ইসলামিক স্টেটের (আইএস) বিরুদ্ধে যুদ্ধে একদিনে যুক্তরাষ্ট্র ৯০ লাখ ডলারেরও বেশি অর্থ ব্যয় করছে। অভিযান শুরুর পর থেকে আইএসবিরোধী লড়াইয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যয় দাঁড়িয়েছে ২৭০ কোটি ডলার।
গত বছর আগস্ট মাস থেকে আন্তর্জাতিক জোট ইরাক ও সিরিয়ায় আইএস অবস্থানে বিমান হামলা চালাচ্ছে। খবর বিবিসির।
পেন্টাগনের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার দেয়া তথ্যে বলা হয়েছে, মোট ব্যয়ের দুই-তৃতীয়াংশই খরচ হয়েছে বিমান বাহিনীর পেছনে। প্রতিরক্ষা খাতে অধিকতর ব্যয় নিষিদ্ধ করে আইন পাসের প্রস্তাব কংগ্রেসে প্রত্যাখ্যান হওয়ার পর এ প্রতিবেদন প্রকাশ করল পেন্টাগন। মার্কিন হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভ বা মার্কিন প্রতিনিধিত্ব পরিষদ প্রতিরক্ষা খাতে ৫৭ হাজার নয় শ’ কোটি ডলার তহবিল অনুমোদন করেছে। কংগ্রেস আইএসের বিরুদ্ধে শক্তি প্রয়োগের জন্য কর্তৃত্ব প্রদান করে বিল পাস না করা পর্যন্ত মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদ আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নগদ অর্থ প্রদান বন্ধের আহ্বান নাকচ করে দিয়েছে। ইরাকে গত আগস্টে শুরু হওয়া মার্কিন সামরিক অভিযানের ব্যয় তীব্রভাবে বেড়ে গেছে।
এ সপ্তাহে হোয়াইট হাউস ইরাকে নিযুক্ত মার্কিন সেনাবাহিনীতে আরও ৪৫০ জন উপদেষ্টা নিয়োগের কথা ঘোষণা করেছে। এ নিয়ে সেখানে নিযুক্ত মার্কিন সেনার সংখ্যা সাড়ে তিন হাজারে দাঁড়াবে। সেনা কর্মকর্তারা বলছেন, বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ জেনারেল বলেন, ইরাকে মার্কিন হস্তক্ষেপ আরও প্রসারিত করতে পারে। ইরাকে লড়াইয়ে অংশ নেয়ার মতো কোন মার্কিন কমব্যাট ট্রুপক বা যোদ্ধা নেই। মার্কিন মিশন হচ্ছে লড়াইয়ে সক্ষম করার জন্য ইরাকের স্থানীয় বাহিনীকে প্রশিক্ষণ দেয়া।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: