ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

তিস্তার পানি হ্রাস পাচ্ছে খরিপ মৌসুমে সেচ নিয়ে আশঙ্কা

প্রকাশিত: ০৪:৩০, ১৪ ডিসেম্বর ২০১৪

তিস্তার পানি  হ্রাস পাচ্ছে খরিপ মৌসুমে সেচ নিয়ে আশঙ্কা

স্টাফ রিপোর্টার, নীলফামারী ॥ দিন দিন তিস্তা নদীর পানিপ্রবাহ হ্রাস পাচ্ছে। তিস্তার পানি ব্যারাজ পয়েন্টে এক হাজার কিউসেকে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে ধুধু বালুচরে পরিণত হয়েছে তিস্তা। এতে মাছধরাসহ চরের মানুষের পারাপারে ব্যবহৃত নৌকাগুলোর চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। এদিকে দিন দিন তিস্তার পানি হ্রাস পাওয়ায় আসন্ন খরিপ-১ বোরো মৌসুমে তিস্তা ব্যারাজ লক্ষ্যমাত্র অনুযায়ী সেচ প্রদান করতে পারবে কিনা তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। একাধিক সূত্র জানায়, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং, পশ্চিম দিনাজপুর, কোচবিহার ও মালদহ এলাকায় ভারত তাদের গজলডোবা ব্যারাজের মাধ্যমে সেচ কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। সেখানে তাদের প্রচুর সেচ দিতে হয়। তার উপর তিস্তা নদীর উপর একাধিক জলবিদ্যুৎ প্রকল্প রয়েছে। ফলে তিস্তায় যে পরিমাণ পানি সিকিম থেকে নামছে তা পর্যাপ্ত নয়। যা ভারতের ওই সমস্ত এলাকায় চাহিদা মতো সেচ প্রদান সম্ভব হয় না। সেখানে বাংলাদেশে তিস্তার পানির পাওয়া বিষয়টি প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ কারণে শুকনো মৌসুমে তিস্তার পানি প্রবাহ আশঙ্কাজনকভাবে কমে যাচ্ছে। নদী পাড়ের মানুষ জানান, নদী শুকিয়ে যাওয়ায় মৎস্যজীবীরা পড়েছে বেকায়দায়। ছোট ছোট খেয়াঘাট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চরাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা একেবারে অচল হয়ে পড়েছে। ফলে খেয়া পারাপার ও মাছ ধরা নৌকাগুলো তুলে রাখতে বাধ্য হচ্ছে মাঝিরা। তিস্তা ব্যারাজ সেচ প্রকল্পের সম্প্রসারণ কর্মকর্তা রাফিউল বারী জনকণ্ঠকে বলেন, চলতি রবি ও খরিপ-১ মৌসুমে তিস্তা ব্যারাজ থেকে আগামী ২১ জানুয়ারি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে সেচ প্রদান শুরু করা হবে। কিন্তু উজানের প্রবাহ দিন দিন কমে আসায় তিস্তা নদীর পানি শুকিয়ে যাচ্ছে। ফলে তিস্তা ব্যারাজের কমান্ড এলাকায় সম্পূরক সেচ কার্যক্রম পরিচালনা করা কঠিন হয়ে পড়ছে। বগুড়ায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে সনদপত্র বিতরণ শনিবার বগুড়ার এরুলিয়ায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ফ্লাইং ইনস্ট্রাক্টর্স স্কুলে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ৪৮তম ফ্লাইং ইনস্ট্রাক্টর্স কোর্সের সনদ বিতরণ করা হয়। বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার মার্শাল মোহাম্মদ ইনামুল বারী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন। নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তাসহ ১০ প্রশিক্ষণার্থীর মধ্যে তিনি সনদপত্র বিতরণ করেন। স্কোয়াড্রন লিডার মুহাম্মদ আবু ওয়াযাহাত সার্বিকভাবে চৌকস প্রশিক্ষণার্থী কর্মকর্তা হিসেবে বিবেচিত হয়ে ‘মফিজ ট্রফি’ লাভ করেন।-আইএসপিআর সিলেটে চা বাগানের গাছ কর্তন ॥ শ্রমিক বিক্ষোভ স্টাফ রিপোর্টার, সিলেট অফিস ॥ গভীর রাতে চা বাগানের চা গাছ কেটে ফেলার প্রতিবাদে শ্রমিকরা বাগান ম্যানেজারের বাংলো অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন।
×