ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

ঝলক

প্রকাশিত: ১০:০০, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০

 ঝলক

উপকূলেই মরল ঝিনুক বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব পড়েছে। সেজন্য কোথাও হাড় কাঁপানো শীত আবার কোন কোন জায়গায় প্রচন্ড তাপপ্রবাহ। সম্প্রতি নিউজিল্যান্ডের উপকূলীয় অঞ্চলে মারা গেছে পাঁচ লাখ ঝিনুক। আরও বহু জীববৈচিত্র্য তাপে সিদ্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। অস্বচ্ছ পানিতে প্রাকৃতিকভাবে গরমে সিদ্ধ হয়ে মারা গেছে এসব ঝিনুক। আর এজন্য জলবায়ু পরিবর্তনকে দায়ী করছেন সমুদ্রবিজ্ঞান বিষয়ক বিশেষজ্ঞরা। মৃত ওইসব ঝিনুককে নিউজিল্যান্ডের উত্তরের দ্বীপ মাউনগানুই ব্লাফ উপকূলে পাওয়া গেছে। ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়েছেন অকল্যান্ডের ম্যান ব্র্যানডন। ব্র্যানডন জানান, গরমে সিদ্ধ হয়ে এসব ঝিনুক মারা গেছে। এই মৃত্যুর জন্য জলবায়ু পরিবর্তনকে দায়ী করেছে নিউজিল্যান্ডের ওয়াইকাটো বিশ্ববিদ্যালয়ের সামুদ্রিক বাস্তু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ক্রিস বাটারসিহিল। তিনি বলেন, ঝিনুকের অস্বাভাবিক মৃত্যু এবারই প্রথম নয়। সাম্প্রতিক বছরগুলোই আমরা বিপুল টুয়াটুয়া ককলস ও ক্লামস (এক ধরনের ঝিনুক) মরে যেতে দেখেছি। পানিতে কিভাবে এতসংখ্যক ঝিনুকের মৃত্যু হলো তা অনুসন্ধানে কাজ করছেন বিজ্ঞানীরা। শেগল, পলি- এমনকি ভারি ধাতবগুলো ফিল্টার করার দক্ষতার জন্য ঝিনুক নদীগুলোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অধ্যাপক ক্রিস বাটারসিহিল জানান, অত্যধিক গরম ও স্থায়ী পানিতে অক্সিজেনের অভাবে শামুক-ঝিনুকগুলো মারা যাচ্ছে। অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সামুদ্রিক বিজ্ঞানী এ্যান্ড্রু জেফস জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে আরও বেশি জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। দিনে দিনে তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে তাদের সংখ্যা কমে যাবে। -এএফপি লটারিতে পেলেন খামার বাড়ি! ব্রিটেনের ওয়েস্ট মিডল্যান্ডের বিলস্টোনের অধিবাসী জেম্মা নিকলিন (২৩) দুই ইউরো দিয়ে একটি লটারি কিনে খামার বাড়ি পেয়েছেন। সম্প্রতি তিনি দুই ইউরোর একটি লটারির টিকেট কাটেন। আর তাতেই বাজিমাত করেন তিনি। সেই লটারির টিকেট তাকে পাইয়ে দিয়েছে পাঁচ লাখ ইউরো মূল্যের ফার্ম হাউস বা খামার বাড়ি। লুডনোর শ্রপশায়ারের ওই খামার বাড়িটি আগেই পছন্দ করেছিলেন নিকলিন। লটারি জেতার তার বাবা-মা ও বন্ধু- সবাই লটারির টিকেট কেটেছিলেন। তার বাবা-মা কেটেছিলেন ১০টি টিকেট। তার বন্ধু কিনেছিলেন পাঁচটি টিকেট। আর নিকলিন কেটেছিলেন মাত্র দুটি টিকেট। আর তাতেই খুলে গেছে তার ভাগ্য। ওই পুরস্কার জিতে দারুণ উচ্ছ্বসিত নিকলিন। সেই খামার বাড়িটিতে শিফট করার পরিকল্পনাও তিনি শুরু করবেন বলে জানিয়েছেন। জানা গেছে, ওই বাড়ির মালিক খামার বাড়িটি বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েও তা বেচতে পারছিলেন না। অবশেষে লটারির ব্যবস্থা করেন। লটারির পুরস্কার হিসেবে রাখা হয় তার খামার বাড়িটি। সেই লটারিই খুলে দিল নিকলিনের ভাগ্য। -হোমস এ্যান্ড প্রোপার্টি
×