ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০

২ হাজার কৃষককে প্রশিক্ষণ দেবে ডাইরেক্ট ফ্রেশ

প্রকাশিত: ০৭:১০, ১১ জুন ২০১৫

২ হাজার কৃষককে প্রশিক্ষণ দেবে ডাইরেক্ট ফ্রেশ

স্টাফ রিপোর্টার ॥ ২ হাজার কৃষককে জৈব সার ও জৈব কীটনাশক প্রয়োগে প্রশিক্ষণ প্রদান করবে কৃষিপণ্য উৎপাদন প্রতিষ্ঠান ডাইরেক্ট ফ্রেশ লি:। প্রথম পর্যায়ে মানিকগঞ্জে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হলেও পরবর্তী সময়ে বগুড়াতেও তা সম্প্রসারিত করা হবে। এর ফলে কৃষক জৈব সার ও জৈব কীটনাশক প্রয়োগ-পর্যবেক্ষণ-সংরক্ষণ ও কারিগরি সহযোগিতা সম্পর্কে জানতে পারবে। প্রশিক্ষণ পরিচালনায় সহায়তা করছে দাতাসংস্থা ক্যাটালিস্ট। বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘বাণিজ্যিকভাবে নিরাপদ কৃষিপণ্য উৎপাদন’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। যৌথভাবে এর আয়োজনে ছিল ক্যাটালিস্ট ও ডাইরেক্ট ফ্রেশ। সম্মেলনে জানানো হয়, ডাইরেক্ট ফ্রেশ একটি বিশেষ কার্যক্রম হাতে নিয়েছে যেখানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের ভোক্তা এবং কর্মচারীদের জন্য নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারবে। কৃষক ঢাকা ভিত্তিক খুচরা ও পাইকারি বাজারজাতকরণে সরাসরি সংযোগ স্থাপনে ডাইরেক্ট ফ্রেশ এর সহযোগিতার সুফল পাবে বলেও জানায় তারা। একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি নিরাপদ কৃষিপণ্য উৎপাদন, সচেতনতা, বৃদ্ধিতে সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারকদের মধ্যে সংযোগ ও সমন্বয় করবে। মোবাইল ফোনের কর কমানোর দাবি অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ মোবাইল ফোন সেটের ওপর ধার্য কর কমানোর দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ মোবাইল ফোন আমদানিকারক সমিতি। শনিবার এক বিজ্ঞিপ্তিতে সংগঠনের সভাপতি রুহুল আমিন ও সাধারণ সম্পাদক রেজওয়ানুল হক এই আহ্বান জানান। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে স্বাগত জানিয়ে এতে বলা হয়, এই বাজেটে দেশের মোবাইল ফোন সেট বাজারে কোন স্বস্তিমূলক বার্তা আসেনি। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর মত এখানেও মোবাইল ফোন সেটের ওপর কর, মূসক ও সারচার্জসহ সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ আরোপ করার দাবি জানানো হয়। যা বর্তমানে ২১ দশমিক ৭৫ শতাংশ। সংগঠনের নেতাদের দাবি- ‘বর্তমানে ব্যাপক হারে আন্ডার ইনভেয়েসিং, চোরাই পথে মোবাইল আমদানি রোধে দেশের কম্পিউটার শিল্পের মতো মোবাইল হ্যান্ডসেটেও একটি সহজ ও সহনীয় শুল্কনীতি দেশের সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখতে পারে।’ নির্বাহী পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি লাভ কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্টের মহাব্যবস্থাপক মোঃ হুমায়ূন কবীরকে সম্প্রতি নির্বাহী পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি প্রদানপূর্বক বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে বহাল করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসহ স্নাতক এবং ১ম শ্রেণীর স্নাতকোত্তর ডিগ্রীধারী কবীর ১৯৮৪ সনে ১ম শ্রেণীর কর্মকর্তা হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে যোগদান করেন। চাকরিকালীন সময়ে ১৯৯৮ সনে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৃত্তি নিয়ে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিন্স থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে এমবিএন (ফাইন্যান্স) ডিগ্রী অর্জন করেন।
×