ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে বুধবার দেশটির সরকারী বাহিনী এবং রুশপন্থী বিদ্রোহীদের মধ্যে প্রচ- সংঘর্ষের পর দেশটি পুনরায় সর্বাত্মক যুদ্ধের মুখে পড়ার উপক্রম হয়েছে। সাম্প্রতিক এই সংঘর্ষের ফলে উভয়পক্ষই একে অপরকে ফেব্রুয়ারিতে স্বাক্ষর করা অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘনের জন্য দায়ী করেছে। বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রিত দোনেৎস্ক শহরের পশ্চিমে মারিঙ্কা ও ক্রাস্নোহরিভকা শহরে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। বিদ্রোহীরা বুধবার জানিয়েছে, এতে বেসামরিক নাগরিক ও যোদ্ধাসহ ১৫ জন নিহত হয়েছে। ইউক্রেন সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রিত শহর দুটিতে সংঘর্ষের ফলে অনেক লোক আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ইউক্রেনের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সংঘর্ষে মারিঙ্কায় অন্তত একজন নিহত হয়েছে। ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা ইউরি বিরিওকভের বরাত দিয়ে ইউক্রেনীয় জেনারেল স্টাফ বলেছে, যুদ্ধে দুই ইউক্রেনীয় সৈন্য নিহত ও ৩০ জন আহত হয়েছে। -গার্ডিয়ান ও বিবিসি।
মার্স বহনকারীদের শনাক্তে পিয়ংইয়ংকে সাহায্য করবে সিউল
দক্ষিণ কোরিয়া বৃহস্পতিবার বলেছে, কায়েসং যৌথ শিল্পাঞ্চলে থার্মাল ইমেজিং ক্যামেরা স্থাপনে উত্তর কোরিয়ার অনুরোধের ব্যাপারে তারা সম্মত হয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ায় ছড়িয়ে পড়া মার্স ভাইরাস প্রতিরোধে পিয়ংইয়ং এ অনুরোধ করে। খবর এএফপির।
উত্তর কোরিয়া সীমান্তের ১০ কিলোমিটার অভ্যন্তরে কায়েসং শিল্পাঞ্চল অবস্থিত। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রায় ৫শ’ নাগরিক প্রতিদিন সেখানে বিভিন্ন কারখানায় কাজ করতে যায়। এসব কারখানায় উত্তর কোরিয়ার প্রায় ৫৩ হাজার কর্মী রয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার একত্রীকরণ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘উত্তর কোরিয়ার অনুরোধের প্রেক্ষিতে কায়েসং শিল্পাঞ্চলে স্থাপনের জন্য আমরা বেশ কয়েকটি থার্মাল ক্যামেরা পাঠাব।’ দক্ষিণ কোরিয়া বর্তমানে মার্স ভাইরাস দমনে ব্যাপক তৎপরতা চালাচ্ছে।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: