ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

বজলুর রহমানের ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

প্রকাশিত: ০৬:০১, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫

বজলুর রহমানের ৭ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ‘সংবাদ’ সম্পাদক প্রয়াত বজলুর রহমানের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। প্রয়াত বজলুর রহমান ১৯৪১ সালের ৩ আগস্ট ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর থানার চরনিয়ামতপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে এমএ পাস করে ১৯৬১ সালে দৈনিক সংবাদ-এ সহসম্পাদক হিসেবে সাংবাদিকতা শুরু করেন তিনি। পরে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক এবং সম্পাদক হন। বজলুর রহমান সাংবাদিকতা পেশার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে যেমন তেমনি জাতীয় ক্রান্তিকালেও তিনি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়, গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকর ভূমিকা পালন করেছেন। মহান মুক্তিযুদ্ধ, তারও আগে ’৬২’র ছাত্র আন্দোলন, ’৬৬ সালে ৬ দফা আন্দোলন, ’৬৮-৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন, নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছেন। ২০০৭-৮-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে গণতন্ত্রবিরোধী কর্মকাণ্ডে বিরুদ্ধেও দৃঢ় অবস্থান নিয়েছিলেন তিনি। কর্মসূচী ॥ সংবাদ পরিবার, বজলুর রহমানের সহধর্মিণী কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরীসহ পরিবারের সদস্যবৃন্দ, বজলুর রহমান ফাউণ্ডেশন এবং বিভিন্ন সংগঠন আজ সকাল ৯টায় মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে বজলুর রহমানের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবে। অনান্য কর্মসূচীর মধ্যে রয়েছে কবর জিয়ারত ও মরহুমের রুহের আত্মার শান্তি কামনায় দোয়া মাহফিল। এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও সাভারের সিআরপিতে মতিয়া চৌধুরী আর্থিক সহায়তা প্রদান করবেন। -বিজ্ঞপ্তি এমআইএসটিতে শুরু হলো ‘বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং’ কোর্স মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স এ্যান্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি) বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নামে একটি নতুন ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর প্রকৌশল শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করল। বিভাগটির গুরুত্ব তুলে ধরে বুধবার মিরপুর সেনানিবাসের এমআইএসটিতে প্রথম সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, এমপি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান উন্নয়নে বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের গুরুত্ব, ভূমিকা ও প্রাসঙ্গিক দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সেনাবাহিনীর ডিজিএমএস মেজর জেনারেল হারুনর রশীদ এবং এমআইএসটির কমান্ড্যান্ট মেজর জেনারেল মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান সরকারসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক এবং এমআইএসটির ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ। -আইএসপিআর
×