ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

বগুড়ায় প্রেমের ফাঁদে ফেলে যুবককে অপহরণ

প্রকাশিত: ০৪:৪২, ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫

বগুড়ায় প্রেমের ফাঁদে ফেলে যুবককে অপহরণ

স্টাফ রিপোর্টার, বগুড়া ॥ বগুড়ায় তরুণীকে দিয়ে মোবাইল ফোনে প্রেমের ফাঁদ পেতে এক ব্যক্তিকে অপহরণের ঘটনায় পুলিশ সোমবার রাতে অপহরণকারী চক্রের ৩ জনকে আটক ও অপহৃত ব্যক্তিকে উদ্ধার করেছে। অপহরণের পর ওই চক্র মুক্তিপণ দাবি করেছিল। গ্রেফতারকৃতরা হলো- রণজিত (৩০), মওদুদ সওদাগর সন্তু (২৭), হাসানুজ্জামান (২৬)। পুলিশ জানায়, অপহরণকারী চক্রের এক তরুণীর প্রেমের ফাঁদে পড়ে শহরের জামিলনগর এলাকার ইউসুফ (৩৫) নামের এক ব্যক্তি। তিনি একটি সরকারী দফতরে চাকরি করেন। ওই তরুণী সোমবার বিকেলে ইউসুফ আলীকে মোবাইল ফোনে শহরের মফিজপাগলার মোড় এলাকার এক বাড়িতে ডেকে নেয়। সেখানে অপহরণকারী চক্রের ৪ যুবক তাকে আটক করে। স্ত্রীর মামলায় পুলিশ কর্মকর্তা জেলহাজতে নিজস্ব সংবাদদাতা, মাদারীপুর, ৩ ফেব্রুয়ারি ॥ স্ত্রীর দায়ের করা যৌতুক মামলায় ঢাকার সূত্রাপুর থানার পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাহিদুর রহমান সুমনকে মঙ্গলবার জেলহাজতে প্রেরণ করেছেন মাদারীপুর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ জাকারিয়া। জানা গেছে, ২০১০ সালে কালকিনি উপজেলার ডাসার থানার খাতিয়াল গ্রামের মকবুল ফকিরের মেয়ে শিখা আক্তারের সঙ্গে সদর উপজেলার কুনিয়া ইউনিয়নের বান্ধবদৌলতপুর গ্রামের মোতাহার মিয়ার ছেলে মাহিদুর রহমান সুমনের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর শিখা আক্তারের স্বামী সূত্রাপুর থানার পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাহিদুর রহমান সুমন ও তার পরিবারের সদস্যরা মাদারীপুর শহরে বাড়ি করার জন্য যৌতুক বাবদ ৫ লাখ টাকা দাবি করে। টাকা না পেয়ে শিখার স্বামী ও পরিবারের লোকজন শিখাকে নির্যাতন চালিয়ে এক পর্যায়ে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়। ওই ঘটনায় শিখা বাদী হয়ে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে যৌতুক নিরোধ আইনে মামলা দায়ের করলে শিখার স্বামী পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাহিদুর রহমান সুমন মঙ্গলবার আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে ম্যাজিস্ট্রেট জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে জেলহাজতে প্রেরণের আদেশ দেন। রাজশাহীতে ড্রেজারে আগুন দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী ॥ রাজশাহীতে অবৈধভাবে বালু তোলার কাজে ব্যবহ্যত চারটি ড্রেজার মেশিন পুড়িয়ে দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। নগরীর রাজপাড়া থানা এলাকার নবগঙ্গা এলাকায় পদ্মা নদীর ঘাটে এই ড্রেজারগুলো বসিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছিল। রাজপাড়া থানার ওসি মেহিদী হাসান বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আলমগীর কবির ও রায়হান আহামেদের নেতৃত্বে নবগঙ্গা এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হয়। সে সময় বালু উত্তোলন কাজ চললেও সেখানে কাউকে পাওয়া যায়নি। ভ্রাম্যমাণ আদালতের উপস্থিতি টের পেয়ে এর সঙ্গে জড়িতরা আগেই পালিয়ে যায়।
×