ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০

খবরের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের ব্যাখ্যা

প্রকাশিত: ০৪:৩৮, ২৪ এপ্রিল ২০১৫

খবরের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের ব্যাখ্যা

গত ২৭ ফেব্রুয়ারি দৈনিক জনকণ্ঠে প্রকাশিত ‘পটুয়াখালীতে ভুয়াদের দাপটে কোণঠাসা মুক্তিযোদ্ধারা’ শীর্ষক খবরের একটি ক্ষুদ্র অংশের প্রতিবাদ করেছেন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ পটুয়াখালী জেলা ইউনিট কমান্ডের কমান্ডার এমএ হালিম। প্রতিবাদলিপিতে তিনি উল্লেখ করেছেন, ‘উক্ত সংবাদে আমাকে জড়িয়ে যে তথ্য প্রকাশিত হয়েছে তা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।’ এতে তিনি তাঁর লাল মুক্তিবার্তা নম্বর এবং গেজেট ও সনদ নম্বর উল্লেখ করে নিজেকে সহি মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রমাণের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা দিয়েছেন। প্রতিবেদকের বক্তব্য : ওই সংবাদে আবদুল হালিমের বক্তব্য প্রকাশিত হয়েছে। এতে তিনি নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করেছেন, তাই তার প্রতিবাদ করার কোন সুযোগ নেই। এছাড়া যুদ্ধকালীন কোথায় কার সঙ্গে তিনি যুদ্ধ করেছেন, এমন এক সহযোদ্ধার প্রতিবেদন প্রকাশের আগে খুঁজে পাওয়া যায়নি। বরং পটুয়াখালী অঞ্চলে যারা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক বা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, তাদের বক্তব্যের আলোকেই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। যা প্রতিবেদনের মধ্যে উল্লেখ করা আছে। প্রতিবাদে তিনি তার মুক্তিবার্তা, গেজেট নাম্বার উল্লেখ করে নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করলেও তিনি তার জন্ম তারিখটি আজও কাউকে জানতে দেননি। প্রকৃত পক্ষে তার জন্ম ১৯৬৪ সালে। সে হিসেবে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তার বয়স হয় মাত্র ৭ বছর। এই বয়সে বাংলাদেশে কোন মুক্তিযোদ্ধা আছে বলে জানা যায়নি।
×