ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১

মুন্সীগঞ্জে সম্মাননা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গবর্নর

প্রকাশিত: ০৬:৪৮, ২১ জুন ২০১৫

মুন্সীগঞ্জে সম্মাননা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গবর্নর

স্টাফ রিপোর্টার, মুন্সীগঞ্জ ॥ মুন্সীগঞ্জ ‘জয়ী মুন্সীগঞ্জ, জয়ী বাংলাদেশ’ ১৩ গুণী ব্যক্তিকে সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। শনিবার জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক ফাউন্ডেশন এই সম্মাননা প্রদান করে। জেলা প্রশাসক মোঃ সাইফুল হাসান বাদলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গবর্নর ড. আতিউর রহমান। অনুষ্ঠানে তিনটি ক্যাটাগরিতে অসামান্য অবদানের জন্য ১৩ জনকে সম্মাননা প্রদান করা হয়। সম্মাননাপ্রাপ্তরা হলেন- বিচারপতি এএফএম আবদুর রহমান, ব্যারিস্টার মোঃ হারুন অর রশিদ, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, প্রফেসর সুখেন চন্দ্র ব্যানার্জী, আলহাজ মোঃ আবু সাঈদ, মোঃ ওসমান গণী তালুকদার, শেখ মোহাম্মদ আজাহার হোসেন, প্রকৌশলী আব্দুল জলিল ঢালী, মোঃ আকরাম আলী মৃধা, এ্যাডভোকেট আর্শেদ উদ্দিন চৌধুরী, মোঃ আলমাস খান, মোঃ নুরুল ইসলাম ও মোহাম্মদ রানা শফিউল্লাহ। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গবর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন, দেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়নে গতিশীল রাখতে মুন্সীগঞ্জ জেলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। রাজধানীর অদূরের অবস্থান এবং ঐতিহ্যগত কারণে এই জেলা সম্ভাবনাময় এলাকা। এই জেলার বাউশিয়ায় পোশাক পোশাক শিল্পপল্লী গড়ে উঠেছে। এখানে দেশের পোশাক শিল্প কারখানাগুলো ক্রমান্বয়ে স্থানান্তরিত হবে। নির্মাণাধীন বহুল কাক্সিক্ষত পদ্মা সেতু চালু হলে মুন্সীগঞ্জ হবে সর্ববৃহত অর্থনৈতিক অঞ্চল। অচিরেই রেল চালু হবে মুন্সীগঞ্জে। মোবাইল স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত বরিশালের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল ॥ গ্রামীণ জনপদের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য সরকারের চালু করা মোবাইল স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বরিশালবাসী। জেলার ১০ উপজেলার প্রতিটি হাসপাতালে মোবাইল স্বাস্থ্য সেবা চালু করা হলেও অধিকাংশ উপজেলায় এ সেবা সম্পর্কে কেউ জানেনই না। ফলে সরকারের এ মহতি উদ্যোগ থেকে সেবা বঞ্চিত হচ্ছেন প্রত্যন্ত এলাকার জনগণ। সূত্র মতে, ২০১৩ সালে উজিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে মোবাইলে স্বাস্থ্যসেবা নিয়েছেন মাত্র ১০৪ জন ও ২০১৪ সালে ৮৯ জন। এরা অধিকাংশই হাসপাতালে কর্মরত স্টাফদের নিকটতম স্বজন। ওই উপজেলার বিলাঞ্চল বলেখ্যাত হারতা ইউনিয়নের কালবিলা গ্রামের উন্নয়ন কর্মী বাসুদেব পারুয়া, শিবপুর গ্রামের ইউপি সদস্য আঃ মজিদ বকতিয়ারসহ একাধিক সচেতন নাগরিকরা জানান, তাদের গ্রাম থেকে হারতাল রাস্তায় উঠতেই ন্যূনতম দেড় থেকে দুই ঘণ্টা সময় লাগে। এমন স্থান থেকে কোন রোগী নিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যেতে তাদের বেগ পেতে হয়। সরকারের মোবাইল স্বাস্থ্য সেবা বা কোথায় মোবাইল নম্বর টানানো রয়েছে তারা তাও জানেন না। সেক্ষেত্রে প্রচারের অভাবকেই তারা দায়ী করেন।
×