ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

মৃত্যুবার্ষিকীতে কর্মসূচী

গোপালগঞ্জে চার মুক্তিযোদ্ধা হত্যার বিচার ৪২ বছরেও শেষ হয়নি

প্রকাশিত: ০৬:৩৫, ১০ মার্চ ২০১৫

গোপালগঞ্জে চার মুক্তিযোদ্ধা হত্যার বিচার ৪২ বছরেও শেষ হয়নি

নিজস্ব সংবাদদাতা, গোপালগঞ্জ, ৯ মার্চ ॥ দীর্ঘ ৪২ বছরেও সম্পন্ন হয়নি গোপালগঞ্জের চাঞ্চল্যকর চার মুক্তিযোদ্ধা হত্যার বিচার। ১০ মার্চ ১৯৭৩ সালের এ দিনে এ অঞ্চলের কমিউনিস্ট নেতা অবিভক্ত ফরিদপুর জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য, মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, কমিউনিস্ট পার্টি-ন্যাপ-ছাত্র ইউনিয়ন যৌথ গেরিলা বাহিনীর ৮নং সেক্টরের প্রধান সমন্বয়কারী ওয়ালিউর রহমান লেবু, জননেতা কমলেশ বেদজ্ঞ, ছাত্র ইউনিয়নের তরুণ নেতা বিষ্ণুপদ এবং মানিককে জাতীয় সংসদ নির্বাচন শেষে কোটালীপাড়া থেকে গোপালগঞ্জ শহরে ফেরার পথে টুপুরিয়ায় কুখ্যাত হেমায়েত উদ্দিন ও মোহন সরদারসহ সশস্ত্র দুস্কৃতিকারীরা প্রকাশ্যে নির্মমভাবে হত্যা করে। বর্তমানে গোপালগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মামলাটি ঝুলে আছে। এদিকে দীর্ঘদিন ধরে জেলার সাধারণ মানুষসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, ছাত্র, শ্রমিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা মানববন্ধনসহ নানা কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে এ হত্যাকা-ে বিচার সম্পন্ন করার দাবি জানিয়ে আসছেন। একই দাবিতে এবারও গোপালগঞ্জে আজ (মঙ্গলবার) সিপিবি, গোপালগঞ্জ জেলা শাখার উদ্যোগে নেয়া হয়েছে নানা কর্মসূচী।‘ সিরাজগঞ্জের চরাঞ্চলে প্রাথমিক শিক্ষা চলছে জোড়াতালি দিয়ে স্কুলে শিক্ষক এক শিক্ষার্থী ২৪ বাবু ইসলাম, সিরাজগঞ্জ ॥ সিরাজগঞ্জ জেলার ৫ উপজেলার ২২ ইউনিয়নের চরাঞ্চলের প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম মুখ থুবড়ে পড়েছে। জোড়াতালি দিয়ে লেখাপড়া চলছে । শিক্ষক সংকট, কর্মস্থলে অনপুস্থিতি, বিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত সমস্যা ও প্রয়োজনীয় তদারকির অভাবে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীদের সংখ্যা দিন দিন কমছে। মেয়ে শিশুরা প্রাথমিক স্তরেই ঝরে পড়ছে। বাড়ছে বাল্য বিবাহের প্রবণতা। তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, কাজীপুর উপজেলার চরাঞ্চলের ৬টি ইউনিয়নসহ ১২টি ইউনিয়নে মোট ২৩৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এ সব বিদ্যালয়ে প্রায় ৪০ হাজার শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে। যমুনা নদীর পূর্বপারের চরাঞ্চলের ১২৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রায় ১৫ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে। এ অঞ্চলের বিদ্যালয়ের মধ্যে ৬৭ জন প্রধানশিক্ষক এবং ১৪৮ জন সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, অধিকাংশ শিক্ষক পূর্বপাড় থেকে নৌকাযোগে বিদ্যালয়ে। যে কারণে বিদ্যালয়ে পৌঁছাতে ১১ থকে ১২টা পর্যন্ত বেজে যায়। কয়েকঘণ্টা থাকার পর বাড়ি ফেরার জন্য দুপুর ২টার মধ্যে বিদ্যালয় ত্যাগ করে
×