স্টাফ রিপোর্টার, যশোর অফিস ॥ যশোর জেলায় ১শ’ ৩১ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক পদ শূন্য রয়েছে। পাশাপাশি ১৬৫ বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষকের পদও রয়েছে শূন্য।
প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্র জানিয়েছে, এ বছর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষকদের পদন্নোতি দিয়ে প্রধান শিক্ষকের শূন্যপদ পূরণ ও সহকারী শিক্ষকের শূন্যপদ পূরণে নতুন করে নিয়োগ দেয়া হবে। জানা গেছে, অভয়নগরে ১৪ প্রধান শিক্ষক ও ৯ সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য রয়েছে। সদর উপজেলায় প্রধান শিক্ষক পদ ২৮ ও সহকারী শিক্ষক পদ ২২টি শূন্য, শার্শায় ৯ প্রধান শিক্ষক, ২০ সহকারী শিক্ষক পদ, মণিরামপুরে ৩০, প্রধান শিক্ষক, ৩০ সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য। বাঘারপাড়ায় ১৪ প্রধান শিক্ষক, ৩৮ সহকারী শিক্ষক, ঝিকরগাছায় ১৪ প্রধান শিক্ষক, ১২ সহকারী শিক্ষক। চৌগাছায় ৬ প্রধান শিক্ষক, ৫ সহকারী শিক্ষক, কেশবপুরে ১৬ প্রধান শিক্ষক, ২৯ সহকারী শিক্ষক, অভয়নগরে ১৪ প্রধান শিক্ষক ও ৯টি সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য রয়েছে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার তাপস কুমার অধিকারী জানান, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ কার্যক্রম শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করেছে। এর মধ্যে একটি হচ্ছে শূন্য পদে অপরটি হচ্ছে প্রাক প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম। তবে আদালতে রিট থাকায় শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে। তবে প্রাক প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা হবে ২৭ জুন। এভাবেই শিক্ষক শূন্য পদ দূর করা হবে।
রাজশাহীতে কাইজান কনভেনশন ॥ পরিবর্তন আসছে
স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী ॥ রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার হেলালুদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘কাইজান’ হচ্ছে জাপানী শব্দ। এর অর্থ হচ্ছে ক্ষুদ্র পরিবর্তনের মাধ্যমে অবস্থার পরিবর্তন। জাপানী এ বিশেষ পদ্ধতির (কাইজান) মাধ্যমে ভূমি অফিসগুলোকে ঢেলে সাজানো হয়েছে। ফলে ভূমি অফিসের কাজে গতিশীলতা এসেছে। মান্ধাতা আমলের সেবা পদ্ধতির পরিবর্তন করে কাইজানের মাধ্যমে সেবার মান উন্নয়ন করা হয়েছে। এখন সহকারী কমিশনারদেরও (ভূমি) জনতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। এতে করে সাধারণ মানুষের মাঝে ভূমি অফিস নিয়ে যে নেতিবাচক মনোভাব ছিল, তার ক্রমেই পরিবর্তন হচ্ছে। শনিবার সকালে রাজশাহী বিভাগের ভূমি অফিসে ‘জমি ব্যবস্থাপনা ও সেবার মান উন্নতকরণে’ কাইজান কনভেনশনে উপস্থিত আট জেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) এ সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: