ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

হোটেল শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

প্রকাশিত: ০৪:০২, ১৩ মে ২০১৬

হোটেল শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার, বেনাপোল ॥ যশোরের বেনাপোলে এক আবাসিক হোটেল মালিকের বিরুদ্ধে কিশোর কর্মচারীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। নিহত মুন্না শার্শা উপজেলার বোয়ালিয়া গ্রামের জাহাঙ্গীরের ছেলে। বৃহস্পতিবার ভোরে যশোর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। মুন্না বেনাপোল চেকপোস্ট এলাকায় সোনার বাংলা নামের আবাসিক হোটেলের কর্মচারী ছিল। নিহতের পিতা বাদী হয়ে মামলা করেছেন। যশোর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক মনিরুজ্জামান জানান, মাথায় আঘাতের কারণে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণে মুন্নার মৃত্যু হয়েছে। বেনাপোল পোর্ট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) অপূর্ব হাসান জানান, হোটেল মালিক আবু তালেব ও তার স্ত্রীকে আটক করা হয়েছে। অভিযোগ অস্বীকার করে হোটেল মালিক আবু তালেব জানিয়েছেন, মুন্নার জ্বর হয়েছিল। ঘুমের ওষুধ খেয়ে সিঁড়ি থেকে নামার সময় পড়ে আহত হয়। তাকে চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়া হয়। তাকে নির্যাতনের অভিযোগ সঠিক নয়। ফরিদপুরে যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার নিজস্ব সংবাদদাতা ফরিদপুর থেকে জানান, চরভদ্রাসন উপজেলার চরহরিরামপুর ইউনিয়নের ব্যাপারীডাঙ্গী মসজিদের পাশ থেকে শামীম মোল্লা নামে এক যুবকের মৃতদেহ বৃহস্পতিবার উদ্ধার করেছে পুলিশ। যুবকটি পূর্ব শালেপুর গ্রামের বাসিন্দা হাফেজ মোল্লার ছোট ছেলে। ছেলেটির পরিবারের সদস্যরা জানান, বুধবার দুপুরের পর থেকেই তারা শামীমকে দেখছিল না। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে ব্যাপারীডাঙ্গী মসজিদের পাশে পদ্মা নদীর একটি কোলে স্থানীয়রা মাছ ধরতে গেলে লাশটি তাদের নজরে আসে। ইউপি চেয়ারম্যান, অভিভাবকের ওপর হামলা যৌন হয়রানির প্রতিবাদ নিজস্ব সংবাদদাতা, লক্ষ্মীপুর, ১২ মে ॥ লক্ষ্মীপুরে এক স্কুলছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করার প্রতিবাদ করায় অভিভাবক ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে অবরুদ্ধ করেছে বিদ্যালয়ের বখাটে ছাত্র ও তার সহপাঠীরা। বৃহস্পতিবার দুপুরে সদর উপজেলা শাকচর মদিন উল্যাহ উচ্চবিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রত্যক্ষদর্শী ও ছাত্রীর অভিভাবক জানান, সদর উপজেলাধীন শাকচর মদিন উল্যাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্র ফয়সাল একই শ্রেণীর এক ছাত্রীকে দীর্ঘদিন যাবত উত্ত্যক্ত করে আসছে। বিষয়টি ছাত্রীর বাবা এ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান সবুজ ও স্থানীয় চেয়ারম্যান জাহিদ হাসান রাসেলকে জানালে চেয়ারম্যান বিদ্যালয়ে গিয়ে ওই ছাত্রকে জিজ্ঞাসাবাদ করে।
×