ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

লক্ষ্মীপুরে পুকুরে ডুবে ভাইবোনের মৃত্যু

প্রকাশিত: ০৬:৪২, ৪ জুন ২০১৫

লক্ষ্মীপুরে পুকুরে ডুবে ভাইবোনের মৃত্যু

নিজস্ব সংবাদদাতা, লক্ষ্মীপুর, ৩ জুন ॥ খেলতে গিয়ে অসাবধানবশত লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে দু’শিশু ভাইবোনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। রামগঞ্জ পৌরসভার সোনাপুর এলাকায় মঙ্গলবার দুপুরে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। এতে গোলা এলাকায় ও পরিবারের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে আসে। স্থানীয় এলাকাবাসী জানান, দুপুর একটার দিকে রিক্সাচালক মাহফুজুর রহমান ওরফে মাফুর ছেলে সৌকত হোসেন (৪) ও মেয়ে মিলি আক্তার (আড়াই বছর) বাড়ির উঠানে খেলছিল। একপর্যায়ে সবার অগোচরে তারা পুকুরে পড়ে যায়। একপর্যায়ে ভাইবোনের লাশ পুকুরে ভেসে উঠলে তাদের উদ্ধার করে রামগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের দু’জনকে মৃত ঘোষণা করেন। সিরাজগঞ্জে স্কুলছাত্র স্টাফ রিপোর্টার সিরাজগঞ্জ থেকে জানান, উল্লাপাড়া উপজেলার ত্রিফলগাঁতী গ্রামে পানিতে ডুবে মিলন (১৩) নামের এক স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। সে ত্রিফলগাঁতী গ্রামের মকরম আলীর ছেলে ও স্থানীয় খন্দকার আব্দুল মজিদ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণীর ছাত্র। জানা গেছে, মঙ্গলবার দুপুরে মিলন গ্রামের পাশে করতোয়া নদীতে গোসল করতে নামে। সাঁতার না জানায় সকলের অগোচরে সে নদীর পানিতে তলিয়ে যায়। পরে নদীর কিছুটা ভাটিতে তার লাশ ভেসে উঠলে এলাকাবাসী তা উদ্ধার করেন। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। পার্বতীপুরে চালক নেই, পড়ে আছে ডেমু লোকসানে রেল নিজস্ব সংবাদদাতা, পার্বতীপুর, ৩ জুন ॥ জনবল সঙ্কটে ডেমু ট্রেনের চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। গত ৩ মাস ধরে ২ সেট ডেমু পড়ে আছে পার্বতীপুর রেল জংশন লোকো সেড ইয়ার্ডে। সেডের ইনচার্জ এস এস এ ই (মেকানিক্যাল) কৃষ্ণচন্দ্র বসাক জানান চালক, টিটি ও এটেনডেন্টসহ অন্যান্য লোকোবলের অভাবে ডেমু চালানো যাচ্ছে না। স্থানীয় রেল সূত্রমতে রেলের সিডিউল অনুযায়ী পার্বতীপুর-লালমনিরহাট, পার্বতীপুর-ঠাকুরগাঁও রুটে ২ সেট ডেমু প্রতিদিন চলাচল করে। শুরু থেকেই টিটিসহ অন্যান্য কর্মচারী অভাবে এ ট্রেনে টিকেটবিহীন যাত্রী বেশি। এই সুযগে রেলের এক শ্রেণীর অসাধু কর্মচারী ট্রেনভাড়া বাবদ যাত্রীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করে পকেটস্থ করে। পার্বতীপুর হেড বুকিং ক্লার্ক সোহেল আহমেদ জানান, ডেমুর দুই রুটে প্রতিদিন টিকেট বিক্রি হয় গড়ে ৪/৫ হাজার টাকা। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পর্যাপ্ত জনবল থাকলে প্রায় এক লাখ টাকার টিকেট বিক্রি হতো। যোগাযোগ করলে রেলওয়ে লালমনিরহাটের বিভাগীয় মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার রেজাউল করিম জানান, মূল সমস্যা চালকের অভাব। এই রেল বিভাগে ৮০ জনের স্থলে রয়েছে ২০ ড্রাইভার। আগামী ১৫ জুনের মধ্যে ৫ জন অবসরে যাবে। তখন আরও সমস্যা দেখা দেবে।
×