ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

ইইউ সদস্য প্রশ্নে গণভোট হবে ॥ ব্রিটিশ পার্লামেন্টে বিল পাস

প্রকাশিত: ০৪:২৯, ১১ জুন ২০১৫

ইইউ সদস্য প্রশ্নে গণভোট হবে ॥ ব্রিটিশ পার্লামেন্টে বিল পাস

ব্রিটেনের অধিকাংশ এমপি ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) সদস্য হিসেবে থাকা না থাকা নিয়ে গণভোট আয়োজন করার জন্য পার্লামেন্টে একটি বিল পাস করেছে। ইউ গণভোট বিল নিয়ে প্রথমে বিতর্ক অনুষ্ঠিত হওয়ার পর ভোটাভুটি অনুষ্ঠিত হয়। পার্লামেন্টের মাধ্যমে বিলটি পাস করে নেয়ার ফলে প্রক্রিয়াটি পরবর্তী ধাপে উন্নীত হল। খবর বিবিসির। ইংল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফিলিপ হ্যামন্ড বলেন, ইউরোপে ইউকের অবস্থান একটি প্রজন্ম অস্বীকার করেছে এবং এখন জনগণকে সর্বশেষ উত্তর দেয়ার সময় এসেছে। বিলটি পার্লামেন্ট সদস্যদের ভোটে পাস হয়। এমপিদের মধ্যে ৫শ’ ৪৪ জন হ্যাঁ ও ৫৩ জন না ভোট দেন। পার্লামেন্টে কনজারভেটিভ ও লেবার পার্টি বিলটি সমর্থন করে, তবে এসএনপি বিরোধিতা করেছে। ইতোমধ্যে এসএনপির সদস্যরা বিলটির বিরোধিতা করে এক সংশোধনী আনলে এমপিরা ভোটে সেটি প্রত্যাখ্যান করেন। বিলটিকে এখন কয়েকটি ধাপ পেরিয়ে যেতে হবে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ২০১৩ সালে প্রথম গণভোট আয়োজন করার প্রতিশ্রুতি দেন। এ গণভোট ২০১৭ সাল শেষ হওয়ার আগেই অনুষ্ঠিত হবে। হ্যামন্ড বলেন, ২৮ সদস্যের সংস্থা ইইউর সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সম্পর্কের গণতান্ত্রিক বৈধতা নবায়ন করতে কোন গণভোট অনুষ্ঠান প্রয়োজনীয় হয়ে দেখা দিয়েছে। এটিই হবে ১৯৭৫ সালের পর ইউরোপের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সম্পর্ক নিয়ে অনুষ্ঠেয় প্রথম গণভোট। তিনি আরও বলেন, এক প্রজন্মকে ইইউর সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সম্পর্ক প্রসঙ্গে মতামত ব্যক্ত করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। অবশেষে মার্কিন শ্বেতাঙ্গ পুলিশ কর্মকর্তার পদত্যাগ যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের ম্যাককিনি শহরে এক কৃষ্ণাঙ্গ কিশোরীকে নিগ্রহ ও অন্য কিশোরদের দিকে অস্ত্র তাক করে হুমকি দেয়া এক শ্বেতাঙ্গ পুলিশ কর্মকর্তা পদত্যাগ করেছেন। ওই কিশোরীকে মাটিতে ছুঁড়ে ফেলে তার চুল ধরে টানা-হেঁচড়া এবং অন্য কিশোরদের দিকে আগ্নেয়াস্ত্র তাক করে হুমকি দেয়ার ওই ভিডিও প্রকাশের পর যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে প্রবল সমালোচনার সৃষ্টি হয়। তারই জেরে পুলিশ কর্মকর্তা এরিক কেসবোল্ট পদত্যাগ করলেন। মঙ্গলবার ম্যাককিনি শহরের পুলিশ প্রধান গ্রেগ কনলে ওই পুলিশ কর্মকর্তার পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। কেসবোল্টের ওই আচরণ সমর্থন যোগ্য ছিল না বলেও মন্তব্য করেছেন কনলে। সোমবার ম্যাককিনি কর্তৃপক্ষ কর্পোরাল কেসবোল্টকে জিজ্ঞাসাবাদের মধ্যদিয়ে ঘটনাটির বিষয়ে একটি তদন্ত শুরু করে। তদন্ত চলাকালে কেসবোল্টকে ছুটিতে রাখা হয়। এরই মধ্যে কেসবোল্ট স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নেন বলে জানিয়েছেন কনলে। তিনি বলেন, “পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে, এমন একটি কল পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন। ভিডিওতেও আমরা দেখেছি, ঘটনার সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছিল।” -ওয়েবসাইট
×