ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

মুম্বাইয়ের কাছে ভবন ধসে ১১ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত: ০৩:৪৯, ৫ আগস্ট ২০১৫

মুম্বাইয়ের কাছে ভবন ধসে ১১ জনের মৃত্যু

ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর মুম্বাইয়ের কাছে থানে শহরে একটি ভবনধসে অন্ততপক্ষে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। পুলিশের বরাতে বিবিসি বলছে, ধসে যাওয়া তিনতলা ভবনের নিচে প্রায় ১৭ জন আটকা পড়ে রয়েছে। সোমবার রাত পৌনে ৩টায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। খবর এএফপি/ টাইমস অব ইন্ডিয়া/বিবিসির। প্রতিবেদনসূত্রে জানা গেছে, শহরের মিউনিসিপ্যালিটি এই ভবনকে পুরাতন ও বসবাসের অনুপযুক্ত ঝুঁঁকিপূর্ণ ঘোষণা করার পরও বাসিন্দারা এই ভবন ছাড়তে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। দুই বছরে মুম্বাইয়ে আবাসিক ভবন ধসে শতাধিক মানুষ প্রাণ হারায়। মুম্বাইয়ে বাড়ি-জমির মূল্য ও ভাড়া এশিয়ার মধ্যে অন্যতম সর্বোচ্চ। এ কারণে অনেক নাগরিক পুরাতন ও জীর্ণ ভবনে বসবাস করতে বাধ্য হচ্ছেন। শহরটির ১ কোটি ৮০ লাখ মানুষের প্রায় ৬০ ভাগই বস্তি ও কাঁচা বাড়িতে বাস করেন। মুম্বাইয়ের ১৪ হাজারেরও বেশি বাড়ি ৭০ বছরেরও বেশি পুরনো। নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারের কারণে ভারতে অনেক ভবন ধসের ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ রয়েছে। ওয়াটার বোর্ডিং ছিল নির্যাতন ॥ সাবেক সিআইএ কর্মকর্তা সিআইএর একজন সাবেক শীর্ষ কর্মকর্তা ৯/১১’র সন্ত্রাসী হামলার পর আল কায়েদার সন্দেহভাজনদের তথাকথিত কঠিন জিজ্ঞাসাবাদের পদ্ধতিকে প্রথমবারের মতো ‘নির্যাতন’ বলে বর্ণনা করেছেন। ২০০১ থেকে ২০০৪-এর মধ্যে এজেন্সির তৃতীয় শীর্ষ কর্মকর্তা সিআইএর নির্বাহী পরিচালক এ্যালভিন ‘বাজি’ ক্রোনগার্দকে প্রশ্ন করা হয়। পানিতে চুবানোকে (ওয়াটার বোর্ডিং) এবং যন্ত্রণাদায়ক শারীরিক চাপ সৃষ্টি করাকে তিনি নির্যাতন বলে মনে করেন কিনা। তিনি বিবিসির প্যানোরমা অনুষ্ঠানে বলেন, ‘হ্যাঁ, সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে যতদূর সম্ভব অস্বস্তিকর অবস্থায় ফেলা যায় সেই উদ্দেশেই এ ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হতো। তাই আমার ধারণা শব্দার্থ নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে বলা যায় এটি নির্যাতন। আমি অনায়াসেই এ কথা বলতে পারি। খবর টেলিগ্রাফের
×