ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১

সম্পাদক সমীপে

প্রকাশিত: ০২:৫১, ৪ জানুয়ারি ২০১৫

সম্পাদক সমীপে

ডিপ্লোমা কৃষিবিদদের আবেদন বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। শতকরা ৮০ ভাগ লোক কৃষির ওপর নির্ভরশীল। অর্থনৈতিক উন্নয়নের বড়ক্ষেত্র কৃষি। জনসংখ্যা দিনদিন বাড়ছে। অন্যদিকে আবাদযোগ্য ফসলি জমি কমছে। এ অবস্থায়, গবেষনায় উদভাবত উন্নত প্রযুক্তি কৃষকদের হাতে কলমে শিখিয়ে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধিতে লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন মাঠ পর্যায়ের কর্মরত ডিপ্লোমা প্রকৌশলী থেকে এক ধাপ নিচে। যার ফলে ডিপ্লোমা কৃষিবিদগণ । ২০১৩ সালে ডিপ্লোমা কৃষিবিদদের উপসহকারী কৃষিকর্মকর্তা সমমান কর্মকর্তাদের ১০ম গ্রেড বেতনস্কেলসহ দ্বিতীয় শ্রেণির পদমর্যাদা দেবার ঘোষণা দেওয়া হলেও বাস্তবে তার কোনো কার্যক্রম লক্ষ্য করা যাচ্ছো না। ফলে মাঠপর্যায়ে কর্মরত ডিপ্লোমা কৃষিবিদদের মধ্যে হতাশা সৃষ্টি হচ্ছ্। এ ব্যাপারে এবং আশু উদ্যোগ গ্রহণের আবেদন রইলো। নারায়ণ চন্দ্র নাথ মৌলভীবাজার। নিরবচ্ছিন্ন থ্রিজি নেটওয়ার্ক চাই আমি ঢাকার দারুসসালাম এলাকার একজন বাসিন্দা এবং ইন্টারনেট ব্যবহারকারী। আমাদের আগের এলাকা অর্থাৎ কল্যাণপুর বাসস্ট্যান্ড এবং পরের এলাকা টেকনিক্যাল মোড়ে নিরবচ্ছিন্ন থ্রিজি নেটওয়ার্ক থাকলেও মধ্যবর্তী এলাকাগুলো, যেমন দারুসসালাম অ্যাপার্টমেন্ট ভবন, খালেক আবাসিক এলাকা, ইস্টার্ন হাউজিং-১ এবং ২, নন্দন অ্যাপার্টমেন্ট ভবন, নাভানা গার্ডেন প্রভৃতি এলাকায় শক্তিশালী থ্রিজি নেটওয়ার্ক নেই। ফলে ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় নেটওয়ার্ক থ্রিজি সিগনাল থেকে টুজি সিগনালে চলে যায় এবং ইন্টারনেটের গতি মেগাবাইট থেকে টুজি সিগনালে চলে যায় এবং ইন্টারনেটের গতি মেগাবাইট থেকে শুধু বাইটের কাছাকাছি চলে যায়। অনেকক্ষণ পর (অনুমানিক এক থেকে দেড় মিনিট) থ্রিজি সিগনাল ফিরে আসে, আবার কিছুক্ষণ পর চলে যায়। ফলে ইন্টারনেট ব্যবহার এবং ভিডিওকল প্রভৃতিতে বারবার বিঘ্ন ঘটে, যা খুবই বিরক্তিকর। শতশত গ্রাহকের অসুবিধার কথা চিন্তা করে এলাকায় শক্তিশালী থ্রিজি নেটওয়ার্ক চালূু রার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আবেদন রইলো। সিরাজুল হক দারুস সালাম, ঢাকা। সবার জন্য তালগাছ পিরোজপুর জেলার কাউখালী-ঢাকা মহাসড়কের জয়কুল বিড়ালজুরীতে ১৯৮৫ সালের আগস্ট মাসে মোবাশ্বের ডিলার ৫০টির বেশি তালগাছ নিজ হাতে রাস্তার দু’পাশে রোপণ করে গিয়েছেন। বর্তমানে। জন স্বার্থে গাছগুলো ৩ গ্রামের মানুষ উপভোগ করছে, যেমন তাল ফল হিসেবে, গাছের শুকনো পাতা জ্বালানি হিসেবে এবং কাঁচাপাতা সাধারণ কৃষকের ঘরের ছাউনিতে ব্যবহার হচ্ছে। আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য তো আছেই। বাবুই পাখি বাসা বাঁধছে নিরাপদ আশ্রয় ভেবে। গাছ আমাদের জীবন। গাছকে বাঁচিয়ে রাখুন। কিন্তু রাতের আঁধারে কে বা কারা বেশ কয়েকটি গাছ কেটে নিয়েছে- তাই জনস্বার্থের কথা ভেবে ওই তালগাছগুলো রক্ষার জন্য উপজেলা কতৃপক্ষ দায়িত্ববান হবেন এমনটাই প্রত্যাশা। রুহুল আমিন (দুলাল) কাউখালী, পিরোজপুর। চাকরি নয়, উদ্যোক্তা হবো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, দ্বারে দ্বারে চাকরি না খুঁজে নিজেদের অর্থাৎ তরুণ প্রজন্মকে নিজেদের উদ্যোক্তা হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। শিক্ষা সমাপনের পর, চাকরির জন্য পরিস্তিতি এখানে সত্যিই অবমাননাকর। এই অবস্থা থেকে মুক্তির জন্য প্রধানমন্ত্রীকেও আরও অধিক কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। ঘুষ দুর্নীর্তিমুক্ত প্রশাসন গড়তে হবে। বর্তমানে অনেক শিক্ষিত যুবক প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়া শেষ করে আত্মকর্মসংস্থানের দিকে ঝুঁকছে। অনেকে গ্রামে গিয়ে মৎস্য খামার, পোলট্রি খামার, কিংবা নার্সারি গড়ে তুলেছেন এবং ভাগ্যের চাকা পরিবর্তন করেছেন। সঙ্গে শত শত গরিব মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। তাঁরাও আজকে স্বাবলম্বী হচ্ছেন। তাই প্রধানমন্ত্রী যে আহ্বান জানিয়েছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য আর ভাল কি হতে পারে? ২-৩ জনের বেশি তরুণ প্রজন্ম এগিয়ে আসবে তাই আমাদের অর্থনীতি মজবুত ভিত্তির ওপর দাঁড়াবে। বর্তমানে সারাদেশে ৪ হাজার ইউনিয়নে ডিজিটাল সেন্টার হয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে তারা গ্রামে বসেই ৫০ থেকে ষাট হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করছে। তবে উচ্চ গতিসম্পন্ন ইন্টারনেটের ব্যবস্থা করা গেলে বেশ আরও এগিয়ে যাবে বলেই আমরা সাধারণ মানুষেরা আশাবাদী। রণজিত মজুমদার সোনাগাজী, ফেনী। পথশিশুদের পাশে দাঁড়ান পথশিশুরা অসহায়। শুধু ওরাই কলোনি; যারা খোলা আকাশের নিচে দিন রাত কাটায়। যাদের মাথা গোঁজার কোনো ঠাঁই নেই। অথচ ওদের কথা একটিবারও ভেবে দেখি না। আসুন, যে যেখানেই থাকি না কেন এই পথশিশুদের পাশে গিয়ে দাঁড়াই। ওরাও আমাদের মতোই। ওদের সহযোগিতা করি। যার যা সামর্থ ও ক্ষমতা আছে নিজ নিজ অবস্থান থেকে বস্ত্র, শিক্ষা ও চিকিৎসা সাহায্য নিয়ে এগিয়ে আসি জন্য এগিয়ে আসি। দেওয়ান ফাহিম ফয়সাল সখীপুর, টাঙ্গাইল।
×