ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

৫ জানুয়ারি সহিংসতা থেকে শান্তির মহাসড়কে উত্তরণ

প্রকাশিত: ০৫:০৩, ৩ জানুয়ারি ২০১৫

৫ জানুয়ারি সহিংসতা থেকে শান্তির মহাসড়কে উত্তরণ

আমরা সামনের দিকে তাকাতে চাই। আমরা শান্তির মহাসড়ক ধরে এগিয়ে যাব। রবীন্দ্রনাথের মতো সব জীর্ণ-পুরাতন মুছে ফেলে, আগামীর বিশ্বে আমাদের সদর্প পদচারণার সূচনা করব। আমরা বঙ্গবন্ধুর মতো অসীম সাহসিকতায় উচ্চারণ করব আমাদের কেউ দাবায়া রাখতে পারবা না। ৫ জানুয়ারি ২০১৫ যে একটি বছর চলে যাচ্ছে তার সাফল্য-ব্যর্থতা, অর্জন-বিসর্জন ভুলে গেলে চলবে না। পা বাড়াবার আগেই পথের কাঁটা-জঞ্জাল ঝেড়ে ফেলতে হবে। কেননা, ২০১৪-এর ৫ জানুয়ারির আগের রক্তাক্ত সহিংসতা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা রুখে দিয়ে যেভাবে উত্তরণ ঘটিয়েছেন, যে কোন মূল্যে তাকে ধরে রাখতে হবে। আজ সময় এসেছে প্রতিটি স্বাধীনতা-সংরক্ষক নাগরিককে শেখ হাসিনার পথ ধরে চলার। অন্তত ৫ জানুয়ারির (২০১৪) নির্বাচনের পর থেকে এ একটি বছর যেভাবে দেশে শান্তি-স্থিতিশীলতা বিরাজ করেছে, দেশের অর্থনীতি এগিয়ে গেছে, সে কথা ভুলে গেলে চলবে না। যদি সেই নির্বাচনটি না হতো, তাহলে কি হতো, ভাবলেই গা-শিউরে ওঠে। কি প্রেক্ষাপটে, কোন্ পরিস্থিতিতে ৫ জানুয়ারি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, তা ভুলে গেলে চলবে না। ভুলে গেলে চলবে না, কি বৈরী পরিবেশ, শেখ হাসিনা নির্বাচনটি অনুষ্ঠানে পিতার মতো আপোসহীন ছিলেন, বিদেশী মোড়লদের না-না’র মুখেও। এমনকি নিজ দল এবং জোটের কত শতাংশ তাঁকে মনে-প্রাণে সমর্থন দিয়েছেন, কত শতাংশ ওপরে ওপরে সমর্থন দিলে ভেতরে ‘দো দিল বান্দা কলমাচোর’-এর ভূমিকায় ছিলেন, তা মনে রেখেই এগিয়ে যেতে হবে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনটি না হলে কি হতো বা হতে পারত : ১. প্রথমেই দেশের সামরিক শাসন জারি হতো। আমরা জিয়া-এরশাদের সামরিক শাসন দেখেছি। কিভাবে ৩০ লাখ শহীদের রক্ত ও লাখ লাখ মা-বোনের নির্যাতন ও সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের মূল স্পিরিটকে ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল, কিভাবে বাঙালীর জাতি-রাষ্ট্রের পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর খুনীদের পুরস্কৃত করা হয়েছিল, খুনীদের পার্লামেন্টে বসানো হয়েছিল; মন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রীও বানানো হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধারা যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন, কিন্তু প্রতিবাদ করতে পারেননি। দীর্ঘদিন এভাবে গেছে। যেদিন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সাহসিকতার সঙ্গে স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের হাল ধরলেন, সেদিন থেকে মানুষ আবার বুকে সাহস পেল। শেখ হাসিনার ওপর মানুষের ভরসা বৃথা যায়নি। ২. অবশ্য জেনারেল মইন উ আহমদের একটি ব্যতিক্রমী সামরিক শাসনও জাতি দেখেছে। ব্যতিক্রমী বলছি এ জন্য যে, মইন কিন্তু জিয়া-এরশাদের মতো সামরিক শাসন দিয়ে ক্ষমতায় বসে প্রহসনের নির্বাচন করিয়ে নিজে ক্ষমতায় বসেননি। বরং বাংলাদেশের রাজনীতির বিষবৃক্ষ চরম অসৎ, অশিক্ষিত, অদেশপ্রেমিক, নীতিবিগর্হিত খালেদা সরকারের (২০০১-২০০৬) বানানো এক কোটি ২৪ লাখ ভুয়া ভোট বাতিল করে এবং ছবিসহ জাতীয় পরিচয়পত্র ও ক্লিন ভোটার তালিকা বানিয়ে একটি অবাধ স্বচ্ছ ক্রেডিবল নির্বাচন দিয়ে স্বেচ্ছায় ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। মাত্র দুই বছর ক্ষমতায় ছিলেন এবং এ দুই বছর পাঠ্যবই থেকে বিকৃত ইতিহাস ঝেড়ে ফেলে সঠিক ইতিহাস স্থাপন করেছেন; নেত্রী সাহসিকতা শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করেছেন সত্য, সঙ্গে সঙ্গে দুর্নীতি, লুটপাট ও সন্ত্রাসের মাধ্যমে অর্থবিত্তের পাহাড় গড়া তারেক রহমানের মতো দেশদ্রোহীদেরও ছাড়েননি। তাদের সুন্দর মুখের আড়ালে কুৎসিত চেহারাটা যেমন উন্মোচন করেছেন, তেমনি দু-একটা বেঁধে উত্তম-মধ্যম দিতেও কুণ্ঠাবোধ করেননি। কি প্রেক্ষাপট ছিল মইন উ আহমদের ক্ষমতা দখলের সময়, তাও ভুলে গেলে চলবে না। মনে রাখতে হবে। ৩. ৫ জানুয়ারি ২০১৪-এর নির্বাচন না হলে জাঞ্জুয়ার প্রেতাত্মা কোন পাকিস্তানী প্রেমিক এসে ক্ষমতায় তারেকের মাকে ক্ষমতায় বসিয়ে দিলে কি ভয়াবহ পরিস্থিতির উদ্ভব হতো? প্রথমেই আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ বিচার ট্রাইব্যুনাল ভেঙ্গে দিয়ে, ফাঁসির দড়ি খুলে নিজামী-মুজাহিদ-সাকা-সাঈদীদের বের করে এনে তাদের হাতে আবারও লাল-সবুজ পতাকা ধরিয়ে দেয়া হতো না সে নিশ্চয়তা কে দিত? বরং তারেক-কোকোকে দেশে এনে হাওয়া ভবন-খোয়াব ভবন বানিয়ে আবারও লুটপাটের সুযোগ করে দেয়া হতো। মাহমুদুর রহমানের মতো চরম জাতিদ্রোহী-দেশদ্রোহীকে কারাগার থেকে বের করে এনে আবারও ইসলামবিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত করাতেন, এবার হয়ত নিজের চেহারাই চাঁদের মধ্যে বসিয়ে পত্রিকার প্রথম পাতায় ব্যানার হেডিং দিয়ে ছেপে দিতেন। দেশব্যাপী আওয়ামী লীগ ও হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন এবং তাদের বাড়িঘর দখলের মহোৎসব করা হতো, যেমন করা হয়েছিল ২০০১-এর পর ৫ বছর। এখন যতই চিৎকার করা হোক গণতন্ত্র গেল, গণতন্ত্র গেল বলে, সেদিন তো (৫ জানুয়ারি) একটি নির্বাচন হয়েছিল, সরকার কি খালেদা জিয়াকে নির্বাচনে যেতে বারণ করেছিল, না বাধা দিয়েছিল? দেয়নি। তবুও তিনি নির্বাচনে যাননি। সেই ট্রেন মিস করে, এখন হায় নির্বাচন, হায় নির্বাচন করা ছাড়া উপায় কি? তাকে যে পরবর্তী নির্বাচন পর্যন্ত যে অপেক্ষা করতেই হবে। বরং যে সন্ত্রাসী শক্তি জামায়াত আর তাদের বিদেশী প্রভুরা মন্ত্র দিয়েছিল নির্বাচনে যাওয়ার দরকার নেই, বরং আগুন দিয়ে মানুষ পোড়াও, মার, জনগণের সম্পদ ধ্বংস কর, দেখবে ক্ষমতা আপনি আপনি পায়ের কাছে মাথানত করবে। তারা ভুলে গিয়েছিল শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি তখনও ক্ষমতায়। বুঝতে পারেনি যে, শেখ হাসিনা এতটা দৃঢ়তার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবেলা করবেন। কেবল যে তখন পরিস্থিতি মোকাবেলা করে তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় বসলেন তা নয়, বরং গত একটি বছর অত্যন্ত সাফল্যের সঙ্গে রাষ্ট্র পরিচালনা করে প্রমাণ করেছেন বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি পরিচালনার প্রশ্নে শেখ হাসিনার কোন বিকল্প নেই। আগামী ৫ জানুয়ারি ২০১৫ শেখ হাসিনার তৃতীয় মেয়াদের এক বছর পূর্তি হবে। মাত্র একদিন পর। যে সরকারের নির্বাচন নিয়ে যত প্রশ্নই করা হোক, এক বছর পর করার মতো আর কি কোন প্রশ্ন থাকে? থাকে না। যাঁরা এখনও প্রশ্ন করতে চান তাদের বলব বর্তমান পার্লামেন্ট বা সরকারের বৈধতা যদি প্রশ্নবিদ্ধই হবে, তবে এই পার্লামেন্টের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এবং সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী দুটি আন্তর্জাতিক পার্লামেন্ট বিষয়ক সংস্থার এক সঙ্গে চেয়ারপার্সন নির্বাচিত হতেন না। বরং তাঁরা সম্মানের সঙ্গে নির্বাচিত হয়েছেন। আমাদের দেশের একটি ব্যক্তির প্ররোচনায় এবং স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবির নিয়োজিত লবিস্টদের শত ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে নিজ অর্থায়নে পদ্মা সেতুর কাজ এগিয়ে চলেছে। বিশ্বব্যাংক টাকা ছাড়ই দিল না, তারপরও প্রথমে বলা হলো টাকা মারা হয়ে গেছে দুর্নীতির মাধ্যমে। যখন তদন্ত করে কিছু পাওয়া গেল না, তখন বলল, দুর্নীতির ষড়যন্ত্র হয়েছে। কি হাস্যকর যুক্তি। মাঝখান থেকে এক মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন নাজেহাল হলেন। শেখ হাসিনার ৫+১=৬ বছরে সবচেয়ে বড় সাফল্য তিনি দেশকে অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী করে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার দ্বারপ্রান্তে এগিয়ে নিয়েছেন। একদিকে যেমন জিডিপি অব্যাহতভাবে ৬ শতাংশের ওপরে রাখতে সক্ষম হয়েছেন এবং হচ্ছেন, তেমনি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি (মাথা পিছু আয় ১১৪০ মার্কিন ডলার) করে ম্যাক্রো ইকোনমিকে মজবুত করেছেন। অব্যাহতভাবে শিক্ষিত-কম শিক্ষিত ছেলেমেয়েদের চাকরির ব্যবস্থা করেই চলেছেন। ২৬ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারীকরণ করেছেন। বিনামূল্যে বই বিতরণ উৎসবও করে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত বছরের প্রথমদিনই সম্পন্ন করছেন। গ্রামে-গঞ্জে কোন অভাব নেই, গ্রামেও এখন আর ভিক্ষা দেয়ার মানুষ পাওয়া যায় না। শহরে যারা ভিক্ষা করে তারা শারীরিক প্রতিবন্ধী বা বার্ধক্যজনিত অসহায়ত্বের কারণে হাত পাতে। একটার পর একটা ফ্লাইওভার নির্মাণ করে ঢাকাকে এক অন্যরূপে সাজিয়ে তুলেছেন। যানজট নিরসনে শুরু হয়েছে মেট্রোরেলের কাজ। কোন বিদেশী এখন হযরত শাহজালাল (রহঃ) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেমে অবাক হয়ে ভাবেন তিনি ঢাকায় নামলেন, না সিঙ্গাপুর-মালয়েশিয়ায়? তারপরও বলব, শেখ হাসিনার চলার পথ মোটেও কণ্টকমুক্ত নন। প্রথমত খালেদা জিয়ার মতো এক অবিবেচক নেত্রী প্রতিদ্বন্দ্বী, যিনি নিজ দল বিএনপির চেয়ে একাত্তরের রাজাকার-আলবদর-আলশামস তথা জামায়াত-শিবিরের নেতৃত্বই বেশি পছন্দ করছেন। অবশ্য তাঁর দল বিএনপিও এখন জামায়াত-শিবিরের মতোই। যে দু-চারজন মুক্তিযোদ্ধা বা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষ আছেন তাঁরা তারেকের বেয়াদবির কারণে অসহায় অথবা জামায়াত-শিবিরের কাছে মাথা বিক্রি করে বসে আছেন। জাতির পিতাকে নিয়ে তারেক যেভাবে বেয়াদবি করছে, তার মাও সমর্থন দিচ্ছেন। এ অবস্থায় যার মধ্যে সামান্যতম ভব্যতা অবশিষ্ট আছে তারপক্ষে চুপ হয়ে থাকা ছাড়া উপায়ই বা কি? তাই তো খালেদা জিয়া যখন একটার পর একটা ‘কঠোর!’ ‘কঠিন!’ আন্দোলনের হুমকি দিচ্ছেন, এখনও তাঁরা রাজপথে নামছেন না। বিএনপি-জামায়াতের নাশকতা, মানুষ হত্যা দেখে দেখে সাধারণ মানুষও এখন আর রাস্তায় নামছে না। অশিক্ষিত তারেক নাকি ইতিহাস চর্চা করছে, সালাহউদ্দিন স্যার ইন্তেকাল করেছেন, মুনতাসীর মামুন আছেন, তিনি ইতিহাস চর্চা দেখে লজ্জিত হবেন। তাছাড়া সাধারণ মানুষ তো অতীতের যে কোন সময়ের তুলনায় খেয়েপরে ভাল আছে। অযথা ঝামেলা জড়াতে যাবে কেন মানুষ? কি দিয়েছেন খালেদা জিয়া মানুষকে? একটি উল্লেখযোগ্য অবদানও দেখাতে পারবেন না। অপরদিকে বিশেষ করে আমাদের আশপাশে যখন তালেবান, লাদেন, আইএসআই-এর নাশকতা ওইসব অঞ্চলকে অস্থির করে তুলেছে তখনও শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে জঙ্গীমুক্ত রাখছেন। এটাও শেখ হাসিনার বড় সাফল্য। এদিক দিয়ে শেখ হাসিনা রাষ্ট্র পরিচালনায় সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছেন। তারেক রহমান যতই জাতির জনককে কটাক্ষ করুক, মানুষের ঘৃণা সে এবং তার মার প্রতিই যাচ্ছে। তবে শেখ হাসিনার সহযাত্রী এ কে খন্দকার, আবদুল লতিফ সিদ্দিকীর মতো লোকও চারপাশে কম নেই। মজিবল হকের মতো লোক দেখিয়ে হাসিয়ে পাগলামি করার লোকও কম নেই। ক’দিন আগে শিশু জিহাদের মর্মান্তিক দুর্ঘটনা এবং উদ্ধারকার্যে ফায়ার সার্ভিসের ব্যর্থতার পাশাপাশি জিহাদের বাবাকে থানায় নিয়ে আটকে রাখার ঘটনা ছিল অত্যন্ত দুঃখজনক, অমানবিক। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর যেখানে সারারাত ঘটনাস্থলে দাঁড়িয়ে উদ্ধারকার্য তদারকি করার কথা ছিল, সেখানে ৪০০ ফুট নিচে অন্ধকার পাইপের মধ্যে মাত্র ৪ বছরের একটি শিশুকে ফেলে রেখে উদ্ধারকার্য বন্ধ করা এবং চলে যাওয়াকে কি বলা হবে? অবহেলা, অযোগ্যতা নাকি অন্য কিছু? শেখ হাসিনা যেখানে গরিব-দুঃখী, যে কোন শিশুকে আদর করেন, কোলে তুলে নেন, পিতৃ-মাতৃ-স্বজনহারা তিন কন্যার বিয়ে দেন মা হয়ে, সেখানে তাঁর মন্ত্রী এমন আচরণ মোটেই সমর্থনযোগ্য নয়। একটা কথা, কে মন্ত্রী, কে খন্দকার, কে সিদ্দিকী বা কে কামাল, মানুষ তা দেখে না, মানুষ শেখ হাসিনাকে চেনে, তাঁর কাছেই মানুষের সকল প্রত্যাশা। মানুষ সামনের দিকেই তাকাতে চায়। ঢাকা ॥ ২ জানুয়ারি ২০১৫ লেখক : ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক
×