
দৈনিক জনকণ্ঠ
পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলা দেশের অন্যতম সমৃদ্ধ উপজেলা। এই উপজেলা সদরের প্রাণকেন্দ্র কলাপাড়া পৌরশহরের অলংকার আন্ধারমানিক নদী। ইলিশের অভয়াশ্রম এই নদীকে বাঁচাতে হলে পুরোনো ফেরিঘাট সেতুর নীচ থেকে বাদুরতলী মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট পর্যন্ত নদী তীর জুড়ে ওয়াকওয়ে করতে হবে।
আমি হাইস্কুল মাঠের হেলিপ্যাড মাঠের অংশ থেকে কিছু অংশ করেছি। এটি এখন এই শহরের মানুষের একটু নির্মল আনন্দের জায়গায় পরিণত হয়েছে। শহরবাসী নদীপাড়ে গিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে স্বচ্ছ নির্মল বাতাসে নি:শ্বাস নিতে পারেন।
স্বপরিবারে স্বস্তিদায়ক সময় কাটাতে পারছেন। শহরের প্রধান সড়কটি যতটুকু সম্ভব প্রশস্তকরণের কাজ শুরু করেছি।
আজ ১৯ জুলাই, শনিবার রাতে কলাপাড়া প্রেসক্লাবের ইঞ্জিনিয়ার তৌহীদুর রহমান মিলনায়তনে এক বিদায় সংবর্ধনায় কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রবিউল ইসলাম প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্যে এসব বলেছেন।
তিনি বলেন,‘ এখানে যতদিন চাকরি করেছি জনসেবার মধ্য দিয়ে প্রশান্তি খোঁজার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। কৃষি ও মৎস্য নির্ভর অর্থনীতিতে সমৃদ্ধ এই উপজেলার টেকসই উন্নয়নের স্বার্থে দেশের অর্থনীতির জোগান সচল রাখতে এই দুই পেশার মানুষকে সর্বাগ্রে সেবা নিশ্চিতের উদ্যোগ নিতে হবে।’
কলাপাড়া প্রেসক্লাব আয়োজিত রবিউল ইসলামের বদলিজনিত এই বিদায় সংবর্ধনা সভায় ক্লাব সভাপতি নেছারউদ্দিন আহমেদ টিপু সভাপতিত্ব করেন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাবেক সভাপতি মো. হুমায়ুন কবির,
মেজবাহউদ্দিন মাননু, সাধারণ সম্পাদক অমল মুখার্জী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এসএম মোশারফ হোসেন মিন্টু, সাংবাদিক গোফরান বিশ্বাস পলাশ, মিলন কর্মকার রাজু, জসীম পারভেজ প্রমুখ
হ্যাপী