ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে আসছেন ফার্স্টলেডি মিশেল ওবামাও। কিন্তু এমন গুরুত্বপূর্ণ এই অতিথির জন্য কেমন উপহারের ব্যবস্থা করেছে ভারত? এ নিয়েও চলছে গুঞ্জন। শোনা যাচ্ছে, মিশেল ওবামা ভারতীয় ঐতিহ্যবাহী ১০০ বেনারসী শাড়ি উপহার পাচ্ছেন। বলার অপেক্ষা রাখে না, প্রতিটি শাড়িই হবে গুণেমানে সবচেয়ে সেরা আর খাঁটি রেশমের। মিশেলেরও যে রেশমপ্রীতি রয়েছে, তা আর গোপন রইল না।
কুকুরের জন্য ১০
লাখ ডলার!
তিন বছরের পোষা কুকুর ‘বেলামিয়া’কে প্রায় ১০ লাখ মার্কিন ডলার মূল্যের সম্পত্তি দান করেছেন বেলাজনি নামে এক মার্কিন ধনাঢ্য মহিলা। সংবাদ মাধ্যমকে ওই মহিলা জানিয়েছেন, নগদ অর্থ ও মূল্যবান গয়না ছাড়াও বেলামিয়া একটি ট্রাস্ট ফান্ড ও ছুটি কাটানোর জন্য বিলাসবহুল প্রাসাদের মালিকানাও পাবে। কেন কুকুরকে এত অর্থ দান করা হলো এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আমাদের পরিবারে বেলামিয়া আসার পর ও অত্যন্ত বিলাসী জীবন যাপন করেছে। আমি মারা গেলেও ওর জীবনধারণের ধরন যেন একই হয়, তার জন্যই এই ব্যবস্থা।
৪১ কোটির ফ্ল্যাটে
অভিষেক
বলিউড তারকারা বিনিয়োগের জন্য বরাবরই আবাসনকে প্রাধান্য দেন। এ তালিকায় এবার যুক্ত হলেন অভিষেক বচ্চনও। ৪১ কোটি ১৪ লাখ রুপী দিয়ে ওরলি প্রকল্পের একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট কিনেছেন তিনি। এর আয়তন তিন হাজার ৮৭৫ বর্গ ফুট। প্রতি বর্গফুটের জন্য খরচ হয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার রুপী। স্ট্যাম্পেই খরচ হয়েছে ২ কোটি ৫ হাজার রুপী।
অভিষেকের ফ্ল্যাটটি ওরলির অ্যানি বেসান্ত রোডে স্কাইলার্ক টাওয়ারের ৩৭তম তলার ওপর। ভবনটির দুটি শাখা আছে। প্রতিটি ৬৭ তলা উঁচু। অভিষেকের ফ্ল্যাটটিতে পাঁচটি ঘুমানো, খাওয়া, পরিবারের আড্ডা দেয়া ও বসার জন্য আলাদা আলাদা ঘর এবং রান্নাঘর রয়েছে। ফ্ল্যাটের চারদিকে আছে ২০ ফুটের বারান্দা। এই শহরে খুব কম আবাসন প্রকল্পের এত বড়সড় বারান্দা রাখার অনুমতি রয়েছে। এর মধ্যে এটি একটি।
জঙ্গীবাদে ভাগ্য খুলল
ধারাবাহিক জঙ্গী হামলায় ক্ষতবিক্ষত পাকিস্তান। এতে দীর্ঘ হচ্ছে মৃত্যুর মিছিল। মিছিল যত দীর্ঘ হচ্ছে ততই ফুলেফেঁপে উঠছে একশ্রেণীর ব্যবসায়ী। একেই বলে কারও পৌষ মাস, কারও সর্বনাশ। হঠাৎ রোজগার বেড়ে যাওয়া এই ব্যবসায়ীরা আসলে কফিন বিক্রেতা। বার্তা সংস্থা এএফপির খবর অনুযায়ী, পাকিস্তানে গত ১০ বছরে ব্যাপকহারে বেড়েছে কফিন বিক্রি। কারণ সন্ত্রাসবাদী হামলা। পেশোয়ারের কফিন ব্যবসায়ী জেহানজেব খান এ বিষয়ে বলেন, আশির দশকে যখন কফিন ব্যবসা শুরু করি তখন দিনে খুব বেশি হলে দু’টি বা তিনটি কফিন বিক্রি হতো। কিন্তু ২০০৪ সালের পর জঙ্গী হামলা বেড়ে গেলে বিক্রি বাড়ে কফিনের।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: