ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

ব্যাংকের বিনিয়োগের সীমা দুই বছর বাড়ানোর দাবি

প্রকাশিত: ০৬:০৯, ২৭ মার্চ ২০১৫

ব্যাংকের বিনিয়োগের সীমা দুই বছর বাড়ানোর দাবি

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ শেয়ারবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ ক্রমান্বয়ে কমিয়ে এনে নির্ধারিত সীমার মধ্যে রাখার জন্য ২০১৬ সালের জুন মাস পর্যন্ত ডেডলাইন বেঁধে দেয়া হয়েছে। বর্তমান বাজার পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে ও ভবিষ্যতে বাজারকে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে এ সময়সীমা দুই বছর বাড়িয়ে ২০১৮ সাল পর্যন্ত রাখার প্রস্তাব করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। এছাড়া ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকেও একই দাবি জানানো হয়েছে। মূলত রাজনৈতিক কারণে বাজারে এই দরপতন চললেও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা সংক্রান্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা কিছুটা শিথিল না করলে বাজারে ইতিবাচক প্রবণতা ফেরানো কঠিন। এই কারণে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার এই পরিস্থিতিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়ানোর বিকল্প নেই। ম্যার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর পক্ষ থেকে বাজারে সাপোর্ট দিতে নতুন ফান্ড বা বন্ড ছাড়ারও পরামর্শ দেয়া হয়। এতে বলা হয়েছে, দীর্ঘমেয়াদে বাজারে ফেরাতে নতুন ফান্ডেরও প্রয়োজন রয়েছে। এদিকে সম্প্রতি বাজার পরিস্থিতি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিঃ-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি ছিদ্দিকুর রহমান মিয়ার সভাপতিত্বে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে শীর্ষ ৫০ ব্রোকারেজ হাউজের প্রতিনিধি, ডিএসইর সাবেক চেয়ারম্যান/প্রেসিডেন্ট ও সিনিয়র সদস্যদের সঙ্গে চলমান বাজার পরিস্থিতি নিয়ে এক বৈঠকে মিলিত হন। সেখানে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক ড. স্বপন কুমার বালা ২০১৪ সালের প্রথম তিন মাস ও ২০১৫ সালের প্রথম তিন মাসের তুলনামূলক বাজার চিত্র তুলে ধরেন এবং ডিএসই কর্তৃক গৃহীত কিছু পদক্ষেপ উপস্থাপন করেন।
×