ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১

মুহম্মদ শফিকুর রহমান

স্বাধীনতার মাসেই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মৃত্যু ঘটছে

প্রকাশিত: ০৫:১৬, ২১ মার্চ ২০১৫

স্বাধীনতার মাসেই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মৃত্যু ঘটছে

দুর্বল চিত্তের লোকদের জন্য টানেলের শেষপ্রান্তে আলো দেখা দিতে শুরু করেছে। এই স্বাধীনতার মাসেই খালেদা-তারেক, জামায়াত-শিবিরের রাজনীতির নামে ধ্বংসাত্মক সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মৃত্যু ঘটতে যাচ্ছে। কী হবে বলে দুর্বলরাই যে কোন সঙ্কটে হতাশ হয়, সাহসীরা এগিয়ে যায়, সঙ্কট জয় করে। অবরোধ-হরতাল তো খালেদা জিয়ার গুলশান ‘অফিস কাম রেসিডেন্সে’ ঢুকে পড়েছে। বোমা-পেট্রোলবাজ যুবদল-ছাত্রদল-শিবির সন্ত্রাসীরাও জনতা-পুলিশের কাছে ধরা খেয়ে খেয়ে যেখানে ঢোকার ঢুকে গেছে। এক হাজারের মতো চিহ্নিত শিবির সন্ত্রাসী-জঙ্গী আত্মগোপনে বা মাঠ ছেড়ে পালিয়েছে। ওরাও ধরা খাবে, সেদিন বেশি দূরে নয়। আর এসবই সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘স্ট্রং স্টেটম্যানশিপ’ এবং সৎ, মেধাবী ও দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে। খালেদা-তারেক-জামায়াত-শিবিরের পেট্রোলবোমায়, গানপাউডারে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে হত্যাযজ্ঞ চালানোর বা বাস-ট্রাক-টেম্পো-অটোরিক্সা-কাভার্ডভ্যান পোড়ানো বা রেললাইন কেটে, উপড়ে ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটিয়ে যখন মানুষ হত্যার ৭৭ দিন অতিবাহিত হয়েছে। দেড় শতাধিক মানুষের জীবন কেড়ে নিয়েছে। তাদের মধ্যে মাইশা কন্যা যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে শিশু অন্তঃসত্ত্বা নারী, মা-বোন। বিভিন্ন হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে পোড়া শরীর নিয়ে মৃত্যুযন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে সহস্রাধিক বঙ্গ সন্তান। এরা কেউ পলিটিক্যাল এ্যাকটিভিস্ট নয়, সবাই অতি সাধারণ মানুষÑ পেশাজীবী-কর্মজীবী। একদিন রিক্সা-অটোরিক্সা বা বাস, ট্রাক বা ভ্যান, কাভার্ডভ্যান না চালালে যাদের বাবা-মা, স্ত্রী, সন্তানের মুখে ভাত উঠবে না, নিজেকেও উপোস থাকতে হবে। তেমনি বিভিন্ন সরকারী-বেসরকারী অফিস-আদালতে কাজ করছেন তাদের যত ঝুঁকি থাকুক বাস-ট্রেন-টেম্পোতে উঠতেই হবে, নইলে যে এ্যাবসেন্ট মার্ক হবে, মাস শেষে বেতন কাটা যাবে, বছর শেষে এসিআরে দাগ পড়বে। এভাবে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষগুলোই খালেদা-তারেক, জামায়াত-শিবিরের বর্বর হামলার শিকার হয়েছেন। জামায়াত-শিবির তো চিরকালই সন্ত্রাসী-জঙ্গী। ধর্মের লেবাসটা ওদের হত্যা, সন্ত্রাসের হাতিয়ার। বিএনপির মধ্যেও ধর্মের লেবাস রয়েছে এবং তা কেবল সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য। তারপরও জিয়া থেকে খালেদার মধ্যে গণতন্ত্রের ভণ্ডামীও রয়েছে, যে কারণে কিছু সমর্থক এবং সন্ত্রাসী কর্মীরও জন্ম হয়েছিল। খালেদা সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য ছাত্রদলের এবং যুবদলের কমিটি গঠন করেছেন সন্ত্রাসী ক্যাডার দিয়েই। সন্তানের পিতা বা পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই ব্যক্তিদের ছাত্রদলের নেতা বানিয়েছেন। এসব করেছেন অশিক্ষিত মায়ের অশিক্ষিত ছেলে দুর্নীতিপরায়ণ যুবক তারেককে সঙ্গে নিয়ে, লক্ষ্য ভবিষ্যতে তারেকের হাতে বিএনপিকে তুলে দেয়া। দিয়েছিলেনও এবং দিয়েই গ্যাঁড়াকলে পড়ে গেছেন। বিএনপির শিক্ষিত নেতা-কর্মীরা একে একে তার কাছ থেকে সরে দাঁড়ালেন। কেউ খালেদার ডাকে কর্মসূচী পালনে পথে নামলেন না। তিনি নিজেকে স্বেচ্ছাবন্দী করে ড্রয়িংরুমে বসে এবং তারেক লন্ডন (দুর্নীতির দায়ে পলাতক) থেকে যে নির্দেশ দিতেন তাই কোন অজ্ঞাতস্থান থেকে সন্ত্রাসী নেতার মাধ্যমে কতিপয় মিডিয়ায় পাঠিয়ে দিতেন এবং চিহ্নিত মিডিয়াও তাদের বশংবদ হিসেবে প্রচার করে দিত এবং এখনও ব্যর্থ চেষ্টা করে চলেছেন। ২-৩টি পত্রিকা এবং ২-১টি টেলিভিশন বা বেতার ছাড়া অন্যরা সবাই এই ৭৭ দিন একই ভূমিকা পালন করছে। সবচে’ লজ্জার ব্যাপার হচ্ছে সুপ্রীমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি খন্দকার মাহবুব হোসেনের মতো কিংবা সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. এমাজউদ্দিন আহমদের মতো লোকও সন্ত্রাসীদের পক্ষে দাঁড়ানোর ব্যাপারটি। অবশ্য খন্দকার মাহবুব হোসেন যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষের উকিল হিসেবে খালেদার সব অপকর্মের সঙ্গী হবেন এটাই স্বাভাবিক, কিন্তু এমাজউদ্দিন তো স্বাধীনতার ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করেন বলে জানি, তিনি উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হয়েও খালেদা-তারেকের মতো দুই মূর্খের পক্ষে যখন কথা বলেন তখনই সত্যিই লজ্জিত হওয়ার ব্যাপার। এখনও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ান, যেমন ড. শাহাদুজ্জামান, ড. ফেরদৌস হোসেন, ড. আসিফ নজরুলরা একদিকে টিভির টক শোতে বসে শ্রোতা-দর্শকদের বিভ্রান্ত করছেন, এদের ক্লাসে যাঁরা বসেন, সেসব ছাত্র-ছাত্রীকেও কুশিক্ষিত হয়ে গড়ে ওঠার শঙ্কা থাকে। এর বাইরেও রয়েছে বিদেশী এনজিওর অর্থে কেনা লাল টকটকা পাঞ্জাবিঅলা ড. বদিউল আলম মজুমদার কিংবা টাইঅলা ড. ইফতেখার কিংবা এর বাইরে কিছু রাজাকারের লেবাস পরা সাংবাদিকও। এরা কোন না কোনভাবে একাত্তরের রাজাকার-আলবদর অথবা ওই রক্তের উত্তরাধিকারী। এরা তো পরাজিত ঘৃণিত ধিক্কৃত শক্তি এবং চিরকালই ‘ডিফেন্সিভে’ থাকে। এরা কী করে ব্রিটিশ-পাকিস্তান উপনিবেশবিরোধী সংগ্রাম, মহান রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন, শিক্ষা কমিশনবিরোধী আন্দোলন, উনসত্তরের ৬+১১ দফাভিত্তিক ছাত্রগণ অভ্যুত্থান এবং বিশেষ করে পাকিস্তানী মিলিটারি শাসন-শোষণ-নির্যাতন এবং সর্বোপরি মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জনে মাঠপর্যায় থেকে শীর্ষপর্যায়ে নেতৃত্বদানকারীদের বিরুদ্ধে লড়বেন। বরং খালেদা-তারেকের এ লড়াই নেহায়তই বোকার স্বর্গ চিন্তার মতোই। যাদের সঙ্গে লড়াই করতে নেমেছেন তাঁরা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী এবং বাঙালীর হাজার বছরের স্বপ্নসাধ আপন জাতিরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বের উত্তরাধিকারী। আজ যিনি এ লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি বঙ্গবন্ধুর রক্তেরও উত্তরাধিকারী। শুধু তাই নয়, বঙ্গবন্ধু যেমন বিশ্ব কাঁপানো নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন করেছেন। বিশ্ব নেতৃত্বের কাতারে যেমন নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন তেমনি শত সংগ্রামের গৌরবদীপ্ত বাঙালী জাতিকেও বিশ্ব মানচিত্রের সম্মানের জায়গায় তুলে দিয়ে গেছেন। তারই ঐতিহ্য ধারণ করে নেতৃত্ব দিয়ে চলেছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। খালেদা-তারেক-নিজামীরা বড় বেশি আন্ডারমাইন করেছিল শেখ হাসিনাকে। খালেদা জিয়ার গায়ে ভুয়া কতগুলো তকমা লাগিয়ে তাকে আরও নির্বোধ করে তোলা হয়েছে। তার ছেলেকে করা হয়েছে বেপরোয়া এবং লুটেরা। শিক্ষা না থাকলে যা হওয়ার তাই হয়েছে। যেমন আপোসহীন নেত্রী (?) বলে তকমাটা লাগানো হয়েছে তা স্রেফ মিথ্যার ওপর প্রতিষ্ঠিত। বলা হয় তিনি এরশাদবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। অথচ বাস্তবতা হচ্ছে, তিনি পালিয়ে বেড়িয়েছেন কখনও হোটেলে, কখনও ৫ দিনের জন্য আত্মগোপনে। তখনকার দৈনিক দেশ পত্রিকা তাঁকে শেখ হাসিনার সমান্তরালে রাখার জন্য এ ভুয়া তকমাটি গায়ে সেঁটে দেয়। বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে নেতাদের ‘নেতা’ ‘ভাই’ হিসেবেই ডাকা হতো। কিন্তু খালেদা জিয়াকে ‘চেয়ারপার্সন’ ‘ম্যাডাম’ এবং তারেকের মতো অর্বাচীনকে ‘ভাইয়া’ ‘ভাবী কর্ণধার’ ইত্যাদি নামে ডেকে ডেকে সচেতন জনগণের বাইরে ঠেলে দেয়া হয়েছে। এখন তো চাঙ্গে উঠে বসে আছে। তবে সেখান থেকেও তাকে নামানোর সময় এসেছে। কারণ তাদের মা-বেটার কাঁধে যেমন আইনের দণ্ড রয়েছে, তেমনি জনতার আদালতেও তাদের দাঁড়াতে হবে। ১৫ লাখ এসএসসি ও ১২ লাখ এইচএসসি পরীক্ষার্থীসহ প্রায় ৫ কোটি ছাত্রছাত্রীর অভিশাপ তো রয়েছেই। আমি মনে করি, সে সময়ও এসে গেছে। মা-বেটা যুদ্ধাপরাধী জামায়াত-শিবিরের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করে রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধে অপরাধী। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র তাদের সেভাবেই ‘ট্রিট’ করবে। কত বড় শয়তান হলে মানুষ এমন অপকর্ম করতে পারে। এই মা-বেটা মিলেই ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট শেখ হাসিনাকে হত্যার জন্য বঙ্গবন্ধু এ্যাভিনিউতে গ্রেনেড হামলা চালিয়েছিল। জিয়া যেমন বঙ্গবন্ধু হত্যার সঙ্গে জড়িত, তেমনি মা-বেটা শেখ হাসিনাকে হত্যা প্রচেষ্টা ও শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়কে যুক্তরাষ্ট্রে সপরিবারে অপহরণ ও হত্যা চক্রান্তের সঙ্গে জড়িত। কিন্তু আল্লাহ শেখ হাসিনাকে যেমন রক্ষা করেছেন, তেমনি জয়কেও রক্ষা করেছেন ভবিষ্যতে বাঙালী জাতিকে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য। শেখ হাসিনা যেমন বঙ্গবন্ধুর মতোই নেতৃত্ব দিয়ে দেশকে মধ্যম আয়ের পর্যায়ে উন্নীত করে রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন তেমনি প্রগতিশীল বিশ্ব সমাজের পক্ষে দাঁড়িয়ে নিজেকে স্ট্রং স্টেটম্যানশিপের পর্যায়ে উন্নীত করে উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন, সজীব ওয়াজেদ জয়ও শিক্ষা-দীক্ষায় ব্যক্তিত্বে এরই মধ্যে বিশ্বের তরুণ সমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার হিসেবে সাম্প্রতিক এক জরিপে বিশ্বের ২৫০ শ্রেষ্ঠ তথ্য প্রযুক্তিবিদের অন্যতম হিসেবে স্থান করে নিয়েছেন জয়। সেই জয়কে হত্যার ষড়যন্ত্র আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই উদ্ঘাটন করে মামলা করলে বিএনপির একজনসহ এক আমেরিকানের যথাক্রমে ৪২ মাস ও ৩০ মাস কারাদণ্ড হয়েছে। আমেরিকার ফেডারেল কোর্ট এ সাজা দিয়েছেন। তারা এফবিআইয়ের এক সাবেক গোয়েন্দাকে ৫ লাখ ডলারের বিনিময়ে ভাড়া করেছিল। জয় হত্যা প্রচেষ্টার সঙ্গে সঙ্গে তারেকের দুর্নীতির রেকর্ড ধ্বংস করারও চুক্তি করেছিল। সেই বেটাও ধরা খেয়েছে এবং তার মামলার রায়ও খুব তাড়াতাড়িই হবে। এখানে আরেকটি প্রশ্ন হলো কিভাবে, কত টাকা তারা মা-বেটা পাচার করেছে যে, এখনও লাখ লাখ ডলার ঘুষ দিচ্ছে, বিদেশে ব্যয়বহুল শহরে বসবাস করতে পারছে। ‘কলিং’ সাংবাদিক ‘দাওয়াতি’ সাংবাদিক বাংলাদেশের মিডিয়া জগতে ‘কলিং সাংবাদিক’ এবং ‘দাওয়াতি সাংবাদিক’-এর আবির্ভাব ঘটেছে। এ সব সাংবাদিককে যখন বিএনপি ডাকে তখন বলা হয় ‘কলিং সাংবাদিক’। জামায়াত-শিবির ডাকলে ‘দাওয়াতি সাংবাদিক’। দৈনিক জনকণ্ঠের এক রিপোর্টে দেখা গেছে, যুবদল-ছাত্রদল এবং শিবির সন্ত্রাসীরা তাদের বোমা-পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ এবং যাত্রীসহ বাস পোড়ানোর আগে ওই সব ‘কলিং’ সাংবাদিক এবং ‘দাওয়াতি’ সাংবাদিকদের স্থান ও সময় বলে রাখে। ঠিক সময়মতো ওইসব সাংবাদিক উপস্থিত থাকে এবং ঘটনার মুভি ও স্টিল ফটো তুলে তা সম্প্রচার করে। (এক্ষেত্রে মোটা অঙ্কের অর্থেরও ছড়াছড়ি হয়)। শুরুতে আমি বলেছিলাম, খালেদা-তারেক, জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মৃত্যু ঘটতে যাচ্ছে এ স্বাধীনতার মাসেই। এ জন্য বলেছিলাম, কোন নাশকতায়ই জনসমর্থন থাকে না। নেইও। সর্বোপরি প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সাহসী, দূরদর্শী নেতৃত্বে দেশের প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দক্ষ তৎপরতায় তারা কারাগারে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। যারা এখনও হয়নি তারাও গর্তে ঢুকেছে। খালেদার সংলাপ বা কেয়ারটেকার সরকারের শর্তও এখন আর নেই। যে সব সুশীল বাটপাড় এই সেদিনও সংলাপ সংলাপ করে গলা ফাটিয়েছে বা যেসব মিডিয়া বাটপাড়দের ভাড়া করে এনে কোরাস গাইয়েছে, শেখ হাসিনার দৃঢ়তার কাছে তারাও নিস্তেজ হয়ে গেছে। এভাবেই তাদের স্বাভাবিক মৃত্যু ঘটছে। সত্যের জয় অসত্যের পরাজয় অনিবার্য। ঢাকা ॥ ২০ মার্চ ২০১৫ লেখক : ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক
×