ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

দৌলতপুরে প্রতিবন্ধী যাচাই-বাছাইয়ে অব্যবস্থা ॥ ক্ষোভ

প্রকাশিত: ০৬:৩০, ১৭ এপ্রিল ২০১৫

দৌলতপুরে প্রতিবন্ধী যাচাই-বাছাইয়ে অব্যবস্থা ॥ ক্ষোভ

নিজস্ব সংবাদদাতা, দৌলতপুর, কুষ্টিয়া, ১৬ এপ্রিল ॥ কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে প্রতিবন্ধী যাচাই-বাছাইয়ে ব্যাপক অনিয়ম ও হ-য-ব-র-ল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। প্রখর রোদ্রে খোলা মাঠে দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে শতাধিক প্রতিবন্ধী অসুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে। আবার কেউ কেউ স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসা নিয়েছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে পরামর্শ না করে দৌলতপুর সমাজসেবা অফিসার কেকেএম ফজলে রাব্বি তালিকা করার নাম করে মাইকযোগে প্রচারের মাধ্যমে উপজেলা পরিষদ মাঠে প্রতিবন্ধীদের সমবেত হতে বলেন। এতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মাঝে তীব্র ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, প্রতিটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের মাধ্যমে প্রতিবন্ধী শনাক্তকরণ ও যাচাই-বাছাইসহ তালিকা করার নিয়ম থাকলেও দৌলতপুর সমাজসেবা অফিসার তা করেননি। বৃহস্পতিবার সকালে দৌলতপুর উপজেলার ১৪ ইউনিয়নের বিভিন্ন প্রান্ত ও দূর-দূরান্ত থেকে প্রতিবন্ধীরা উপজেলা পরিষদ মাঠে সমবেত হয়। প্রেমের টানে দেশ ছাড়লেও ঘর বাঁধা হলো না প্রেমিকা পারভীনের স্টাফ রিপোর্টার, সিলেট অফিস ॥ প্রেমের টানে ভারত থেকে বাংলাদেশে এসেও প্রেমিককে নিয়ে ঘর বাঁধতে পারেনি প্রেমিকা পারভীন সুলতানা চৌধুরী (২২)। আইনের হাতে বন্দী হয়ে এখন তারা জেলহাজতে। বৃহস্পতিবার সকালে আদালতের মাধ্যমে প্রেমিক আব্দুল হালিম ও প্রেমিকা পারভীন সুলতানা চৌধুরীকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কানাইঘাট দিঘীরপাড় ইউপির মানিকপুর গ্রামের সমছুদ্দিনের পুত্র আব্দুল হালিম (২৫) ভারতের মেঘালয় রাজ্যের ‘ক্যারেলিয়ায়’ কয়লা খনিতে শ্রমিকের কাজ করত। এই সুবাদে আব্দুল হালিম কয়লা খনির কাজে থাকা প্রেমিকা পারভীন বেগমের এক চাচাত ভাইয়ের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে। ভারতের আসাম রাজ্যের কাছাড় জেলার কাটিগড়া থানার সরশপুর গ্রামের নামর আলীর মেয়ে প্রেমিকা পারভীন সুলতানা চৌধুরীর সঙ্গে দুই বছর ধরে তার মন দেয়া নেয়া চলছিল। কিন্তু পারভীনের পরিবারের সদস্য এ সম্পর্ক মেনে নিতে পারেনি। উভয় দেশের সীমানা পেরিয়ে প্রেমের সম্পর্ককে বাস্তবে রূপ দিতে এক সপ্তাহ পূর্বে পারভীন আক্তার চৌধুরী প্রেমিক আব্দুল হালিমের হাত ধরে সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে চলে আসে। তারা আব্দুল হালিমের বাড়ি কানাইঘাটের মানিকপুর গ্রামে বসবাস করতে থাকে। এদিকে পারভীনের আত্মীয়স্বজন মেয়ের পালিয়ে আসার বিষয়টি জানতে পেরে বাংলাদেশে বসবাসরত তাদের স্বজনদের বিষয়টি অবহিত করেন। মেয়ের স্বজনরা খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে জানতে পারে যে, প্রেমিক আব্দুল হালিমের মানিকপুর গ্রামের বাড়িতে আছে। পরে তারা বিষয়টি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মুমিন চৌধুরীকে জানালে তিনি লোকজনের সহায়তায় প্রেমিক যুগলকে কানাইঘাট থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন।
×