জীবনের পথ হাঁটছেন স্টিফেন হকিং। আর তাঁর হাত ধরেই জীবনের অলিগলি ঘুরে এলেন তিনি নিজেই। পেরিয়ে গেলেন জীবনের চড়াই-উতরাই। প্রথমজন পর্দার হকিং। দ্বিতীয়জন বাস্তবের। হকিংয়ের জীবনী অবলম্বনে পরিচালক জেমস মার্শ তৈরি করেছেন ‘থিওরি অব এভরিথিং ছবিটি।
রবিবার সন্ধ্যায় লন্ডনের রয়্যাল অপেরা হাউসে বাফটা-র মঞ্চে দেখানো হলো তা। দর্শকাসনে বসে ছবিটি দেখলেন হকিংও। ছবির শেষে উঠলেন মঞ্চে। রয়্যাল অপেরা হাউস তখন ফেটে পড়ছে হাততালিতে। ছবিতে হকিংয়ের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন অভিনেতা এডি রেডমেইন। সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। নিজের এই পুরস্কার ও তিনি হকিংকে উৎসর্গ করেছেন। একাধিক সম্মান ঝুলিতে পুরেছে ‘থিওরি অব এভরিথিং ছবিটিও। কিন্তু সেরা পুরস্কার বোধ হয় দর্শকাসনে স্বয়ং হকিংয়ের উপস্থিতি বাফটায় সেরা বিদেশী ছবির হিসেবে মনোনীত হয়েছিল ভারতীয় ছবি ‘লাঞ্চ বক্স’। কিন্তু পোলান্ডের ছবি ‘ইডা’র কাছে হার মারতে হয় এই ভারতীয় ছবিকে। সূত্র : ওয়েবসাইট।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: