিস থেকেই দেশের ট্রেন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হতো। এমনকি এখান থেকেই সারা ভারত বর্ষের মধ্যে চলাচলকারী ট্রেনগুলোকেও নিয়ন্ত্রণ করা হতো। সে সময়ের পর থেকেই কালের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজনীয় সংখ্যক এলএম ও এএলএমরা দায়িত্ব পালন করেছে। ফলে সে সময় রেল বিভাগ রাজস্ব আয়ও করেছে সন্তোষজনক। কিন্তু প্রায় ত্রিশ বছর আগে এলএমসহ রেল বিভাগের অনেক স্টাফ গোল্ডেন হ্যান্ডশেক দেয়ায় এবং অবসরজনিত কারণে পর্যায়ক্রমে এলএম সঙ্কট শুরু হয়। -তৌহিদ আক্তার পান্না, ঈশ্বরদী বেপজায় বিনিয়োগ ৪০৬ মিলিয়ন ডলার ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ রফতানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা)-এ বিনিয়োগ এসেছে ৪০৬.৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বিনিয়োগ হয়েছিল ৪০২.৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থাৎ গত অর্থবছরে পূর্ববর্তী অর্থবছরের তুলনায় বিনিয়োগ বেড়েছে ৩.৭৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিনিয়োগকারীদের কাছে আকর্ষণীয় ঢাকা ও চট্টগ্রামে অবস্থিত ইপিজেডসমূহে শিল্প স্থাপনের জন্য পর্যাপ্ত প্লট স্বল্পতা সত্ত্বেও বিনিয়োগ বৃদ্ধির এই চিত্র আশাব্যঞ্জক। আটটি ইপিজেডের চালু ও নির্মাণাধীন শিল্পসমূহে জুন, ২০১৫ পর্যন্ত সর্বমোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাাঁড়িয়েছে ৩৫৯৪.৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এছাড়াও গত অর্থবছরে মোট ১৯টি নতুন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বেপজার বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। উক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহ শিল্প স্থাপনের জন্য ২০৫.৪৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে। শিল্পসমূহে মোট ৩৬,০৪২ জন বাংলাদেশী নাগরিকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। -বিজ্ঞপ্তি
×