ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

নেত্রকোনায় মগড়া নদী

একটি সেতুর অভাবে ছয় গ্রামের বাসিন্দার দুর্ভোগ

প্রকাশিত: ০৫:৪৭, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪

একটি সেতুর অভাবে ছয় গ্রামের বাসিন্দার দুর্ভোগ

নিজস্ব সংবাদদাতা, নেত্রকোনা, ৩০ ডিসেম্বর ॥ জেলা সদর উপজেলার সাকুয়া বাজার সংলগ্ন মগড়া নদীর ওপর একটি পাকা সেতুর অভাবে উত্তর পাড়ের ছয়টি গ্রামের বাসিন্দারা বছরের পর বছর ধরে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। জানা গেছে, সদর উপজেলার রৌহা ইউনিয়নের ছোটগাড়া, বড়গাড়া, হরিনাকান্দা, তেলিগাতি, বালিজুড়ি ও শাওতালকান্দা গ্রামগুলো সাকুয়া বাজার সংলগ্ন মগড়া নদীর উত্তর পাড়ে অবস্থিত। এসব গ্রামের বাসিন্দাদের প্রতিদিন মগড়া নদীর ওপর বাঁশের সাঁকো পেরিয়ে নেত্রকোনা শহরসহ চল্লিশা ও সাকুয়া বাজারে যাতায়াত করতে হয়। এ কারণে স্কুলগামী শিশুদের নিয়ে অভিভাবকদের সব সময় দুশ্চিন্তায় থাকতে হয়। অন্যদিকে কৃষিপণ্য পরিবহন করতে গিয়েও পোহাতে হয় অবর্ণনীয় দুর্ভোগ। এলাকার বাসিন্দারা জানান, উল্লেখিত গ্রামগুলোতে সারা বছর বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি আবাদ হয়। কিন্তু যাতায়াতের অসুবিধার কারণে কৃষকরা ন্যায্য দাম পায় না। সাকুয়া বাজরে অবস্থিত আব্দুর রহমান ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান দিলওয়ার খান জানান, এখানে একটি পাকা সেতু নির্মাণের দাবিতে এলাকাবাসী বিভিন্ন সময়ে মানববন্ধন পর্যন্ত করেছে। কোন ফল পাওয়া যায়নি। সাতক্ষীরায় স্ত্রীকে হত্যা করে স্বামীর আত্মহত্যা স্টাফ রিপোর্টার, সাতক্ষীরা ॥ স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামী বিষপানে আত্মহত্যা করেছে। সোমবার রাতে স্ত্রীকে হত্যার পর মঙ্গলবার সকালে স্বামী আত্মহত্যা করে। সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ উপজেলার চম্পাফুল ইউনিয়নের চাঁদখালি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। মৃতরা হলেন, কালীগঞ্জ উপজেলার চাঁদখালি গ্রামের বিমল সরকারের স্ত্রী মালতী রানী সরকার (৪৫) ও তার স্বামী বিমল সরকার (৫২)। বিমল সরকারের ছেলে জানান, তার বাবা ও মার মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া লেগে থাকত। শনিবার মা বাবাকে মেরে ফেলতে পারে এমন আশঙ্কা করে বাবা থানায় খবর দেয়। খবর পেরে সহকারী উপপরিদর্শক মামহাবুবর রহমান তাদের বাড়িতে আসেন। এরই জের ধরে সোমবার রাত ১১ টার দিকে বাবা ও মায়ের মধ্যে ফের বচসা শুরু হলে বাবা শাবল দিয়ে মায়ের ওপর হামলা চালালে রাত ১২টার দিকে মা মারা যায়।
×