ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

তুরাগে এজতেমা ফেরত মুসল্লিদের ট্রলারডুবি ॥ সবাই বেঁচে গেছেন

প্রকাশিত: ০৬:৫৫, ১৯ জানুয়ারি ২০১৫

তুরাগে এজতেমা  ফেরত মুসল্লিদের  ট্রলারডুবি ॥ সবাই বেঁচে গেছেন

স্টাফ রিপোর্টার ॥ এজতেমা ফেরত দুই থেকে তিন শ’ মুসল্লি নিয়ে তুরাগ নদে ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটেছে। রবিবার দুপুরে আশুলিয়ার তুরাগ নদে এ দুর্ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এজতেমা ফেরত মুসল্লিদের নিয়ে গাবতলী যাওয়ার পথে টঙ্গী ও আশুলিয়ার সংযোগ স্থল তুরাগ নদে ট্রলারটি ডুবে যায়। এ সময় ট্রলারে থাকা মুসল্লিরা সাঁতরে পাড়ে উঠলেও ঠা-া পানি আর বাতাসের কারণে অন্তত ২০ জন বয়স্ক মুসল্লি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে স্থানীয়রা বাড়ি যাওয়ার ব্যবস্থা করে দেন। গাবতলীতে ট্রাক উল্টে চাচা-ভাতিজা নিহত ॥ রাজধানীর গাবতলীতে ট্রাক উল্টে চাচা-ভাতিজা নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে একজন ঘটনাস্থলে ও অন্যজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। শনিবার রাত সোয়া ১২টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন সোবহান বেপারি (৫৫) ও তাঁর ভাতিজা তাইজুদ্দিন (৩০)। তাঁদের বাড়ি ফরিদপুরের গোলাপবাগ। সোবহান বেপারির অপর ভাতিজা দেলোয়ার খান জানান, তাঁরা ছয়জন মিলে শনিবার ট্রাকে করে ফরিদপুর থেকে পেঁয়াজ নিয়ে ঢাকার কাওরানবাজারে আসছিলেন। রাত সোয়া ১২টার দিকে ট্রাকটি গাবতলী পৌঁছার পর উল্টে গেলে ছয়জন নিচে পড়ে যান। তাঁরা সকলেই তখন ট্রাকের উপরে বসা ছিলেন। এ ঘটনায় সোবহান বেপারি ঘটনাস্থলেই মারা যান। গুরুতর আহত হন তাঁর ভাতিজা তাইজুদ্দিন। তাঁদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত দেড়টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাইজুদ্দিন মারা যান। তাইজুদ্দিনের পিতার নাম ইউসুফ মিয়া। আহত অন্যরা হলেনÑ ইয়াকুব (২৮), রাজিব (২০), ইউসুফ (৩৫)। অন্যজন শারীরিক প্রতিবন্ধী। অগ্নিদগ্ধ হয়ে একজনের মৃত্যু ॥ এদিকে ডেমরা কোনাপাড়া এলাকায় শাহরিয়ার স্টিল মিলসে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহত হয়েছে এক ক্রেন অপারেটর। রবিবার দুপুর দেড়টার দিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ক্রেন অপারেটর আবুল হোসেন (৬৫)। বার্ন ইউনিট থেকে জানা যায়, এটা স্টিল মিলেরই অগ্নি দুর্ঘটনা।
×