ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

ঝলক

প্রকাশিত: ০৫:৪৫, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫

ঝলক

মঙ্গলের আকাশে মেঘ! পৃথিবীর বিকল্প গ্রহের সন্ধানে মরিয়া মানুষ। সেই সন্ধানের তালিকায় প্রথমেই আসে মঙ্গল গ্রহের নাম। মঙ্গলে প্রাণের সন্ধান আবিষ্কারে চলছে অক্লান্ত গবেষণা আর একের পর এক অভিযান। এবার মঙ্গল নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন এক রহস্য। এ রহস্যের কিনারা কিছুতেই করে উঠতে পারছেন না মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। রহস্যটি হলো, এক দৈত্যাকার মেঘ। নিকষ কালো সেই মেঘ জমাট বেঁধেছে মঙ্গলের আকাশে। যেন একটা বড় অংশ জুড়ে পরমাণু বিস্ফোরণ। অথবা হঠাৎ জেগে ওঠা আগ্নেয়গিরির লাভার ধোঁয়া। মহাকাশবিদরা জানিয়েছেন, মাত্র ১০ ঘণ্টায় এই মেঘ তৈরি হয়েছে। ৫ লক্ষ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তার হয়েছে দৈত্যাকার এ কালো মেঘের। বিজ্ঞানীরা আরও জানান, ২০১২ সালেও এ ধরনের মেঘ তৈরি হয়েছিল মঙ্গলে। তবে তখন এর বিস্তার ছিল ১০০ কিলোমিটার। এবার ৫ লাখ কিলোমিটার! বর নয়, অতিথিকে বিয়ে বিয়ের আসরের সব কাজ সম্পন্ন করলেও বিয়েটাই করতে পারলেন না বর। রাগান্বিত কনে বিয়ে করলেন উপস্থিত এক অতিথিকে! ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের রামপুর শহরে। বিয়ের অনুষ্ঠানে যাবতীয় কার্যক্রম শেষে মালাবদল করতে গিয়ে অজ্ঞান হয়ে যান ২৫ বছর বয়সী বর জুগল কিশোর। তাকে হাসপাতালে নেয়া হলে কনেপক্ষ জানতে পারে কিশোর একজন মৃগীরোগী। এ ঘটনায় ক্ষিপ্ত ২৩ বছর বয়সী কনে ইন্দিরা আসরে উপস্থিত তার ভগ্নিপতির পরিবারের এক সদস্যকে বিয়ে করার আহ্বান জানান। হরপাল সিং নামের ওই যুবক এতে রাজি হলে ওই আসরেই তার সঙ্গে বিয়ে হয় ইন্দিরার। হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে ফিরে এসে কিশোর ইন্দিরাকে তার সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের অনুরোধ জানান। কিন্তু এতে মন গলেনি ইন্দিরার। এরপর কিশোরের বিধ্বস্ত পরিবারের পক্ষ থেকে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করা হয়। এ বিষয়ে স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা রাম খিলাড়ি সোলাঙ্কি বলেন, ‘বর-কনের মধ্যে বিয়ে হয়ে গেছে। এখন কার কী করার আছে? পুত্রস্নেহে পালিত সিংহ ‘বর্ন ফ্রি’ এক দম্পতির জীবন নিয়ে অনবদ্য ইংরেজী ছবি। এতে দেখানো হয় কিভাবে জয় এবং জর্জ এ্যাডমসন এক অনাথ সিংহশিশুকে (এলসা) বড় করে তুলেছিল। কিন্তু জয় এবং জর্জ এ্যাডমসনই একমাত্র উদাহরণ নয়। যেমন আছেন ৬৯ বছরের ফ্রিকি ভঁ সল্ম। দক্ষিণ আফ্রিকার নাগরিক ফ্রিকি পরম যতেœ প্রায় সদ্যজাত অবস্থা থেকে লালন-পালন করছেন সিংহ শাবক জিওনকে। জিওনের বয়স এখন এগারো। জন্মের পরেই জিওনকে সরিয়ে নেয়া হয়েছিল মার কোল থেকে। কারণ, আশঙ্কা করা হয় জিওনকে মেরে ফেলতে পারে তার বাবা। সেই থেকেই ফ্রিকির কাছে বড় হয়ে উঠেছে সে। এরই মধ্যে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠেছে গভীর বন্ধুত্ব। তাই তো ফ্রিকি জিওনকে নিয়ে একসঙ্গে ঘুরতে যাওয়ার পাশাপাশি একই বিছানায় ঘুমান। দেখে মনে হয়, এ যেন পুত্র স্নেহে পালিত।
×