ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

গোপালগঞ্জে জেলি লিচু শ্বাসনালীতে আটকে শিশুর মৃত্যু

প্রকাশিত: ০৬:২৭, ১৩ জানুয়ারি ২০১৫

গোপালগঞ্জে জেলি লিচু শ্বাসনালীতে আটকে শিশুর মৃত্যু

নিজস্ব সংবাদদাতা, গোপালগঞ্জ, ১২ জানুয়ারি ॥ গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় জেলি লিচু শ্বাসনালীতে আটকে গিয়ে এক শিশুর মৃত্যু ঘটেছে। সোমবার বেলা ১১টার দিকে তাকে কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পর কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। জানা যায়, ওইদিন সকালে উপজেলার আমবাড়ি গ্রামের সুশান্ত হালদারের ৫ বছরের ছেলে শংকর হালদার বাড়ির পার্শ্ববর্তী অমৃত রতেœর মুদি দোকান থেকে জেলি লিচু ও চিপস্্ কিনে খায়। সঙ্গে সঙ্গেই শংকর অসুস্থ হয়ে পড়লে পরিবারের লোকজন দ্রুত তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। সেখানকার চিকিৎসক জানান, হাসপাতালে আনার আগেই শংকরের মৃত্যু ঘটেছে। দিনাজপুরে ছাত্র শিক্ষক-অভিভাবক সংহতি সমাবেশ স্টাফ রিপোর্টার, দিনাজপুর ॥ পিএসসি ও জেএসসি পরীক্ষাসহ বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের প্রতিবাদে সোমবার দুপুরে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট দিনাজপুর জেলা শাখা ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবক সংহতি সমাবেশ করেছে। দুপুর ১২টায় দিনাজপুর প্রেসক্লাবের সামনে সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট জেলা শাখা পিএসসি ও জেএসসি পরীক্ষাসহ বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের প্রতিবাদে ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবক সংহতি সমাবেশের আয়োজন করে। সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট জেলা শাখার সভাপতি এএসএম মনিরুজ্জামানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন রেজাউল ইসলাম সবুজ, রবিউল আউয়াল খোকা, বদিউজ্জামান বাদল, গোবিন্দ চন্দ্র রায়, সুকুমার রায় সৌরভ, কামরুজ্জামান রানা প্রমুখ। বক্তারা অবিলম্বে বিভিন্ন স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্ধিত ফি আদায় বন্ধ, শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণ, বেসরকারীকরণ ও সম্প্রদায়িকীকরণ বন্ধ এবং প্রশ্নপত্র ফাঁসের মাধ্যমে শিক্ষার নৈতিক ভিত্তি ধ্বংসের চক্রান্ত বন্ধের দাবি জানান। নিহত পুলিশ মামনির লাশ গ্রামের বাড়িতে দাফন নিজস্ব সংবাদদাতা, পার্বতীপুর, ১২ জানুয়ারি ॥ ঢাকার ফকিরাপুলে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত মহিলা পুলিশ মনিরা আক্তার মামনি খাতুনের লাশ দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার ভবানীপুর মাদ্রাসা সড়কে নিজ বাড়িতে সোমবার সকাল ১০টায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। দাফন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দিনাজপুর পুলিশ সুপারের প্রতিনিধি হিসেবে পার্বতীপুর মডেল থানার ওসি মাহমুদুল আলম, থানার পুলিশ সদস্যগণ ও গ্রামের আত্মীয়স্বজন পাড়া প্রতিবেশীরা। মামনির লাশবাহী পিকআপ ভ্যান গ্রামের বাড়িতে এসে পৌঁছে রবিবার রাত ১১টায়। সঙ্গে আসেন পুলিশের ১ নায়েক, ৬ কনস্টেবল ও ২ মহিলা পুলিশ। তার মা-বাবা ও একমাত্র বোন কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। সকালে মামনিকে একনজর দেখার জন্য ছুটে আসে শত শত গ্রাম-পাড়া প্রতিবেশী।
×