https://organik.tebingtinggikota.go.id/produk/ks/https://dpmptsp.pulangpisaukab.go.id/berita/gm/https://organik.tebingtinggikota.go.id/produk/luar/https://organik.tebingtinggikota.go.id/pulsa/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/luar/https://sso.umk.ac.id/public/jsonn/https://www.inovadoor.com.br/https://sso.umk.ac.id/public/spaces/https://sso.umk.ac.id/public/posts/https://sso.umk.ac.id/public/document/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/toto-slot/https://mawapres.iainptk.ac.id/wp-content/apps/https://sso.umk.ac.id/public/plugin/https://sso.umk.ac.id/public/amp/https://159.203.61.47/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/config/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/jpg/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/tmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/kmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/amp/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/restore/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vendor/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/file/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vps-root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/files/https://sso.umk.ac.id/public/analog/https://sso.umk.ac.id/public/etc/https://sso.umk.ac.id/public/bulk/https://138.197.28.154/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/json/https://dema.iainptk.ac.id/scholar/https://wonosari.bondowosokab.go.id/wp-content/upgrade/https://untagsmg.ac.id/draft/https://sso.umk.ac.id/public/web/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/data/https://sso.umk.ac.id/public/right/https://sso.umk.ac.id/public/assets/https://dpmptsp.pulangpisaukab.go.id/themess/https://dpmptsp.pulangpisaukab.go.id/wp-content/luar/https://sso.umk.ac.id/public/tmp/https://sso.umk.ac.id/public/font/https://dema.iainptk.ac.id/assets/https://dema.iainptk.ac.id/root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/assets/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/nc_plugin/https://gem.araneo.co.id/https://mawapres.iainptk.ac.id/mp/https://152.42.212.40/https://mawapres.iainptk.ac.id/wp-content/nc_plugin/https://mawapres.iainptk.ac.id/wp-content/pages/https://admpublik.fisip.ulm.ac.id/wp-content/luar/https://env.itb.ac.id/wp-content/pul/https://env.itb.ac.id/wp-content/luar/https://env.itb.ac.id/vendor/https://sikerja.bondowosokab.go.id/font/https://pmb.kspsb.id/gemilang77/https://pmb.kspsb.id/merpati77/https://disporpar.pringsewukab.go.id/wp-content/filess/https://pmnaker.singkawangkota.go.id/filess/https://triathlonshopusa.com/https://websitenuri77.blog.fc2.com/
দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha

ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

waltonbd
waltonbd
Sopno
Sopno
কোরবানির ঈদ সামনে রেখে ব্রাজিল থেকে গরু আনার চিন্তা

কোরবানির ঈদ সামনে রেখে ব্রাজিল থেকে গরু আনার চিন্তা

ব্রাজিল থেকে বাংলাদেশে জীবন্ত গরু পাঠানো সম্ভব। তবে দূরত্ব বিবেচনায় প্রক্রিয়াটি বেশ কঠিন বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত  সে দেশের রাষ্ট্রদূত পাওলো ফার্নান্দো দিয়াস ফেরেস। বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপনডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিক্যাব) আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত।  ডিক্যাব টকে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশে মাংস খাতের বিশাল সম্ভাবনা আছে ব্রাজিলের। ব্রাজিল গরুর মাংস রপ্তানি করে থাকে। এটা বাংলাদেশের সঙ্গে একটি ভালো বাণিজ্য হতে পারে। এর মধ্যে দিয়ে উভয় পক্ষই লাভবান হবে। ব্রাজিল থেকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক দূরত্ব অনেক বেশি। সেখান থেকে জীবন্ত গরু আনা কঠিন ও জটিল হলেও অসম্ভব নয়। এর আগে গত ৭-৮ এপ্রিল ঢাকা সফর করেন ব্রালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাউরো ভিয়েরা। সে সময় বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু ব্রাজিলের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করে আগামী কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে গরু পাঠানোর ব্যবস্থা করা যায় কি না সে বিষয়টি বিবেচনার জন্য অনুরোধ করেন। চলতি বছরের জুলাইয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন দেশ প্রেসিডেন্ট লুলা ডা সিলভা। প্রধানমন্ত্রীর ব্রাজিল সফর প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত পাওলো ফার্নান্দো বলেন, জুলাইয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ব্রাজিল যাবেন। তিনি জি-২০ সম্মেলনের আগে ব্রাজিল সফর করবেন। যদি তিনি ব্রাজিল যান তাহলে আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরে যে চুক্তিগুলো সম্ভব হয়নি তা হয়ত স্বাক্ষর হতে পারে। বাংলাদেশ ও ব্রাজিলের মধ্যে বাণিজ্যের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে জানিয়ে পাওলো ফার্নান্দো বলেন, দুই দেশের মধ্যে ৫ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য বিদ্যমান। আমরা বাণিজ্য ভারসাম্য ও বৈচিত্র্য আনতে চাই।

দলীয় নির্দেশনা না মানলে সময়মতো ব্যবস্থা

দলীয় নির্দেশনা না মানলে সময়মতো ব্যবস্থা

উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী ও এমপিদের নিকটাত্মীয় এবং স্বজনদের প্রার্থী না হতে দলীয় যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, তা না মানলে সময়মতো সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সতর্কবার্তা উচ্চারণ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।  বুধবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের দলের এই কঠোর অবস্থানের কথা জানিয়ে বলেন, উপজেলা নির্বাচনে প্রথম পর্যায়ে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় পেরিয়ে গেছে। এদের মধ্যে অনেকেই বলেছেন, আমরা বিষয়টি আরও আগে অবহিত হলে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হতো। তার পরও কেউ কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন, কেউ কেউ করেননি।  তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনে সময় শেষ হয়ে গেলে কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে পারেন না। এই বিষয়টা চূড়ান্ত হতে নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এখানে কেউ অমান্য করলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ আছে দলে। সময়মতো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।  আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমাদের দলে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশনের বিষয়টি আছে। দল যার যার কর্মকা- বিবেচনায় বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কৌশলে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন নিয়ে থাকে। চূড়ান্ত পর্যায়ে যারা প্রত্যাহার করবে না এ ব্যাপারে দলের সিদ্ধান্ত সময়মতো নেওয়া হবে। চূড়ান্ত পর্যায়েও কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, সাধারণ ক্ষমা একটা বিশেষ পরিস্থিতিতে দলীয় রণকৌশল, সেটা হতেই পারে। সেটা দলের সভাপতি নিতে পারেন। নির্বাচন হওয়া পর্যন্ত প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সুযোগ আছে।  অন্য এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুনসন্ত্রাসের আশঙ্কা থেকে যায় বলে জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আওয়ামী লীগ মাঠে থাকলে বিএনপি এসব অপকর্ম করতে মানসিকভাবে চাপে থাকবে বলেও তিনি জানান।

১৫ বছরে দেশের বিস্ময়কর উন্নয়ন হয়েছে

১৫ বছরে দেশের বিস্ময়কর উন্নয়ন হয়েছে

স্থিতিশীল সরকার থাকায় গত ১৫ বছরে দেশের বিস্ময়কর উন্নয়ন হয়েছে মন্তব্য করে  আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নির্বাচিত সরকারকে হটাতে দীর্ঘদিন ধরে চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র চলছে। আজ বাংলাদেশবিরোধী ষড়যন্ত্র শুধু দেশে নয়, বাইরেও অপপ্রচার আছে, ষড়যন্ত্র আছে। গণতন্ত্র, শান্তি, উন্নয়ন ও নির্বাচনবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি। মঙ্গলবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাখতে গিয়ে তিনি এ আহ্বান জানান।  ওবায়দুল কাদের বলেন, হত্যার রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে না। প্রকাশ্যে জঙ্গিবাদী তৎপরতা চালিয়েছে বিএনপি। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে খুনের রাজনীতি বন্ধ করেছে। আওয়ামী লীগ সাংবিধানিক সরকার প্রতিষ্ঠা করেছে। ১৫ বছর স্থিতিশীল সরকার ছিল বলে দেশের বিস্ময়কর উন্নয়ন হয়েছে। খুনের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল বন্ধ হয়েছে। গণতন্ত্রে স্থিতিশীলতা ছিল বলে এমন উন্নয়ন হয়েছে। সেতুমন্ত্রী বলেন, দেশবিরোধী অপশক্তি লাগাতারভাবে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। জনগণের ভোটাধিকার বঞ্চিত করতে নির্বাচনবিরোধী কাজ করছে তারা। তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। তিনি বলেন, গণতন্ত্র, শান্তি, উন্নয়ন নির্বাচনবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ও প্রগতিশীল শক্তির কাছে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ববিরোধী অপশক্তি আমাদের ভিত্তিমূলে আঘাত করতে যাচ্ছে। তাদের আমাদের প্রতিহত করতে হবে। সেজন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করার মাধ্যমে গণতন্ত্র হত্যার সূচনা হয়। ষড়যন্ত্রের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মোস্তাক-জিয়া। বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র দেশের পাশাপাশি বিদেশেও আছে। সরকার হটানোর ষড়যন্ত্র চলছে। নির্বাচন ও গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে দেশী-বিদেশী অপশক্তি ষড়যন্ত্র করছে। ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ একমাত্র দল, যে দলটি স্বাধীন ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে। তার আগে খালেদা জিয়ার অধীনে ছিল নির্বাচন কমিশন। গু-া দিয়ে নির্বাচন করা হতো। ভুয়া ভোটার দিয়ে ভুয়া নির্বাচন করেছেন তিনি। আওয়ামী লীগই দেশের একমাত্র দল, যেটি নির্বাচন ব্যবস্থাকে স্বাধীন ও কর্তৃত্বপূর্ণ করেছে। উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের মাধ্যমে সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের জন্য জনগণকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন।  ওবায়দুল কাদের বলেন, ভোট দিয়ে আপনার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করুন। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণ সব শক্তির উৎস। দেশবিরোধী অপশক্তি জাতির পিতার পরিবারকে হত্যা করে জনগণকে সামরিক  স্বৈরশাসনের জাঁতাকলে দীর্ঘকাল পিষ্ট করেছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করেছেন। এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, কাজী জাফরউল্লাহ, ড. আব্দুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, উপপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক  সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এদিকে, একই স্থানে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত যৌথসভায় ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশী-বিদেশী চক্র নির্বাচিত সরকারকে হটানোর চক্রান্ত করছে। শুধু দেশে নয়, বাইরেও বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচার আছে, ষড়যন্ত্র আছে এবং নির্বাচিত সরকারকে অবৈধভাবে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে আমরা লক্ষ্য করছি।

SomajVabna
চট্টগ্রাম ওয়াসার দৈনিক উৎপাদন কমেছে ৯ কোটি লিটার

চট্টগ্রাম ওয়াসার দৈনিক উৎপাদন কমেছে ৯ কোটি লিটার

প্রচণ্ড গরমের মধ্যে কমেছে চট্টগ্রাম ওয়াসার পানির উৎপাদন। ফলে পাইপলাইনে পানির চাপ কমে যাওয়ায় অনেক এলাকায় মিলছে না প্রয়োজনীয় পানি। তাই ওইসব এলাকার নাগরিকদের দুর্ভোগ উঠেছে চরমে।   মহানগরীর বিভিন্ন এলাকা থেকে জনকণ্ঠকে ফোন করে নাগরিকরা জানাচ্ছেন তাদের দুর্ভোগের কথা। কোনো কোনো এলাকায় গত তিনদিন ধরে পানির সরবরাহ অত্যন্ত কম বলে জানিয়েছেন তারা। বিশেষ করে নগরীর আন্দরকিল্লা, রুমঘাটা, সাব এরিয়া, সিরাজউদ্দৌলা রোডসংলগ্ন এলাকায় পানির সংকট বেশি। তবে ওয়াসা জানিয়েছে, তারা সাধ্যমতো চেষ্টা করছেন নাগরিকদের চাহিদা মেটাতে।  রুমঘাটা এলাকার বাসিন্দারা বলছেন, গত তিনদিন ধরে তারা পানির সমস্যার মধ্যে রয়েছেন। প্রচ- গরমের মধ্যে পানির সংকট মানুষের দুর্দশা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। এ বিষয়ে তারা ওয়াসার কার্যকর পদক্ষেপ চান।  চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী একেএম ফজলুল্লাহ এ প্রসঙ্গে জনকণ্ঠকে বলেন, গরমের কারণে পানির উৎপাদন কমেছে দৈনিক প্রায় আট থেকে নয় কোটি লিটার। কারণ, কর্ণফুলীতে পানির  স্তর নেমে যাওয়ায় পরিশোধনের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া যাচ্ছে না। বছরের এই সময়ে নদীতে পানি না থাকায় সাগর থেকে উঠে আসা জোয়ারে প্রচুর লবণ চলে আসে। ফলে এই সময়ে স্বাভাবিক পরিশোধন করা যায় না। তবে দ্রুতই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।  চট্টগ্রাম ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মাকসুদ আলম জানান, ওয়াসা এখন তার পানি পরিশোধন ক্ষমতার পুরোটা ব্যবহার করতে পারছে না। মোহরা ও মদুনাঘাট প্রকল্পে পানি শোধন কম হচ্ছে। কর্ণফুলী থেকে পাইপলাইনে পর্যাপ্ত পানি পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে গরমের সময় পানি রেশনিং করা হচ্ছে। তিনি জানান, ওয়াসার পানি উৎপাদন ক্ষমতা দৈনিক ৫০ কোটি লিটার উৎপাদন করা গেলে পানির সংকট হওয়ার কোনোই কারণ ছিল না। কিন্তু সক্ষমতা থাকলেও উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে না প্রকৃতির বিরূপ আচরণের কারণে। বিরূপ পরিস্থিতির মধ্যেও নাগরিকদের দুর্ভোগ যতটা কমিয়ে রাখা যায়, সে চেষ্টা করা হচ্ছে। আবহাওয়ার উন্নতি হলে সংকটও কেটে যাবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

IFIC
IFIC
সেন্সর জটিলতায় আটকে গেল ‘অমীমাংসিত’

সেন্সর জটিলতায় আটকে গেল ‘অমীমাংসিত’

রায়হান রাফীর ‘অমীমাংসিত’ সিনেমা সেন্সর ছাড়পত্র পায়নি। বোর্ডের উপ-পরিচালক মো. মঈনউদ্দীন বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। লিখিত চিঠিতে জানানো হয় ছাড়পত্র না দেওয়ার পেছনে চারটি উল্লেখযোগ্য কারণ। সেগুলো হচ্ছে চলচ্চিত্রটিতে নৃশংস খুনের দৃশ্য রয়েছে, কাল্পনিক কাহিনী, চিত্রনাট্য ও সংলাপের বিষয়বস্তু বাস্তবতার সঙ্গে মিল রয়েছে, এ ধরনের কাহিনী বাস্তবে ঘটেছে এবং ঘটনা সংশ্লিষ্ট মামলা উচ্চ আদালতে বিচারাধীন, চলচ্চিত্রটির কাহিনী/বিষয়বস্তু বিচারাধীন মামলার সঙ্গে মিল থাকায় ভুল বার্তা দিতে পারে এবং তদন্তের বিঘ্ন ঘটাতে পারে। বাংলাদেশ সেন্সরশিপ আইনের বিধি ১৬(৫) মোতাবেক উক্ত চলচ্চিত্রের সেন্সর আবেদনপত্র নির্দেশক্রমে অগ্রাহ্য করা হলো।

রাজস্ব ঘাটতি ২২ হাজার কোটি টাকা

রাজস্ব ঘাটতি ২২ হাজার কোটি টাকা

সংশোধিত রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রাও পূরণ করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আদায়ের দুর্বলতায় মূল লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা থেকে ২০ হাজার কোটি টাকা কমানোর পরও অর্থবছরের ৯ মাসে আরও প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার সাড়ে ৬৩ শতাংশ রাজস্ব আদায় হয়েছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দেওয়া ঋণের শর্ত হিসেবে এবার বাড়তি রাজস্ব আদায়ের শর্তও পূরণ করতে হবে সংস্থাটিকে। আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী, রাজস্ব খাতে সংস্কারের পাশাপাশি প্রতি বছর মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) দশমিক ৫ শতাংশ হারে বেশি রাজস্ব আদায় করতে হবে। তবে তথ্য-উপাত্ত বলছে, বাস্তবতা ভিন্ন।  জানা যায়, সক্ষমতা না থাকলেও প্রতি বছরই বড় রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয় এনবিআরকে। এর সঙ্গে অর্থনৈতিক নানা সংকটের প্রভাবে অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও স্লথগতির মুখে। ডলার-সংকট ও বৈশ্বিক কারণে ব্যবসা-বাণিজ্যে কিছুটা মন্দাভাব চলছে। ফলে রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বেশ কম। বিশেষ করে আমদানি কড়াকড়ির কারণে শুল্ক খাতে বড় রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে।