ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

সম্পাদক সমীপে

প্রকাশিত: ০৫:৫৫, ৪ জুলাই ২০১৫

সম্পাদক সমীপে

আমরা কি অকৃতজ্ঞ! বাঙালী অকৃতজ্ঞ- ঢালাওভাবে এ কথা বলা যাবে না। তবে অতীতের এবং বর্তমানের বিভিন্ন ঘটনাবলী নিরীক্ষণ করলে দেখা যাবে অনেক ক্ষেত্রে আমরা ভাল কোন কর্মকা-ের বা বিষয়ের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে অনেক ক্ষেত্রেই কার্পণ্য করে থাকি। এই মানবীয় বৈশিষ্ট্যটি নেতিবাচক। অবশ্য অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভাল কাজের প্রশংসা না করা কিংবা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ না করা সাধারণত পারিবারিক, সামাজিক কিংবা দলীয় হিংসা বিদ্বেষ বা সঙ্কীর্ণতার কারণেই হয়ে থাকে। যাই হোক, আমি যে বিষয়ে বলতে চাইছি সেটি হচ্ছেÑ বিগত কয়েক বছরে বাংলাদেশ অনেক ক্ষেত্রে বেশ উল্লেখযোগ্য এবং প্রশংসনীয় উন্নয়ন করেছে। যেমন, অর্থনীতির সার্বিক উন্নয়ন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে ডিজিলাইটেশান সেবা, বিদ্যুৎ উৎপাদন ৩ হাজার থেকে ১৩ হাজার মেগাওয়াট, খাদ্য উৎপাদন খাদ্য ঘাটতি থেকে খাদ্য উদ্বৃত্ত ও খাদ্য রফতানি করা, আন্তর্জাতিক আদালতের মাধ্যম সমুদ্রসীমা নির্ধারণ ও ছিটমহল উদ্ধার করা এবং ভারতের মধ্য দিয়ে নেপাল ও ভুটানে যাতায়াত ও বাণিজ্যের সুবিধা আদায় করা। এগুলা অভূতপূর্ব এবং অভাবনীয় সাফল্য বাংলাদেশের জন্য। এ ছাড়াও যুদ্ধাপরাধীর বিচার করা, জঙ্গী মৌলবাদী ও সন্ত্রাসী কর্মকা- প্রায় নিশ্চিহ্ন করা। এই সবকিছুই বুদ্ধিভিত্তিক বিচার-বিশ্লেষণ করলে তো বোঝা যাবেই, তাছাড়াও একেবারে সাধারণ সাদা চোখে দেখলেও বোঝা যাবে যে, সবকিছুই বিগত কয়েক বছরে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার অত্যন্ত বিচক্ষণ ও কৌশলী কর্মকা-ের দ্বারাই হয়েছে। অথচ এতগুলো টেলিভিশন ও প্রিন্ট মিডিয়া যার পূর্ণ স্বাধীনতা শেখ হাসিনাই দিয়েছে সেখানে কিংবা অধিকাংশ বুদ্ধিজীবীদের সভা-সেমিনারে কিংবা বিরোধী রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের কারও কাছ থেকেই বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নাম উল্লেখ করা প্রশংসা করা কিংবা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা কোনটাই দেখা যায় না। এতই অকৃতজ্ঞ আমরা। মোঃ হাবিবুল ইসলাম সিডিএ আবাসিক এলাকা আগ্রাবাদ, চট্টগ্রাম শেখ হাসিনাই কেন পারেন? কিছু মহলের অপপ্রচার কাটিয়ে ৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে পার্বত্য শান্তি চুক্তি ও ভারতের সঙ্গে ফারাক্কা পানি চুক্তি করে। যমুনা সেতু তারাই সম্পন্ন করেছিল বলে বঙ্গবন্ধু সেতু নামকরণ হয়। গত ৬ বছরে শেখ হাসিনা সরকার বিনাযুদ্ধে মিয়ানমার ও ভারত থেকে বিশাল সমুদ্র এলাকা উদ্ধার, উত্তর বঙ্গের পীড়াদায়ক মঙ্গাকে চিরবিদায়, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা এনে বিদেশে রফতানি, বিদ্যুতের অনেকটা সমাধান, বিস্ময়করভাবে বছরের প্রথম দিনে সারাদেশে শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে বই বিতরণ, যুদ্ধাপরাধীর বিচার, নিজস্ব কূটনীতির মাধ্যমে ভারতের পার্লামেন্টে পাস করিয়ে ৬৮ বছরের সমস্যার সমাধান করে। ৬ বছর আগে দেখানো স্বপ্ন মধ্যম আয় ও ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন অনেকটা বাস্তব। শেখ হাসিনার সরকারের অন্যসব বাদ রেখে বিরল ও অসাধারণ অর্জনগুলো এখানে তুলে ধরছি। যা জিয়া, এরশাদ ও খালেদা জিয়া সরকাররা ২৬ বছরেও পারেননি। মিয়ানমার ও ভারতের সঙ্গে সমুদ্র এবং স্থলসীমানা ঐতিহাসিক নিষ্পত্তি বিশ্বের অনেক দেশের কাছে অনুকরণীয়। সৎ সাহস ও সক্ষমতার জোরে এ সরকার বিশ্ব মুড়লদের খবরদারিকে ছক্কা মেরে উড়িয়ে দিচ্ছে। তিস্তা চুক্তি, বিদ্যুতের পূর্ণ সমাধান ও জঙ্গী দমনে শেখ হাসিনা সরকারের কোন বিকল্প নেই। প্রশ্ন জাগে আওয়ামী লীগ সরকার কেন সব বড় বড় অর্জন সাধন করে? অন্য সরকারগুলো তা ২৬ বছরেও পারেনি কেন? ঈমানের জোর, অকৃত্রিম দেশপ্রেম, রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, দূরদর্শিতা, ত্যাগ, উন্নয়ন কৌশল, সৎ সাহস ও কূটনৈতিক দক্ষ বিধায় শেখ হাসিনা সরকার পেরেছে। এগুলোর ঘাটতি থাকায় জিয়া, এরশাদ ও খালেদা জিয়া সরকাররা এ ধরনের বড় অর্জন করতে পারেনি। বিজ্ঞজনের মতে গার্মেন্টসের চেয়ে এতে দেশের অনেক বেশি আয় হবে। প্রধানমন্ত্রীর কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল অটিজমে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছেন। তাঁর বোন শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকি ব্রিটিশ পার্লামেন্টে সদস্য হওয়ায় জাতি গর্বিত। দেশকে উন্নতির শিখরে নিয়ে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন ছাড়া তাঁর চাওয়া-পাওয়ার আর কিছু থাকতে পারে না। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ আর শেখ হাসিনার অসাধারণ অর্জনগুলো বহুমাত্রিকভাবে প্রচার করা হলে যুব সমাজসহ দেশবাসীর মানসিক উন্নতি ও কর্মস্পৃহা বেড়ে যাবে। নুরুল আলম রামপুরা, ঢাকা চাই হেলথ প্রমোশন ফাউন্ডেশন রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে প্রাধান্য দিয়ে ইতোমধ্যে জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি ২০১১ প্রণয়ন করা হয়েছে। বাংলাদেশ সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষেত্রে অনেকাংশে সফলতা অর্জন করেছে। কিন্তু হৃদরোগ, স্ট্রোক, ক্যান্সার, টাইপ টু ডায়াবেটিসের মতো অসংক্রামক রোগের ফলে বাংলাদেশে মৃত্যুর হার বেড়েছে বহুগুণে। দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়া নগরায়ন এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা, অস্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণের অভ্যাস, শরীরচর্চা বা ব্যায়াম বা পর্যাপ্ত শারীরিক পরিশ্রমের অভাব, অতিরিক্ত মোটা হওয়া, অনিয়ন্ত্রিত মাদক সেবন এবং ধূমপান ও তামাকজাতদ্রব্যের ব্যবহার, পরিবেশ দূষণ অসংক্রামক রোগ সৃষ্টির অন্যতম কারণ। অথচ এ সকল সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি ২০১১ অনুযায়ী রোগ প্রতিরোধ করার জন্য প্রয়োজন হেলথ প্রমোশন ফাউন্ডেশন। যার কাজ হবে কর্মপন্থা নির্ধারণে গবেষণার আলোকে সরকারের অন্যান্য সংস্থাগুলোকে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণে পরামর্শ প্রদান, এ্যাডভোকেসি কার্যক্রম পরিচালনা, রোগ প্রতিরোধ কার্যক্রমে আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতা প্রদান। ক্ষতিকর তামাকজাতদ্রব্যের ওপর ১% স্বাস্থ্যকর আরোপ করা সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ। এ অর্থের সঠিক ব্যবহারে নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে সরকারকে গুরুত্ব দিতে হবে, পাশাপাশি অন্যান্য ক্ষতিকর পণ্যের ওপরও আলাদাভাবে স্বাস্থ্যকর আরোপ করা প্রয়োজন। জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে দেশে সকলের রোগ প্রতিরোধ নিশ্চিত করতে হেলথ প্রমোশন ফাউন্ডেশন গঠনের কোন বিকল্প নেই। তামাকজাত দ্রব্যের ওপর ১% স্বাস্থ্যকর আরোপ করা হয়েছে। এতে করে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাওয়া যাবে। যে অর্থ স্বতন্ত্র একটি ফাউন্ডেশনের অধীনে পরিকল্পিতভাবে ব্যয় করা হলে জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। অসংক্রামক রোগকে অপ্রতিরোধ্য মনে করা হলেও প্রকৃতপক্ষে শতকরা ৮০ ভাগ অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। আমাদের দেশে প্রতি বছর হৃদরোগ, স্ট্রোক, ক্যান্সার প্রভৃতি রোগের কারণে অনেক মানুষ মৃত্যুবরণ করে। সৈয়দ সাইফুল আলম ঢাকা সামাজিক প্রতিরোধ দেশে আশঙ্কাজনক হারে অপরাধ কর্মকা- বেড়ে চলেছে। ছিনতাই, রাহাজানি, চাঁদাবাজি, হত্যা, গুম দুর্বৃত্তায়ন, ইভটিজিং, নারী নির্যাতন, পারিবারিক হত্যা, ধর্ষণ ইত্যাদির অহরহ ঘটে চলেছে। পত্র-পত্রিকায় এ ধরনের অপ্রত্যাশিত এবং অনাকাক্সিক্ষত সংবাদ প্রতিদিন প্রকাশিত হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঠিক তৎপরতা এবং সুষ্ঠু নজরদারির অভাবে অপরাধসমূহের প্রতিরোধ এবং প্রতিকার হচ্ছে না। অনেক সময় দেখা গেছে, পুলিশের চোখের সামনে এ ধরনের ঘটনা ঘটলেও পুলিশ নির্বিকার থাকে। পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার জন্য অপরাধ যথাযথভাবে দমন হচ্ছে না। প্রত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে জানা যায় যে, পুলিশের কিছু অসৎ সদস্য অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকে। বলা হয়ে থাকে উন্নত দেশগুলোর তুলনায় আমাদের দেশের জনসংখ্যা অনুপাতে পুলিশের সংখ্যা কম। জনসাধারণকে সংগঠিত অপরাধ সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। দৈনন্দিন চলাফেরা এবং কাজকর্মে সামাজিক অপরাধ কর্মকা- থেকে সতর্ক থাকতে হবে। কথায় আছে নাÑ সাবধানের মার নেই। দেখা গেছে, অনেক অঘটন ঘটে থাকে সচেতন এবং সাবধান না থাকার জন্য। জনগণ সচেতন হয়ে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারলে সমাজে বিভিন্ন অপরাধ সম্পূর্ণ নির্মূল না হলেও অনেকাংশে কমে যাবে। মাহতাব আলী মিরপুর, ঢাকা পুনর্গঠন বা পুনরুদ্ধার বিএনপি নেতাদের মধ্যে পুনর্গঠন বা পুনরুদ্ধারের বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। নানা ঘাটে নৌকা বাঁধায় অভ্যস্ত ও পারদর্শী বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, জিয়ার আদর্শে দলটিকে পুনর্গঠন করাই এখন বিএনপির সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, বিএনপি এখন ‘মদন ভষ্মের’ সম্মুখীন। স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান বলেছেন, বিএনপিকে ‘ফিনিক্স পাখির’ মতো জেগে উঠতে হবে। পৌরাণিক এই দুটি কাহিনীর মর্ম অনুযায়ী বিএনপি কি তাহলে সত্যিই ধ্বংসস্তূপের শেষপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে? আর জিয়ার আদর্শে পুনর্গঠন? সেটি কি? একজন মুক্তিযোদ্ধা হওয়া সত্ত্বেও জিয়ার আদর্শ তো বাংলাদেশকে পাকিস্তানের আদর্শে ফিরিয়ে নেয়া। বাংলাদেশকে পাকিস্তানের আদলে একটি সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রে পরিণত করা। হাজার বছরের বাঙালীদের মুনতাসীর মামুনের ভাষায় পাকিস্তানী বাঙালীতে রূপান্তরিত করা। ‘অ সধহ রং শহড়হি নু ঃযব পড়সঢ়ধহু যব শববঢ়ং’- কথাটি যদি সত্য হয় তাহলে জিয়া যাদের নিয়ে বিএনপি গড়ে তুলেছিলেন, যাদের মন্ত্র বানিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছিলেন এবং বেগম জিয়া এখনও যা করে চলেছেন তা কি যথেষ্ট প্রমাণবহ করে না? তাছাড়া পাকিস্তানের সঙ্গে ঈড়হভবফবৎধষ সম্পর্ক গড়ে তোলার মুক্তিযুদ্ধকালীন মোশতাকীয় ষড়যন্ত্রের জিয়াও যে যুক্ত ছিলেন সে কথা তো মিথ্যে নয়। জিয়াকে ছাড়িয়ে বেগম জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি এখন লাদেনীয় স্টাইলে আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি পরিচালনা করছেন। তত্ত্বাধায়কের দাবি আদায়ের আন্দোলনের নামে পেট্রোলবোমা সংস্কৃতি এবং আগুন সন্ত্রাসের দহননীতি অনুসরণ করে দেশ ও জনগণকে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে ছাড়খার করার রাষ্ট্রবিরোধী ধ্বংসাত্মক অপতৎপরতায় বিএনপি এখন লিপ্ত। আইএসআই সমর্থিত জিয়ার আদর্শে এবং খালেদা-তারেকের নেতৃত্বে বিএনপির পুনর্গঠন, পুনরুদ্ধার বা পুনর্জীবন লাভ যাই বলা হোক না কেন মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশের জন্য তা শঙ্কা ও ঝুঁকির কারণ হয়েই থাকবে। অন্যদিকে অকল্যাণীয় কল্যাণ পার্টির নেতা মেজর জেনারেল (অব.) মোঃ ইব্রাহিম বীর প্রতীক স্বাধীনতাবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী, মানবতাবিরোধী জামায়াত অধ্যুষিত ২০ দলীয় জোটের দীর্ঘ জীবন কামনা করে শবে-ই বরাতের রাতে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছেন বলে টকশোর মাধ্যমে জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। সেটি আরও ভয়ঙ্কর। এ ক্ষেত্রে বিএনপিকে যদি পুনর্গঠন বা পুনরুদ্ধার করতেই হয় তাহেল জিয়ার আদর্শের সংস্কার ও সংশোধন যেমন জরুরী তেমনি জরুরী বিএনপি নেতৃত্বের খোল-নলচে বদলে ফেলা। কিন্তু বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে? সেটাই একটি গরষষরড়হ উড়ষষধৎ ছঁবংঃরড়হ. রাখাল চন্দ্র মি অবসরপ্রাপ্ত কলেজ শিক্ষক পটুয়াখালী
×