ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

হতে পারেন এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং

প্রকাশিত: ১২:১৩, ২২ মার্চ ২০২০

হতে পারেন এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং

এসএসসি, ও’ লেভেল, দাখিল, সমমান পাসের পরেই একজন শিক্ষার্থী পড়াশোনা শুরু করতে পারে এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। বিটেক লেভেল-৩ ন্যাশনাল ডিপ্লোমা ইন এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামটি, যুক্তরাষ্ট্রের স্বনামধন্য শিক্ষা বোর্ড পিয়ারসন, ইউকের অধীনে পরিচালিত একটি এডভান্সড ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম যার মাধ্যমে এসএসসি বা ও’ লেভেল পাসের পর মাত্র ৪ বছরেই একজন শিক্ষার্থী ব্যাচেলর অর্থাৎ গ্র্যাজুয়েসন সম্পন্ন করে পারে। কোর্সটি ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন-এর পরীক্ষক এবং মূল্যায়ন পরিষদ দ্বারা গঠিত ব্রিটিশ সরকার নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠানসমূহের কারিগরি শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণ মানদণ্ড এর সমতা প্রদানকারী সহায়ক সংস্থা বিজনেস টেকনোলজি এডুকেশন কাউন্সিল-বিটেক কর্তৃক অনুমোদিত। শুধু তাই নয়, কোর্সটি প্রতি বছর দশ লাখেরও বেশি মেধাবী শিক্ষার্থী দ্বারা পছন্দকৃত, বিশ্বের ১১০টিরও বেশি দেশে ২০ হাজারেরও অধিক আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সফলতার সঙ্গে পরিচালিত হচ্ছে । একটি বিমান নিরাপদ গন্তব্যস্থলে পৌঁছে দেয়ার দায়িত্ব যেমন ক্যাপ্টেনের তেমনি বিমানটির নিরাপদ উড্ডয়নের পূর্ব প্রস্তুতি ও সার্বিক রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব বিমানে কর্মরত এয়ারক্র্যাফট মেইনটেনেন্স ইঞ্জিনিয়ারিরদের। বিমানটির উড্ডয়নের পূবে সেটির ইলেক্ট্রিক্যাল পাওয়ার প্লান্ট এবং খুঁটিনাটি যন্ত্রপাতির ত্রুটিবিচ্যুতি নির্ণয় করে বিমানটির কর্তব্যরত এয়ারক্র্যাফট মেইনটেনেন্স ইঞ্জিনিয়ারিরদের যখন ছাড়পত্র প্রদান করে, কেবলমাত্র তখনই বিমানটি কর্তৃপক্ষ কর্তৃক উড্ডয়নের অনুমতি পায়। এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে মূলত বিমানের নকশা, উৎপাদন, ত্রুটিবিচ্যুতি মেরামত, রক্ষণাবেক্ষণ এবং পরিচালনার বিষয়গুলো পড়ানো হয়। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এই শাখায় নানা ধরনের বিমান তৈরির প্রযুক্তি পড়ানোসহ যাত্রীবাহী বিমান থেকে শুরু করে যুদ্ধবিমান ও মহাকাশের নভোযানগুলোর তৈরি কৌশল সবই এই বিষয়ের অন্তর্গত। হয়। বর্তমান বিশ্বে নতুন নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি হচ্ছে অত্যাধুনিক এয়ারক্র্যাফট। শুধু বিমান তৈরি নয়, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে কী ভাবে আরও উন্নত মানের বিমান সুরক্ষিত করে গড়ে তোলা যায়, তাও এখানে শেখানো হয়। কমার্শিয়াল এবং মিলিটারি, দুই ধরনের বিমানের ডিজাইন, কনস্ট্রাকশন, ডেভেলপমেন্ট, টেস্টিং, অপারেশন, মেইনটেন্যান্সের মতো অত্যন্ত জরুরী দিকগুলোও এই দেখতে হয়। ক্যামব্রিয়ান ইন্টারন্যাশনাল কলেজ অব এ্যাভিয়েশনের অধ্যক্ষ, ক্যাপ্টেন সিফাত মোহাম্মদ রাফসান জানি বলেন, ঝঝঈ পাসের পর শতভাগ শিক্ষাবৃওিসহ এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে আন্তর্জাতিক মানের পড়াশোনার সুযোগ দিচ্ছে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত, বিএসবি ফাউন্ডেশন পরিচালিত, ক্যামব্রিয়ান ইন্টারন্যাশনাল কলেজ অব এ্যাভিয়েশন। প্রতিষ্ঠানটি অভিজ্ঞ ও দেশী-বিদেশ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রশিক্ষক, বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের এয়ারক্র্যাফট মেইনটেনেন্স ইঞ্জিনিয়ার, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাবৃন্দ এবং নামকরা সরকারী-বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর দ্বারা পরিচালিত। শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক ক্লাসের জন্য রয়েছে সিআইসিএর নিজস্ব বিমান পাইপার স্নিগার পি-এ ২৮, ফাইটার ডব্লিউ ৭সি জেট ইঞ্জিন সমৃদ্ধ এনরিচ এ্যারোল্যাব। মাল্টিমিডিয়াপ প্রজেক্টর ও স্মার্টবোর্ড সুবিধাসহ সুসজ্জিত ক্লাসরুম, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি এবং শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে হোস্টেল ও ট্রান্সপোর্ট সুবিধা। যোগাযোগ : সাইকা ,গ-৩৭/১, জামালপুর টাওয়ার, ব্লক-জে, বারিধারা, ঢাকা-১২১২। মোবাইল : ০১৭৬২৬-৮৮০৩৫, ০১৭৬২৬-৮৮০৩৮, www.cambrian.edu.bd/cica মাঈন উদ্দিন
×