ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

ঝলক

প্রকাশিত: ০৫:৪৪, ১৬ জানুয়ারি ২০১৫

ঝলক

টাকার গন্ধে কোমামুক্ত দেড় বছর ধরে কোমায় ছিলেন ৩০ বছর বয়সী জিয়াও লি। চিকিৎসকদের শত চেষ্টায়ও কোমা থেকে ফিরছিলেন না তিনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত টাকার গন্ধেই কোমা থেকে ফিরলেন জিয়াও। ২০১৩ সালের আগস্টে জিয়াওকে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসকরা জানান, কোমায় চলে গেছেন তিনি। এর পর কোমা থেকে ফেরাতে শুরু হয় নানা চিকিৎসা। কিন্তু কিছুতেই কোমা থেকে ফিরছিলেন না লি। একদিন জিয়াওর পরিবারের সঙ্গে কথা বলে হাসপাতালের প্রধান চিকিৎসক লিউ ট্যাং জানতে পারেন, টাকার প্রতি জিয়াওর প্রেমের কথা। এর পর শুরু হয় নানা অঙ্কের টাকার নোট আর জিয়াওকে নিয়ে আজব পরীক্ষা! একদিন এক নার্স জিয়াওয়ের নাকের সামনে মেলে ধরেন কিছু টাকার নোট। ব্যস্! টাকার গন্ধে সাড়া দেন জিয়াও। উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের আগস্টে জিয়াও লি টানা এক সপ্তাহ ইন্টারনেট ক্যাফেতে বিজনেস আইডিয়ার ওপর গবেষণা করেন। এই এক সপ্তাহ তিনি নির্ঘুম কাটান। এর পরই অসুস্থ হয়ে যান লি। শেষ পর্যন্ত চলে যান কোমায়। অক্সফোর্ডের ফতোয়া এটা মৌলবাদীদের ভয়, নাকি অন্য ধর্মকে সম্মান? তুমুল বিতর্কের মধ্যেই শুয়োর, শুয়োরের মাংস ও এই জাতীয় যে কোন পরিচ্ছেদ বা প্রবন্ধ পাঠ্যপুস্তক থেকে বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শতাব্দী প্রাচীন অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি। কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, মুসলিম ও ইহুদী ধর্মকে সম্মান জানাতেই এই সিদ্ধান্ত। এই সংক্রান্ত লেখা বাদ দেয়ার নির্দেশ জানিয়ে চিঠিও দেয়া হয়েছে লেখকদের। যদিও এ বিষয়ে মুখ খোলেননি লেখকরা। তবে ব্রিটিশ পত্রিকা ডেইলি মেল-এ প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, এ সিদ্ধান্তে লেখকদের একাংশ বেশ ক্ষুব্ধ। এই সিদ্ধান্তের ব্যাপারে ব্রিটেনের লেবার পার্টির সংসদ সদস্য খালিদ মাহমুদ তীব্র সমালোচনা করে বলেন, ‘এটা একটা চূড়ান্তভাবে মূর্খের মতো সিদ্ধান্ত।’ একইভাবে কনজারভেটিভ পার্টির সংসদ সদস্য ফিলিপ ডেভিস বলেন, ‘রক্ষণশীল রাজনৈতিক বোদ্ধারা এবার আমাদের স্কুলগুলোও নিজেদের দখলে নিচ্ছে। সরকারের উচিত অবিলম্বে এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা।’ সেলফিওয়ালাদের জন্য দুঃসংবাদ! সময়ের নতুন ক্রেজ সেলফি। নিজের ছবি নিজে তোলাই সেলফি। তারুণ্যের হাত ধরে সেলফির যাত্রা শুরু হলেও ছেলে-বুড়ো সবাই এখন সেলফি তুলতে ব্যস্ত। কিন্তু সেলফিপ্রেমীদের দুঃসংবাদ দিয়েছে ওহিও বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক এক গবেষণা। গবেষণায় বলা হয়, সেলফি তোলায় যারা সামনের দিকে আছেন তারা অতি আত্মপ্রেম (নার্সিসিজম) ও মানসিক অস্থিরতার ব্যাধিতে (সাইকোপ্যাথ) ভোগেন। এমনকি যারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘন ঘন ছবি পোস্ট করেন তারাও একই সঙ্গে অতি আত্মপ্রেম ও মানসিক অস্থিরতায় ভোগেন। গবেষক দলের প্রধান জেসে ফক্সের মতে, অতি অস্থিরতাই মূলত অস্বাভাবিক আবেগপ্রবণতা। এ ধরনের লোকেরা নিজেদের ভিন্ন ভিন্ন রূপে দেখতে চায়। তাই তারা ছবি তুলেই পোস্ট করে থাকে। ‘পারসোনালিটি এ্যান্ড ইনডিভিজুয়াল ডিফারেন্সেস’ নামের এক জার্নালে গবেষণার এই ফল প্রকাশ করা হয়।
×