ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

সিরাজদিখানে শত পরিবার এখন শাপলা নির্ভর

প্রকাশিত: ০৫:১৫, ২৪ জুন ২০১৫

সিরাজদিখানে শত পরিবার এখন শাপলা নির্ভর

মীর নাসিরউদ্দিন উজ্জ্বল, মুন্সীগঞ্জ ॥ শাপলা জাতীয় ফুল। সেই শাপলা বিক্রি করেই কয়েক শ’ পরিবার জীবিকা নির্বাহ করছে। বিলগুলোতে আষাঢ়ের শুরুতেই ফোটে শাপলা। সেই শাপলা তুলে এনে রাস্তার পাশে স্তূপ করা হচ্ছে। এর পর নেয়া হচ্ছে আড়তে বা বাজারে। বর্ষা যত বাড়ছে শাপলার বাণিজ্যও তত বাড়ছে। বিনে পয়সায় বিল থেকে লাখ লাখ শাপলা তুলে বাজারজাত করছে এখনকার প্রান্তিক কৃষক ও দিনমজুররা। শাপলা দেখতে যেমন সুন্দর, তেমনি তরকারি হিসেবে খেতেও সুস্বাদু। কেউ খায় সখ করে, আবার কেউ খায় অভাবে পড়ে। অভাবগ্রস্ত বা নিতান্ত গরিব লোকজন এ বর্ষা মৌসুমে জমি থেকে শাপলা তুলে তা দিয়ে ভাজি বা ভর্তা করে খেয়ে থাকেন। আর শহরে লোকজন সখের বসে এ মৌসুমে ২-৪ দিন শাপলার তরকারি বা ভাজি খেয়ে থাকেন। আর সেই শাপলা বিক্রি করে এখন জীবিকা নির্বাহ করছে মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার বিভিন্ন এলাকার শত শত পরিবার। কৃষি জমি পানির নিচে থাকায় এ মৌসুমে কৃষকের তেমন কোন কাজ নেই। হিলিতে ভারতীয় পণ্য ও নেশাদ্রব্য উদ্ধার ট্রেনে তল্লাশি স্টাফ রিপোর্টার, দিনাজপুর ॥ দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে মঙ্গলবার দুপুরে ট্রেনে তল্লাশি করে সাড়ে ৩৫ লাখ টাকা মূল্যের ভারতীয় পণ্য এবং নেশা জাতীয় ট্যাবলেট, ইনজেকশন ও ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। বিজিবি জানায়, খুলনা থেকে পার্বতীপুরগামী বেসরকারী ব্যবস্থাপনায় পরিচালনায় রকেট পরিবহন ট্রেনটি হাকিমপুর উপজেলার হিলি রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছলে, চোরাচালানকারীরা ওই ট্রেনে ভারতীয় পণ্য উঠাতে থাকে। বিজিবির টহলদল ট্রেন থেকে সাড়ে ৩৫ লাখ টাকা মূল্যের মসলা, বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশ, শাড়ি, থান কাপড়, শার্ট পিস ও খাদ্যদ্রব্য উদ্ধার করে। ট্রেন থেকে ৬ হাজার পিস ট্যাবলেট, ১০০ বোতল ফেনসিডিল, ৮শ’ পিস নেশা জাতীয় ইনজেকশন উদ্ধার করে।
×