ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন

প্রকাশিত: ০৬:৪৮, ১৯ মে ২০১৫

নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন

নিজস্ব সংবাদদাতা, নেত্রকোনা, ১৮ মে ॥ জেলার বারহাট্টা উপজেলার কেওরাশি গ্রামের দুলাল উদ্দিন মণ্ডল হত্যা মামলায় তিন আসামিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদ- এবং প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুই বছরের সশ্রম কারাদ- দিয়েছে আদালত। সোমবার নেত্রকোনার অতিরিক্ত দায়রা জজ মোঃ আব্দুল হামিদ এ রায় দেন। দণ্ডিত আসামিরা হচ্ছে- বারহাট্টা উপজেলার কেওরাশি গ্রামের হাবিবুর রহমান, কলমাকান্দা উপজেলার সারাকোনা গ্রামের আলাল ও হাবিবুর রহমান ওরফে হাইব্যা। এদের প্রত্যেকেই পলাতক। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় অপর আসামি বারহাট্টা উপজেলার কটরপাড়া গ্রামের মানিক মিয়াকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়। রায়ের বিবরণে প্রকাশ, নিহত দুলাল উদ্দিন ম-লের সঙ্গে একই গ্রামের হাবিবুর রহমানের আগে থেকেই বিরোধ চলছিল। ২০০৫ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর রাত ৯টার দিকে দুলাল উদ্দিন ম-ল নিজ ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। এ সময় হাবিবুর রহমান তার বাড়িতে গিয়ে তাকে ঘুম থেকে ডেকে তুলে ঘরের বাইরে নিয়ে যান। পরে আলাল ও হাবিবুর রহমান ওরফে হাইব্যার সহযোগিতায় তাকে সলি নদীর উত্তরপাড়ে নিয়ে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে খুন করে লাশ ফেলে চলে যায়। নিহতের ছোটভাই জালাল উদ্দিন ম-ল ঘটনার পরদিন এ ব্যাপারে চারজনকে আসামি করে বারহাট্টা থানায় মামলা দায়ের করেন। ময়মনসিংহে ১ জনের ফাঁসি, সহোদরের যাবজ্জীবন স্টাফ রিপোর্টার, ময়মনসিংহ থেকে জানান, ফুলবাড়িয়া উপজেলার পাটুলি গ্রামের কৃষক আব্দুল হাকিম হত্যা মামলার রায়ে আসামি আজিজুল হক ওরফে আইজুলকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদ- কার্যকর ও তার সহোদর দুলালকে যাবজ্জীবন কারাদ-ের আদেশ দিয়েছে আদালত। ময়মনসিংহের অতিরিক্ত দায়রা জজ ৪র্থ আদালতের বিচারক সোমবার এক রায়ে এই আদেশ দিয়েছেন। আদালতে আসামিদের উপস্থিতিতে সোমবার এ রায় ঘোষণা করা হয়। গত ২০০৫ সালের ১৪ মে ফুলবাড়িয়ার আছিম পাটুলি গ্রামে জমি নিয়ে বিরোধে এক সংঘর্ষে প্রতিপক্ষের হামলায় ঘটনাস্থলেই মারা যায় আব্দুল হাকিম। শেরপুরে সম্মিলিত আইনজীবী পরিষদের নির্বাচনী সভা নিজস্ব সংবাদদাতা, শেরপুর, ১৮ মে ॥ বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সাবেক ভাইস-চেয়ারম্যান, সুপ্রীমকোর্ট বার এ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি ও এবারের নির্বাচনে সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ মনোনীত অন্যতম প্রার্থী এ্যাডভোকেট আব্দুল বাসেত মজুমদার বলেছেন, গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সমন্বয় পরিষদের কোন বিকল্প নেই। এজন্য প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনার আশীর্বাদপুষ্ট সমন্বয় পরিষদের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে হবে। তিনি সোমবার সকালে শেরপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সভাকক্ষে আয়োজিত এক নির্বাচনী সভায় ওই কথা বলেন। সভায় সমন্বয় পরিষদের অন্য প্রার্থীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পরিমল চন্দ্র গুহ (পি.সি গুহ), এ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না, শ.ম রেজাউল করিম ও এইচ আর জাহিদ আনোয়ার। জেলা আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সভাপতি নুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ওই সভায় আরও বক্তব্য রাখেন জেলা বঙ্গবন্ধু আইনজীবী পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ আখতারুজ্জামান, জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি একেএম মোছাদ্দেক ফেরদৌসী ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম আধার।
×