ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

সামরিক আদালত গঠন নিয়ে মতপার্থক্যে উদ্বিগ্ন পাক সেনাবাহিনী

প্রকাশিত: ০৪:৪৮, ৩ জানুয়ারি ২০১৫

সামরিক আদালত গঠন  নিয়ে মতপার্থক্যে  উদ্বিগ্ন পাক সেনাবাহিনী

পাকিস্তানে সামরিক আদালত গঠন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতপার্থক্যে ক্রমেই উদ্বেগ দেখা দিচ্ছে সেনাবাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা দৃঢ় ঐক্য ক্ষুদ্র সমস্যার কারণে ভেঙ্গে পড়ার আশঙ্কা করছেন তারা। খবর এক্সপ্রেস ট্রিবিউন অনলাইনের। রাওয়ালপি-িতে সেনাবাহিনীর সদর দফতরে বৃহস্পতিবার সেনাপ্রধান জেনারেল রাহিল শরিফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কোর কমান্ডারদের বৈঠকে এ নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। ইন্টার সার্ভিসেস পাবলিক রিলেসন্সের (আইএসপিআর) এক বিবৃতিতে বলা হয়, পেশোয়ারে আর্মি পাবলিক স্কুলে সন্ত্রাসীদের হত্যাকা-ের পর সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা ঐক্য টিকিয়ে রাখার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন সামরিক কমান্ডাররা। সেনাবাহিনীর সংবাদ মাধ্যম জানায়, কমান্ডারদের আশা, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অর্জিত এ দীর্ঘ আকাক্সিক্ষত ও ব্যাপক রাজনৈতিক মতৈক্য ক্ষুদ্র সমস্যার কারণে ভেঙ্গে পড়বে না। প্রথম দিকে, বহুদলীয় সম্মেলনে দেশের বেসামরিক ও সামরিক নেতৃত্ব সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে বিশেষ আদালত গঠনে সম্মত হয়, যদিও পরে পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) এ ব্যাপারে তাদের আপত্তি প্রকাশ করে। দুটো দলই তখন সামরিক আদালত গঠনের প্রতি নীতিগত সমর্থন জানায়। কিন্তু এ জন্য তারা সংবিধান সংশোধনের পক্ষে অসম্মতি জানায়। তারা সন্ত্রাসী হামলায় জড়িত বেসামরিক লোকদের বিচারের লক্ষ্যে সামরিক আদালতের এখতিয়ার রাখার জন্য বর্তমান আর্মি এ্যাক্ট পরিবর্তনের পক্ষে মত প্রকাশ করে। সামরিক বাহিনীর যে কোন উদ্যোগের জন্য রাজনৈতিক সমর্থনের গুরুত্ব থাকার বিষয়ে সচেতন জেনারেল রাহিল সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য প্রশংসা করেছেন জাতীয় রাজনৈতিক নেতৃত্বের। তিনি বলেন, সন্ত্রাসী ও তাদের প্রতি সহানুভূতিশীলদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের সাহসী ও অর্থবহ সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য রাজনৈতিক এবং সামরিক নেতৃত্বের দিকে তাকিয়ে আছে সমগ্র জাতি। তার উদ্ধৃতি দিয়ে আইএসপিআর জানায়, সন্ত্রাস দমনের চাবি রয়েছে ওই সকল প্রতিষ্ঠানের হাতে, যে সকল প্রতিষ্ঠান আর সময় নষ্ট না করে একটি ব্যাপকভিত্তিক জাতীয় কর্মপরিকল্পনা বা ন্যাশনাল এ্যাকশন প্ল্যান ফলপ্রসূভাবে ও দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। যে সকল কর্তৃপক্ষের ওপর ন্যাশনাল এ্যাকশন প্ল্যান বিষয়ক দায়িত্ব রয়েছে তাদের হোমওয়ার্ক পর্যালোচনাও করেছেন জেনারেল রাহিল। তিনি তাদের প্রতি যথাযথ সময়রেখা মেলে চলার নির্দেশ দেন। কোর কমান্ডাররা বৈঠকে দেশের সার্বিক অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক নিরাপদ পরিস্থিতি বিশেষ করে বর্তমান সামরিক অভিযানের ওপর পর্যালোচনা করেন। আইএসপিআরের বিবৃতিতে বলা হয়, সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীরা পেশোয়ারে সন্ত্রাসীদের হামলায় নিরপরাধ শিশু শিক্ষার্থীদের মর্মান্তিক মৃত্যুর জন্য দুঃখ এবং শোকাহত পরিবারগুলোর সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন। তারা দেশ থেকে সর্বশেষ সন্ত্রাসী নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত সামরিক অভিযান বন্ধ না করার দৃঢ়সংকল্প ব্যক্ত করেন। পাকিস্তানে সামরিক আদালত গঠন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতপার্থক্যে ক্রমেই উদ্বেগ দেখা দিচ্ছে সেনাবাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা দৃঢ় ঐক্য ক্ষুদ্র সমস্যার কারণে ভেঙ্গে পড়ার আশঙ্কা করছেন তারা। খবর এক্সপ্রেস ট্রিবিউন অনলাইনের। রাওয়ালপি-িতে সেনাবাহিনীর সদর দফতরে বৃহস্পতিবার সেনাপ্রধান জেনারেল রাহিল শরিফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কোর কমান্ডারদের বৈঠকে এ নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। ইন্টার সার্ভিসেস পাবলিক রিলেসন্সের (আইএসপিআর) এক বিবৃতিতে বলা হয়, পেশোয়ারে আর্মি পাবলিক স্কুলে সন্ত্রাসীদের হত্যাকা-ের পর সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা ঐক্য টিকিয়ে রাখার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন সামরিক কমান্ডাররা। সেনাবাহিনীর সংবাদ মাধ্যম জানায়, কমান্ডারদের আশা, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অর্জিত এ দীর্ঘ আকাক্সিক্ষত ও ব্যাপক রাজনৈতিক মতৈক্য ক্ষুদ্র সমস্যার কারণে ভেঙ্গে পড়বে না। প্রথম দিকে, বহুদলীয় সম্মেলনে দেশের বেসামরিক ও সামরিক নেতৃত্ব সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে বিশেষ আদালত গঠনে সম্মত হয়, যদিও পরে পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) এ ব্যাপারে তাদের আপত্তি প্রকাশ করে। দুটো দলই তখন সামরিক আদালত গঠনের প্রতি নীতিগত সমর্থন জানায়। কিন্তু এ জন্য তারা সংবিধান সংশোধনের পক্ষে অসম্মতি জানায়। তারা সন্ত্রাসী হামলায় জড়িত বেসামরিক লোকদের বিচারের লক্ষ্যে সামরিক আদালতের এখতিয়ার রাখার জন্য বর্তমান আর্মি এ্যাক্ট পরিবর্তনের পক্ষে মত প্রকাশ করে। সামরিক বাহিনীর যে কোন উদ্যোগের জন্য রাজনৈতিক সমর্থনের গুরুত্ব থাকার বিষয়ে সচেতন জেনারেল রাহিল সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য প্রশংসা করেছেন জাতীয় রাজনৈতিক নেতৃত্বের। তিনি বলেন, সন্ত্রাসী ও তাদের প্রতি সহানুভূতিশীলদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের সাহসী ও অর্থবহ সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য রাজনৈতিক এবং সামরিক নেতৃত্বের দিকে তাকিয়ে আছে সমগ্র জাতি। তার উদ্ধৃতি দিয়ে আইএসপিআর জানায়, সন্ত্রাস দমনের চাবি রয়েছে ওই সকল প্রতিষ্ঠানের হাতে, যে সকল প্রতিষ্ঠান আর সময় নষ্ট না করে একটি ব্যাপকভিত্তিক জাতীয় কর্মপরিকল্পনা বা ন্যাশনাল এ্যাকশন প্ল্যান ফলপ্রসূভাবে ও দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। যে সকল কর্তৃপক্ষের ওপর ন্যাশনাল এ্যাকশন প্ল্যান বিষয়ক দায়িত্ব রয়েছে তাদের হোমওয়ার্ক পর্যালোচনাও করেছেন জেনারেল রাহিল। তিনি তাদের প্রতি যথাযথ সময়রেখা মেলে চলার নির্দেশ দেন। কোর কমান্ডাররা বৈঠকে দেশের সার্বিক অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক নিরাপদ পরিস্থিতি বিশেষ করে বর্তমান সামরিক অভিযানের ওপর পর্যালোচনা করেন। আইএসপিআরের বিবৃতিতে বলা হয়, সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীরা পেশোয়ারে সন্ত্রাসীদের হামলায় নিরপরাধ শিশু শিক্ষার্থীদের মর্মান্তিক মৃত্যুর জন্য দুঃখ এবং শোকাহত পরিবারগুলোর সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন। তারা দেশ থেকে সর্বশেষ সন্ত্রাসী নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত সামরিক অভিযান বন্ধ না করার দৃঢ়সংকল্প ব্যক্ত করেন। চীনে দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে এক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বরখাস্ত এবং তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এ কথা বলা হয়। খবর এএফপির। ঝাংকুনশেং নামের ঐ মন্ত্রী শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছিলেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। শৃঙ্খলা ভঙ্গ বলতে দুর্নীতিকেই বোঝানো হয়ে থাকে। কে তদন্ত করছেন এবং ঝাং ঠিক কি করেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে তা স্পষ্ট নয়। ঝাং ২০১২ সালে এক মার্কিন কূটনৈতিককে প্রকাশ্যে ভর্ৎসনা করে খরবের শিরোনাম হয়েছিলেন। ওয়াশিংটন দক্ষিণ চীন সাগরে চীনা সামরিক গ্যারিসনের উপস্থিতির সমালোচনা করায় ঐ ভর্ৎসনা করা হয়। ঝাং মার্কিন দূতাবাসের তৎকালীন ডেপুটি চিফ অব মিশনকে বলেন যে, আমরা মার্কিন পক্ষকে এর ভুল শোধরাতে এবং চীনা সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখ-তার প্রতি সম্মান দেখাতে আহ্বান জানাই। চীনা অর্থনীতির সম্প্রসারণের পাশাপাশি বেজিংয়ের কূটনৈতিক প্রভাব বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে ঝাং সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হন। তিনি ১৯৮০-এর দশকে সেই মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছিলেন। তিনি সম্প্রতি ব্রাজিল, নেদারল্যান্ডস ও যুক্তরাষ্ট্র সফর করেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়। ওই ওয়েবসাইটে দেখা যায়, মন্ত্রণালয়ে প্রোটোকল বিভাগের প্রধান হিসাবে সাময়িকভাবে ঝাংয়ের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র কিন গাং। এ বিভাগ কূটনৈতিক আচার অনুষ্ঠান দেখাশোনা করে থাকে।
×