ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

‘চোখের আঘাতই কারণ’

প্রকাশিত: ০৪:৫৪, ৭ জুন ২০১৫

‘চোখের আঘাতই কারণ’

স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ মাত্র ২৭ বছর বয়সে ক্রিকেট ছাড়তে বাধ্য হলেন ক্রেইগ কিসওয়েটার। ‘চোখের যন্ত্রণায় বাস্তবতাটা মেনে নিতেই হলো। বুঝতে পারলাম এই অবস্থায় ক্রিকেট চালিয়ে যাওয়া অসম্ভব। সিদ্ধান্তটা কঠিন, তবে এটাই সত্য। ক্রিকেটকে খুব মিস করব।’ অকাল অবসরের কথা জানিয়ে বলেন ইংল্যান্ড ক্রিকেটার। গত বছরের জুলাইয়ে কাউন্টির এক ম্যাচে ব্যাট করার সময় বল তার হেলমেটের ভেতর ঢুকে গেলে চোখে ও কানে প্রচ- আঘাত পান ইংল্যান্ডের অন্যতম প্রতিভাবান উইকেরক্ষক-ব্যাটসম্যান কিসওয়েটার। চিকিৎসা শেষে ফিরেছিলেন ঘরোয়া দল সমারসেটে। জন্মস্থান দক্ষিণ আফ্রিকার ওয়ারিয়র্সের হয়ে এই মৌসুমে ছিলেন র‌্যামসøাম টি২০ চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টে। কিন্তু মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত চোখ যে স্বাভাবিক দৃষ্টিশক্তি ফিরে পায়নি। তাই কঠিন এই সিদ্ধান্ত। প্রোটিয়া বংশোদ্ভূত কিসওয়েটার ইংলান্ডের হয়ে ৪৬ ওয়ানডেতে ৩০.১১ গড়ে করেছেন ১০৫৪ রান। ২৫ টি২০-তে ২১.৯১ গড়ে রান ৫২৬। ২০১০ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়ানডে দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আগমন। ২০১৩Ñএর জানুয়ারিতে দলের হয়ে শেষ ম্যাচটি খেলছেন ভারতের বিপক্ষে। কাউন্টি দল সমারসেটের পরিচালক ম্যাট মায়ার্ড বলেন, ‘কিসওয়েটার ইংল্যান্ড ক্রিকেটের জন্য ছিল সত্যিকারের এক সম্পদ। বিরাটের সমর্থনে রোহিত স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ বিরাট কোহলির হয়ে কথা বললেন আরেক তুখোড় ভারতীয় ক্রিকেটার রোহিত শর্মা। ওয়ানডেতে যেমন-তেমন টেস্টে মোড়ল দেশটির অবস্থা মোটেই ভাল নয়। তার ওপর মহেন্দ্র সিং ধোনি অবসরে যাওয়ায় বাংলাদেশ সফর দিয়েই আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতীয় টেস্ট নেতৃত্বে শুরু হচ্ছে কোহলি যুগ। ‘আমি কোহলির মতো ক্রিকেটার কখনই দেখিনি। এত অল্প সময়ে অসাধারণ সাফল্য পেয়েছে ও। দলের ভেতর আলাদা একটা এনার্জি নিয়ে এসেছে। অভিষেকেই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আমাদের যেভাবে নেতৃত্ব দিয়েছিল, সেটা তারিফ করার মতো। আমার স্থির বিশ্বাস, ও দলকে ঠিকই এগিয়ে নেবে।’ একই সঙ্গে তরুণ ভারতীয় দলের ওপর আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়েছেন সদ্যই মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সকে আইপিএল জেতানো সেনাপতি। রোহিত যোগ করেন, ‘বিদেশের মাটিতে আমরা শেষ দুটি টেস্টে আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু পরিনি। আমার মনে হয়, অতীতকে পেছনে ফেলে সামনের দিকে তাকাতে হবে। টেস্ট সম্পূর্ণ অন্য ঘরানার ক্রিকেট। আমরা ধীরে হলেও উন্নতি করছি।’ বিদেশের মাটিতে ভারতের পারফর্মেন্স খুবই নাজুক। বিশেষ করে টেস্টে। ২০১১ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া গিয়ে ধরাশায়ী হয় মোড়ল দেশটি।
×